পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৮৯৭.pdf/৪৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७¢ रे গবর্ণমেণ্ট গেজেট, ১৮৯৭ সাল ৩০ নবেম্বর । [ দ্বিতীয় খণ্ড । _ ---------------- - - - SSAS SSAS SSAS S S S S S S تحت تات تحت تس дванацаанал. SAAAAAAAS AAASASASSTTTTTCCA SAAAAAS BBB BB BBB BBBB BBB BB BBBBB BBB BBB BBB S BBBB BBBBBBD BBB অনুমতি ব্যতিরেকে এরূপ কোন স্থান হইতে র্তাহারা চলিয়া যাইবেন না । ৫২। মৃতদেহের কি করিতে হুইবে —মৃত ব্যক্তির বন্ধুদিগকে মৃতদেহ লইয়া আপন আপন ধৰ্ম্মাচার অনুসারে দাহ করিবার বা কবর দিবার অনুমতি দেওয়া যাইবে । কিন্তু হেলথ আপিসর কিম্বা অন্য স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বা শাসন সংক্রাম্ভ কর্তৃপক্ষ মৃতদেহ দাহ করিবার বা কবর দিবার স্থানে লইয়া যাইবার যে সময়, পথ ও প্রণালীর আদেশ করেন তাহা তাহাদিগকে পালন করিতে হইবে । মৃত ব্যক্তির আত্মীয় বা বন্ধুবৰ্গ তাহার মৃতদেহ লইয়া না যাইলে বা লইয়া যাইতে অস্বীকার করিলে, হেলথ আপিসর মৃতদেহ সম্বন্ধে মৃত ব্যক্তির ধৰ্ম্মামুযায়ী ব্যবস্থা করিবেন। যে সকল ইউরোপীয়ান বা মুসলযানের প্লেগে মৃত্যু হয় তাহদের মৃতদেহ সম্ভব হইলে অন্ততঃ ছয় ফুট মাটির নীচে পুতিতে হইবে। কোন অম্বমোদিত গোরস্থানে কবর দেওয়া না হইলে, কবরের স্থান লোকের বাসস্থান হইতে দূরে হইবে এবং এরূপ স্থানে হইবে যে কোন জল সরবরাহের স্থান বা জলাশয় দূষিত হইবার সম্ভাবনা না থাকে। যে কফিন ও কাপড়ে মৃতদেহ আচ্ছাদিত থাকে মৃতদেহের সহিত তাহ পুতিয়া ফেলা না হইলে বিনষ্ট করিতে হইবে। যে সকল স্থলে দাহ করিবার প্রথা, সে সকল স্থলে মৃত দেহটাকে সচরাচর যে ঘাটে শবদাহ করা হয় সেই ঘাটে অথবা অন্য স্বতন্ত্র স্থানে প্রথানুসারে সম্পূর্ণরূপে দাহ করিতে হইবে। মৃত দেহের সহিত যে বস্থাদি আনা হয় তাহা প্রথাম্বসারে পোড়াইয়া ফেলিতে হইবে অথবা দোষশূন্য করিতে হইবে । ৫৩। রোগী লইয়া যাইবার যান। —জিলার মাজিষ্ট্রেট কিম্বা কান্টনমেন্ট মাজিষ্ট্রেট অথবা কলিকাতায় কপোরেশনের চেয়ারম্যান প্লেগাক্রান্ত ব্যক্তিদিগকে অথবা যাহাদিগকে রোগাক্রান্ত বলিয়া সন্দেহ করা যায় তাহাদিগকে বিনা ভাড়ায় লইয়া যাইবার জন্য সহজে দৃষ্টি আকর্ষণ করে এমন করিয়া রং দেওয়া উপযুক্ত যানের বন্দোবস্ত করিবেন। এইরূপ যান যে কোন সরকারী বা বেসরকারী রাস্ত দিয়া চালাইয়া বা বহিয়া লইয়া যাওয়া আইনসঙ্গত কার্য্য হইবে । ৫৪ । সরকারী যান দোষশূন্য করিতে হইবে । —যে কোন সরকারী বা বেসরকারী যান প্লেগের দোষযুক্ত কোন ব্যক্তি কর্তৃক অথবা যে ব্যক্তিকে উক্তরূপ দোষযুক্ত বলিয়া সন্দেহ করা যায় ষ্ঠাহী কর্তৃক ব্যবহৃত হইয়াছে তাহ পুনৰ্ব্বার ব্যবহার করিবার পুৰ্ব্বে সম্যকৃরূপে দোষশূন্য করতে হইবে এবং অন্ততঃ চব্বিশ ঘণ্টা বাতাস ও সূর্য্যের আলোকে রাখিতে হইবে। এবং উহার যে সকল সাজসজ্জা হেলথ আপিসরের মতে উপযুক্ত রূপে দোষশূন্য করা যায় না তাহ অগ্নি দ্বারা নষ্ট করিতে হুইবে । চতুর্থ ভাগ –সাধারণের প্রতি খাটিবার বিধি । 4 & 1 ক্ষতিপূরণ –এই সকল ব্যবস্থা অনুসারে কত কোন কর্য্যের জন্য কোন ব্যক্তির বিশেষ ক্ষতি বা হানি হইলে জিলার মাজিষ্ট্রেট কিম্বা কান্টনমেন্ট মাজিষ্ট্রেট অথবা কলিকাতায় কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান আপন বিবেচনানুসারে উক্ত ব্যক্তিকে ক্ষতিপূরণ দিতে পরিবেন । কিন্তু কোন ব্যক্তিই ক্ষতিপূরণ পাইবার অধিকার আছে বলিয়া কোন ক্ষতিপূরণের দাবী করিতে অধিকারী হইবেন না। ক্ষতি পুরণের দাবীর মীমাংসার সময় মাজিষ্ট্রেট কিম্বা কান্টনমেন্ট মাজিষ্ট্রেট অথবা কলিকাতায় চেয়ারম্যান ৩২ নিয়মানুসারে নিযুক্ত কমিটার সহিত পরামর্শ করবেন কিন্তু ঐ কমিটার পরামর্শানুসারে কার্য্য করতে বাধ্য হইবেন না । ৫৬। কর্তৃত্ব –হেলথ আপিসর বা কান্টনমেন্ট মাজিষ্ট্রেট বা প্লেগের কোন কর্তৃপক্ষকে এই বিধিগুলি অনুসারে যে সমস্ত ক্ষমতা প্রদত্ত হইল তাহ জিলার মাজিষ্ট্রেটের অথবা কলিকাতায় কপোরেশনের চেয়ারম্যানের সাধারণ কর্তৃত্বাধীনে পরিচালন করিতে হইবে । e ৭ । খরচ —এই বিধিগুলি কাৰ্য্যে পরিণত করিতে যে খরচ হইবে সে সমস্ত খরচ ৩৩ ও ৩ ৪ বিধির বিধানের অধীনে প্রথমতঃ মুনিসিপাল বা ডিস্ট্রিক্ট ফণ্ড হইতে অথবা স্থানীয় কর্তৃপক্ষদিগের (গুরুতর প্রয়োজনার্থ) ঋণ বিষয়ক ১৮৯৭ সালের আইনানুসারে কৃত ঋণ হইতে দেওয়া যাইবে । কিন্তু জিন্সার মাজিষ্ট্রেট কিম্বা কান্টনমেন্ট মাজিষ্ট্রেট অথবা কলিকাতায় কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান যে কোন ব্যক্তি স্থঙ্গভেদে বঙ্গদেশের মুনিসি পালিটী বিষয়ক ১৮৮৪ সালের আইন বা কান্টনমেন্ট আইন বা বিধি অথবা কলিকাতার মুনিসিপাল আইন সংগ্রহকরণ বিষয়ক ১৮৮৮ সালের আইন অনুসারে অনুরূপ অবস্থায় কমিশনরদিগকে যে টাকা দিতে দায়ী তাহা তাহার নিকট আদায় করিতে পারবেন।