পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি) ১৮৭৭.pdf/২৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ২১ ) S DBD DBBBBBB DDD DDB BBBS BBHH DDDBB DDBDD DDS DDDBB D DDDDDD DD কোল ব্যক্তিকে ইহার প্রমাণ উপস্থিত করিবার অনুমতি দিতে পরিবেন । (গ) আদালত দরখাস্তকারিকে অক্ষম খণী বলিয়। প্রকাশ করিয়৷ এমন এক জন সম্পত্তিগ্রাহককে নিযুক্ত করিতে পারিবেন, যাহার প্রতি DBD BB BBB BBBB BBBS SBBB BBS SS SDS BBBBBB BBB BBB BB BBB BBBBS ও অক্ষম ঋণী ঐ স্থিত আদায় করণপক্ষে যে সাধ্যমতে উদ্যোগ করিয়াছেন সম্পত্তিগ্রাহক এই মৰ্ম্মের সর্টিফিকট দিলে, আদালত ঋণিকে ছাড়িয়া দিতে পরিবেন। পরে আদালত মহাজনদের নামাদির ও প্রত্যেক জলের প্রাপ্য টাকার তফসীল প্রস্তুত করাইবেন, (৩২৪ ধারা।) তফসীলে র্যাছাদের নাম লেখা মা থাকে এমন মহাজনের অণপমই নাম লেখাইলার প্রার্থনা করিতে পরিবেন, ও যে মহাজনদের মাম লেখা BBBB BBBS BBBB BBBBBB BBBB BBBS BBBB BBBDDS BB B BBBBBDD DD DDD DDDB BBDDB BBB BBS BBB BBBS BBBBB BBB BBB BBDBBB BB DD D DD DTD DBB DDD DBBB BBBB BBBS BBBBB BBS BDDDDBB BB BBBB BBS BBBBBB অবশিষ্ট টাকা বণ্টন করিয়া দিবেন, এবং অতিরিক্ত থাকিলে ঐ অক্ষম ঋণিকে দিবেন। খণির মুক্ত হওয়ার ফলের পক্ষে আমরা নিম্নলিখিত কথা ছাড়া গুৰুতর কোন অংশের পরিবর্তন করি মাই, বিশেষতঃ ১৮৬৫ সালের পাণ্ডুলিপির ৪৪৯ ধারার বিধানমতে র্তাহাকে যে ডিক্রীক্রমে কারাবদ্ধ করা গিয়াছিল, তৎক্রমে র্তাহাকে পুনরায় ধরিয়া কারাবদ্ধ করা যাইতে পারে মা, আমরা ভঙ্গতিরিক্ত এই বিধান করিলাম যে তফসীলে লেখা কোন ঋণ হেতুক তাহাকে পুনরায় ধরিয়া কারাবদ্ধ করা যাইতে KDDDD D BDD BuBBB BBS BDDDBB BBB BBB BBB B BB DBS BBBS DD DD DDDB BB BBBBBB BBB BS BBS BBS BBB BB BBBB DD BB DB BDD DBB DD DBBB মা পারে তত দিন তাহার সম্পত্তি ক্রোক হইতে পারিবে । ডিক্ৰী জারীক্রমে র্যাছাকে ধরা কি কারাবদ্ধ করা যায় নাই আইন বিস্তৃত করিয়া এমন ব্যক্তিকে ঋণ শোধ করণে অক্ষম বলিয়া প্রকাশ হুইবার প্রার্থনা করার ক্ষমতা দেওয়া বিহিত কি না, এই বিষয় বিবেচনা করিয়াছি; কিন্তু ভারতবর্ষের অনেক স্থানে কার্য্য চালাইবার যে উপায় আছে, বোধ হয় উক্ত প্রকার বিধান করিলে সেই উপায় দ্বারা তৎকার্য্য ভালমতে সিদ্ধ হইতে পারিত না । ৩৩১ ধারায় রাজধানীর মধ্যে মফঃসলীয় ডিক্ৰী জারী করার বিধান করিলাম । STS S CS S S S দ্বিতীয় অধ্যায়,—নৈমিত্তিক কাৰ্য্যাকুষ্ঠামের কথা । (ক) মকদ্দমার কোন পক্ষের মৃত্যু কি বিবাহ হইলে, কিম্বা কোন পক্ষ ঋণ শোধ করিতে অক্ষম হইলে, ও (খ) মকদম উঠাইয়া লণ্ডয়া গেলে কি রক্ষণ হইলে, ও (গ) আদালতে টাকা দেওয়া গেলে, ও (ঘ) খরচার নিমিত্তে জামিনী দিতে হৰ্চলে, ও (চ) এক পক্ষ উপস্থিত না থাকিলেও একতরফ যে ডিক্ৰী হয় তাহ অসিদ্ধ হইলে, ও (ছ) কমিশ্যন বাছির হইলে, যেই কাৰ্য্যাকুষ্ঠান হয় এই পাণ্ডুলিপির দ্বিতীয় অধ্যায়ে ইহার বিধান করা গেল । উনবিংশ পরিচ্ছেদ ।—কোন পক্ষের মৃত্যুর বা বিবাহের কিম্বা ঋণ শোধ করণে অক্ষমতার কথা । ৩৫৮ ধারায় ব্যাখ্যা করিলাম যে, কোন ব্যক্তি উত্তরাধিকারিত্বের সর্টিফিকট কিম্বা ঋণ আদায় করিবার ক্ষমতার সর্টিফিকট পাইলেও, তিনি তৎপ্রযুক্ত মৃত ব্যক্তির আইনমত স্থলাভিষিক্ত হন না। বিংশ পরিচ্ছেদ —মকদম উঠাইয়া লওনের ও রফা করণের কথা । ৩৬৪ ধারা।—ীড়ার কোন ব্যতিক্রমপ্রযুক্ত কদম যে স্থলে অবশ্য লিঙ্কল হইবার অনুভব হয় কেবল এমন স্থলেই মকদ্দমা উঠাইয়া লইয়া পুনশ উপস্থিত করিবার অনুমতি দেওন পর্যন্ত জানালভের ক্ষমতা সঙ্কোচ করিলাম ; ও অনেক বাদী থাকিলে আদালত এই ধারার কোন কথা দ্বারা এক জলকে অন্যদের সম্মতি বিল মকদম উঠাইয়া লইবার অনুমতি দিতে পারিবেন না। একবিংশ পরিচ্ছেদ –আদালতে টাকা দেওনের কথা । ৩৬৮ ধারায় নিম্নলিখিত তাৎপৰ্য্য লক্ষ করিয়া ১৮৬৫ সালের পাণ্ডুলিপি পরিবর্তম করিলাম।—ৰত BB BB BBS BB BBB BBB BBBBBBB BBBBBB BB BBB DDDDS DDDD DDDDD BBD DDB BBBB BBBS BB BBBB BB BB BBDD DDtt DDDHH DDS BBB DBBS DDBB BBB BBB BBB BBS BDD DD DDDD DttDD Dtt BBBBB BBBS S DB BBB S BBBBS BBBB BBBBB DBD DDDDS LLL LLLLL S DD BBB MMS g DBBB BBBB BB BB BBB BBB BDS DDDDDDD DDDDS