পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) ১৮৪২.pdf/১২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २२d ) আইনের কনষ্ট্রকসন অর্থাৎ ব্যাখ্যা । ১৮৪১ সালে সদর দেওয়ানী ও নিজামণ্ড আদালত আইনের নীচেব লিখিত যে BBLLLL BBBBB BBBS BBB BBBBB BBBB BB BBBBBDDB BBBB BBB করা যাইতেছে । হুগলীৰ সেশন জজ সাহেব এই জিজ্ঞাসা কবিলেন। অামাব নিকটে এক মোকদম উপ স্থিত আছে তাহাতে মাঞ্জিষ্ট্রেট সাহেব এক অপবাধিব বিষয়ে এই হুকুম কবিলেন যে সে ব্যক্তি এক বৎসব মিয়াদে কয়েদ থাকিবেক এবং ৫ •১ টাকা জবীমানা দিবেক অথবা জৰীমানাব টাকা না দিলে দুই মাস যিবাদে কয়েদ থাকিবেক এবং আবে এক বৎ সবেব নিমিত্তে ১• •১ টাকাব তাইনে ফেয়াল জামিন দিবেক অথবা ফেয়াল জামিন না দিলে তত কালেব নিমিত্তে কয়েদ থাকিবেক ॥৮ ইহাতে মাজিষ্ট্রেট সাহেবেৰ দুই বৎস বেৰ অধিক কঘেদকবণেব হুকুম দেওয়া হইতেছে এবং আমাৰ বোধ হয় যে ইহাতে ১৮২৮ সালেব ৮ আইনেব বিধিব উলঙ্ঘন হইতেছে অতএব আমি এই বিষয়ে সদৰ আদালতেব অভিপ্রায় জানিতে প্রার্থনা কবি । তাহাতে সদব আদালত এই বিধান কবিলেন যে ১৮২৫ সালের ৪ আইনেৰ দ্বাৰা মাঞ্জি ষ্ট্রেট সাহেবকে যে ক্ষমতা অর্পণ হইল তাহাব ১৮২৮ সালেব ৮ আইনেব দ্বাব। কিছু অন্য থা হয় নাহি। এই অর্থানুসাবে মাঞ্জিষ্ট্রেট সাহেবকে পূৰ্ব্বেৰ আইনসকলেৰ দ্বাৰা যে ক্ষমতা অর্পণ তইঘাছিল সেই পৰ্য্যন্ত সম্পূর্ণ দণ্ডেব হুকুম দিতে পাবেন এবং ঐ দণ্ডেৰ অতিৰিক্ত এমত হুকুম কবিতে পাবেন যে অপবাধী জামিন দিবেক অথবা জামিন না দিলে এক বৎসবপর্য্যন্ত কযেদ থাকিবেক । তাহাব কয়েদেব সম্পূণ মিয়াদ তিন বৎস বেৰ অধিক হইবেক না অর্থাৎ যদি জামিনেব দাওয়াতে অপৰাধী স্বীকৃত না হয়। কলিকাতাব সদব আদালত ১৮৪১ । ৮ জানুআবি । পশ্চিম দেশেৰ সদব আদালত ১৮৪১। ৮ ফেব্রুআবি। BBBB BBBB BB BBB BBB BBB BBB BB BBB BBB BB খানে বাস কবে না। গোপাল যুদ্ধসম্পৰ্কীয় কোর্ট বিকেষ্টে বামেব নামে নালিশ কবিব ডিক্ৰী পায় । বাম কহে এমত বিষয়ে ঐ আদালতেব এলাকা নাহি । পৰে ঐ ডিক্ৰী জাবী হয় এবং বাম ডি ক্রীব অনুসাবে যে টাকা দিযাচ্ছিল তাহ পাইবাব নিমিত্ত্বে দেও য়ানী আদালতে নালিশ কবে । BBBB BB BBB BBB BB C BBB BBBBBS BBBBB B BBD BBBBBB তে পাবেন না । পশ্চিম দেশেষ সদব আদালত। ১৩ ফেব্রুঅারি। কলিকাতাব সদব আদালত ৷ ১৯ মার্চ | বিধান হইল যে ১৭৯৩ সালেব ১৬ আইনেব ২ ধাবাৰ বিধিব অনুসারে প্রধান সদৰ আমীন উভয় বিবাদিব সমতিক্রমে মোকদ্দমা সালিসীতে অৰ্পণ কবিতে পাবেন। মন্তব্য । কেবল প্রধান সদব আমীনেব বিষয়ে এই জিজ্ঞাসা হইয়াছিল অতএব কেবল প্রধান সদব আমীনেব বিষয়ে ঐ উদ্ভব দেওয়া গেল । কলিকাতাৰ সদব আদালত ৷ ২৬ মার্চ । পশ্চিম দেশেব সদৰ আদালত। ১০ আপ্রিল । ১৮৩১ সালের ৫ আইনেৰ ৬ ধাবাব ৪ প্রকরণে যে ইশতিহাবনামাব বিষয়ে হুকুম আছে তাহ আসামীকে বীতিমতে একেল দেওনের পূৰ্ব্বে জাবী কবিতে হয়। ঐ ইশতি হাবনামাক্রমে যে দাওয়াদাবে বা উপস্থিত হয় তাহাবা থবচাব অংশ দিবাব যোগ্য হই Cবক । t % পশ্চিম দেশেৰ সদৰ আদালত ৷ ৩০ আপ্রিল । কলিকাতাব সদৰ আদালত। ৩০ জুলাই। বিধান হইল যে প্রধান সদব আমীন আপনাব ফয়সলাব পুনর্দষ্টি কবা উচিত বোধ কৰিলে ১৮৩১ সালেব ৫ আইনেৰ ১৯ বাবাব 2 প্রকবণানুসাবে জিলাব জজ সাহেবেব নিকটে ঐ বিষয় অৰ্পণ হইলে যদি তিনি পুনর্দুটিব বিষয়ে সমত না হন তবে ঐ জিলার জজ সাহেবের হুকুম চূড়ান্ত হইবেক এবং সদব দেওয়ানী আদালতে আপীলক্রমে তাহাৰ পুনৰ্ব্বিচাৰ হইতে পাবে না । কলিকাতাব সদর আদালত । ১৪ মে । পশ্চিম দেশের সদর আদালত । ২৮ মে । বিধান হইল যে কোন মুনসেফ যদি আপনাব কোন অমিলাব জৰীমানা কবেন তবে জঙ্গ সাহেবেৰ অনুমতি না পাইলে তাহ উসুল কৰিতে পাবেন না এবং যুক্তিক্রমে ঐ সাহেবের অনুমতি ন পাইলে তাহা মাফ কবিতে পারেন না। কিন্তু যদ্যপি জৰীমানাব হুকুম মুনসেফ রোয়দাদে না লিখিয়া থাকেন এবং তাহাতে দস্তখখ না কৰিয়া থাকেন তবে জজ সাহেবকে জিজ্ঞাসা না করিলে তাহা মাফ করিতে পাবেন। কলিকাভাৰ সদৰ আদালত। ২১ মে । * পশ্চিম দেশেৰ সদর আদালত। ১৮ জুন। [গবর্ণমেন্ট গেজেট ১৮৪২ ৷৷ ২২ মার্চ ] ১৮২৫ সালে ৪ অাইন । ১৮২৮ সঙ্গি ৮ অাইন । যুদ্ধসম্পৰ্কীয় কোর্ট { ক্লেফেটৰ ফয়সল অম থাকবণার্থ দেওয়ানী ও দালত কোন নালিশ নিতে পাবেন না । ১৭৯৩ সাল ১৬ আইন ২ ধাৰ1 । ১৮৩১ সাল ৫ অাইন ৬ ধারা ৪ প্ৰকৰণ । Styరి3 Srtur ৫ জমাইন ১৯ ধারা ২ প্রকবগ । মুনসেফেরদের অা लाद्रप्नद्र ॐङ्ग ॐाश cमङ्ग बदोभांमांकद८णद1 ষরি বিধি ।