( २* ) (২) জেলের অধ্যক্ষত ভারপ্রাপ্ত কৰ্ম্মচারির নিকট জামিন দিতে চাহা গেলে, তিনি যে আদালত বা মাজিষ্ট্রেট জামিন দিবার অজ্ঞা করেন সেই আদালত বা মাজিষ্ট্রেটের নিকট অবিলম্বে ঐ বিষয় অৰ্পণ করিবেন এবং এ আদালত বা মাজিষ্ট্রেটের আজ্ঞার অপেক্ষ করিবেন। (9) কাৰ্য্যামুষ্ঠানের কাগজপত্র কথম হাই কোর্টে কি সেশন জমাদালতে আপণ করিতে হুইবে, তাহার 1 | মাজিষ্ট্রেট উক্ত ব্যক্তিকে এক বৎসরের অধিক কালের নিমিত্ত জামিন দিবার আজ্ঞা করিলে, যদি ঐ ব্যক্তি পূৰ্ব্বোক্তরূপ জামিন না দেয়, তবে উক্ত মাজিষ্ট্রেট সেশন আদালতের আগজার অপেক্ষায় এবং উক্ত মাজিষ্ট্রেট প্রেসিডেন্সী মাজিষ্ট্রেট হইলে, হাই কোর্টের আজ্ঞার অপেক্ষায় ঐ ব্যক্তিকে কারাগারে রাখিবার ওয়ারণ্ট দিবেন, এবং তদ্বিষয়ের কাগজপত্র সুবিধামতে ত্বরায় উক্ত আদালতের কি কোর্টের সম্মুখে অপিত হইবে । (৪) এ আদালত কি কোর্ট তাহা দৃষ্টি করিলে ও অধিক ষে সন্ধান কি প্রমাণ আবশ্যক বোধ করেন তাহা গ্রহণ করিলে পর যন্ধ্ৰপ উচিত বোধ করেন সেই মোকদময় তদ্রুপ অজ্ঞা করিতে পারিবেন । কিন্তু কোন ব্যক্তি জামিন না দিলে যত (যদি কোন) কালের নিমিত্ত তাহার কারাদণ্ড হয়, তাহা তিন বৎসরের অধিক হইবে না । (৫) শান্তি ভঙ্গ না করিবার জামিন না দিলে যে কারাদণ্ড হয় তাহ সামান্য কারাদণ্ড যে প্রকাবেক কণবাদ ও হইবে তাহাব কথা । হইবে। (৬) সদাচরণ করিবার জমিন না দিলে যে কারাদণ্ড হয়, তাহ প্রত্যেক স্থলে আদালতের কি মজিষ্ট্রেটের আজ্ঞাক্ৰমে কঠোর কি সামান্য কারাদণ্ড হইতে পরিবে । ১২৪ ধারা । (১) জিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেবের কিম্বা কোন প্রধান প্রেসিডেন্সী འགྲྭgfལོ་མ་ না দে ওয প্রযুক্ত মজিষ্ট্রেটের কিম্বা তাহার ::::::: পূৰ্ব্বপদধারী কিম্বা তার লার কথ} { অধীন কোন মাজিষ্ট্রেটের আজ্ঞামতে এই অধ্যায়মত সদাচরণের জামিন না দেওয়া প্রযুক্ত যে ব্যক্তিকে কারাবদ্ধ করা যায় সেই ব্যক্তি মুক্ত হইলেও সাধারণ লোকদের | 'কিম্বা অন্য কোন ব্যক্তির কোন আপদ সম্ভাবনা নাই, জিলার মাজিষ্ট্রেট কিম্বা কোন প্রধান প্রেসিডেন্সী যাজিষ্ট্রেট এমত বোধ করিলে, ঐ ব্যক্তিকে ছাড়িয়া দিবার আজ্ঞা করিতে পরিবেন কিম্বা জামিনের টাকার পরিমাণ কি জামিনদারদের সংখ্যা কি মত কালের জন্য জামিন দিবার আদেশ হইয়াছে তাই কম৷ইবার আজ্ঞা করিতে পরিবেন । (২) এই অধ্যায়মত .জামিন না দেওয়া প্রযুক্ত কোন ব্যক্তিকে সেশন আদালতের কি হাই কোর্টের | জাজ্ঞামতে কারাবদ্ধ করা গেলে এবং সেই ব্যক্তি মুক্ত হইলেও উক্তরূপ আপদ সম্ভাবনা নাই জিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেব কি কোন প্রধান প্রেসিডেন্সী মাজিষ্ট্রেট এমত বোধ করিলে, ঐ সেশন আদালতের কিম্বা স্থল বিশেষে হাই কোর্টের আজ্ঞা পাইবার জন্য অগোঁণে সেই বিষয়ের রিপোর্ট করবেন; এবং উক্ত আদালত বা কোর্ট উচিত বোধ করিলে ঐ ব্যক্তিকে ছাড়িয়া দিবার আজ্ঞা করিতে পারবেন। ১২৫ ধারা। জিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেব যে কোন সময়ে উপযুক্ত কারণ দেখিলে তাহা লিখিয়া আপন আদ1. লতের উচ্চতর নহে জিলার এরূপ কোন আদালতের আজ্ঞাক্রমে এই অধ্যায়মতে শান্তিভঙ্গ না করিবার কি সদাচরণের জন্য যে কোন নিবন্ধপত্র লিখিয়া দেওয়া যায় কিম্বা ১১৮ ধারার (২) প্রকরণমত পোলীসের তত্ত্বাবধানের ন্য যে কোন আজ্ঞা দেওয়া যায় তাহ অকৰ্ম্মণ্য করিতে পরিবেন । > २७ ५ींद्र । শাস্তিভঙ্গ না করিবাব কোন নিবন্ধনপত্র জিলাব মজিষ্ট্রেট সাহেবের অকৰ্ম্মণ্য কবিতে পারিবাব কথ। । (১) কোন ব্যক্তির শান্ত থাকার কি সদাচরণের জামিন যে কোন সময়েই কোন প্রেসিডেন্সী মজিষ্ট্রেটের কি জিলার মাজিষ্ট্রেটের কি মহকুমার মাজিষ্ট্রেটের কি প্রথম শ্রেণীর মাজিষ্ট্রেটের নিকটে তাহার বিচারাধীন স্থানের মধ্যে এই অধ্যায়মতে লিখিয়া দেওয়৷ কোন নিবন্ধপত্র রহিত হইবার প্রার্থনা করিতে পারিবেন। (২) করিলে যে ব্যক্তির নিমিত্ত ঐ জামিন প্রতিজ্ঞা জামিনকে ছাড়িয। দিব ক খ | বদ্ধ আছেন এ মাজিষ্ট্রেট আপন বিবেচনামতে তাহার উপস্থিত হইবার কিম্বা তাহাকে আপনার নিকট আনাইবার আজ্ঞাসূচক সমন কি ওয়ারণ্ট দিবেন। (৩) সেই ব্যক্তি এ মাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে উপস্থিত হইলে কিম্বা তাহাকে আনা গেলে, এ মাজিষ্ট্রেট এ নিবন্ধপত্র রহিত করিয়া সেই ব্যক্তিকে নিবন্ধপত্রের অবশিষ্ট কালের নিমিত্ত মূল জামিন সদৃশ অন্য জামিন দিতে আস্থা করিবেন । তদ্রুপ প্রত্যেক আজ্ঞা ১২১ ও ১২২ ও ১ ২ ৩ ও ১২৪ ধারার কার্য্যপক্ষে ১০৬ ধারামতে কিম্বা স্থলবিশেষে ১১৮ ধারামতে কৃত আজ্ঞা বলিয়া গণ্য হইবে । -اے۔۔ --سہ۔--۶۴ - ৯ নবম অধ্যায় । বেআইনীমত জনতাবিষয়ক বিধি । , ১২ ৭ ধার। (১) বেআইনীমত জনতা হইলে কিম্ব। পাচ কি তদধিক ব্যক্তি যেটি হওয়াতে সাধারণের শাম্ভিভক্ষ হইবার সম্ভাবনা থাকিলে, কোন মজিষ্ট্রেট কিম্বা পোলাস থানার অধ্যক্ষ সেই জনতা ভঙ্গ করিয়া পৃথক হইবার মাfজ ষ্ট্রেটেব কিম্বা পোলীসেব কৰ্ম্মচবিব অঙ্ক্ষিামতে জনতা ডক্ষ হইলাব কথা ।
