( २१ ) DDBBB BBBBB DDS BBB BBB BBB BBB BB DDS BBB BBBB BD DDDDDS LLg DBB DD BBB BBBDS BB BBBBBB BBBB BBBB BBBBBBB BB DDS BCCS যায়, ঐ কম্পানিভূক্ত যে সকল ব্যক্তি ও কর্মকারকের কার্য্য নিবারণ করিবার কপেন হয় তাহার সকলেই ঐ অজ্ঞাবদ্ধ হইবেন, ৪৯৮ ধারায় এই বিধান করিলাম । সপ্তত্রিংশ পরিচ্ছেদ ।—গ্রাহক ও কার্য্যাধ্যক্ষদের নিয়োগের কথা । এই পরিচ্ছেদে নুতন ধারা সংযোগ করিলাম। তাছার মৰ্ম্ম এই, যে বিষয় লইয়। মকদম ছয় তাহ অন্যকে সমর্পণ করা যাইতে পারিলে, এবং আমি অন্য ব্যক্তির ট্রষ্টী হইয়। তাছা রাখিতেছি DDDS gD DDD DD BBBB BBBS BBB BBD DDS BBB BBB DBBB BB DD DBBBB অামামত রাখিবার কিম্ব ঐ অন্য ব্যক্তিকে দিবার অজ্ঞা করিতে পরিবেন । SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS পঞ্চম অধ্যায় –বিশেষ কাৰ্য্যানুষ্ঠানের কথা । পঞ্চম অধ্যায়ে এইং বিশেষ কর্য্যের কথা আছে, (ক) সালিসীতে অর্পণ করণ । (খ) উভয় পক্ষেয় সন্মতি ক্রমিক কাৰ্য্য । (গ) ক্রেয় বিক্রেয় নিদর্শনপত্রাদি বিষয়ক সরাসরী কাৰ্য্য । অষ্টক্রিংশ পরিচ্ছেদ ।—সালীসীতে অর্পণ করিবার কথা । এই বিষয় লইয়া যে গুৰুতর পরিবর্তন করিলাম তাহ প্রথমতঃ ৫০৭ ধারাগত। তন্মধ্যে এই বিধান করিলাম, কোন বিষয় একবার সালসীতে আপণ করা গেলে, আদালত সেই মকদ্দমায় সেই বিষয় লইয়। আর কার্য্য করবেন না। কিন্তু যদি সালিসীতে অপণ করা নিষ্ফল হইয়া থাকে, তবে আদালত সালিসদের সেই কাৰ্য্য অসিদ্ধ বলিয়া মকদ্দমা পুনরায় নথীভুক্ত করাইয়া দিতে পরিবেন । দ্বিতীয়তঃ ৫০৮ ধারায় বিযমসংখ্যক সালিসদের প্রতি মকদ্দমা অপণ করিবার যে বিধান ছিল তাহ ত্যাগ করিলাম । তৃতীয়তঃ ৫২০ ধারায় এই বিধান করিলাম যে, ফয়সল পুনৰ্ব্বিবেচনার্থে পাঠান গেলে ও সালিসের তাহ পুনৰ্ব্বিবেচনা করিতে সম্মত না হইলে, তাহ ব্যর্থ হইবে, এবং আদালত ফয়সল করিবার যে মিয়াদ নিরূপণ করেন সেই মিয়াদের মধ্যে করা না গেলে তাছা সিদ্ধ হইবে না । ফয়সল যে বিষয়সম্পৰ্কীয় হয়, তৎসমুদয় বিষয়ে নিম্নতম যে আদালতের বিচারাধিপত্য থাকে সেই আদালতে ৫২৭ ধারার উল্লিখিত দরখাস্ত করিতে হুইবে, উক্ত ধারায় এই বিধান করিলাম । উনচত্বারিংশৎ পরিচ্ছেদ ।—উভয় পক্ষের সন্মতিক্রমিক কার্য্যের কথা । যে বিষয় লইয়া সম্মতিপত্র হয়, সেই বিষয়ে নিম্নতম যে আদালতের বিচারাধিপত্য থাকে সেই আদালতে ঐ সম্মতিপত্র গাথিয়া রাখা যাইবে, ৫৩১ ধারায় এই বিধান করিলাম। আর কিছু পরিবর্তন করি নাই । চত্বারিংশৎ পরিচ্ছেদ –ক্রেয় বিক্রেয় নিদর্শনপত্র বিষয়ক সরাসরী কাৰ্য্যপ্রণালীর কথা । এই পরিচ্ছেদের কথা ১৮৬৬ সালের ৫ আইনের ২ অবধি ৮ পর্য্যন্ত ধারার সমান, কেবল কএকটি ক্ষুদ্র বিষয়ের পরিবর্তন করিলাম। ষষ্ঠ অধ্যায় ।—আপীলের কথা । স্ব৮ অধ্যায় আপীলের কথা মূলক —৫৪১ ধারায় এই বিধান করিলাম, এই আইনমতে কিৰ অন্য যে আইন যৎকালে প্রবল থাকে তন্মতে আপলের বিধান না থাকিলে, আপীল হইতে পরিবে না। ৪১ পরিচ্ছেদ প্রথম ডিক্রীর উপর আপলের কথা, ও ৪৩ পরিচ্ছেদ আপীল মুখে যে ভিক্ষণ হয় তাহার উপর আপলের কথা, ও ৪৪ পরিচ্ছেদ আজ্ঞার উপর আপলের কথা, ও ৪৫ পরিচ্ছেদ পপরদের আপলের কথা, ৪৬ পরিচ্ছেদ মন্ত্রিসভাধিষ্ঠিতা মহারাণীর নিকট আপলের কথা মূলক। জাবেতামত আপল’ ও ‘খাস আপল’ এই ভ্ৰমাত্মক কথাদ্বয় ত্যাগ করিলাম ইহা দেখা যাইবে । একচারিশৎ পরিচ্ছেদ –আপলের স্পষ্ট অনুমতি না থাকিলে তাহা হইতে না পারিবার কথা । পূৰ্ব্বে এই পরিচ্ছেদের উল্লেখ করিলাম।-ইহ। ১৮৭৫ সালের পাণ্ডুলিপির ৬২২ ধারার সমান । দ্বাচারিংশৎ পরিচ্ছেদ –প্রথম ডিক্রীর উপর আপলের কথা । ttt DD SDBBBBD B BB BBB B BBBS BBBBBBB BBDBB BBB BBB BB BBBB BBB BBBB BBB BBeeBB BBBB BBB D DDDDS DDDDYS চনায় সেই হেতুর উপর আদালতের নিম্পত্তির নির্ভর করা উচিত নয়। LLL DD SDD DDDD BB BBB BBBBS BD DDuB BBB BBBB DBB DD DHHtDDD D BBBB BD D DBS B BD DBBB BBB BB Bu DB BBB BBBD SDDDDS BB BBD DBBB DuBB BBB BBBB DS BBBB BBBS BB কৰিলে আদালতের প্রতি আপেলান্টের পালনীয় নিয়ম ধাৰ্য্য করিবার ক্ষমতা দিলাম ।
