( 08 ) (২) মাজিষ্ট্রেট বিহিত বোধ করিলে ঐ নিবন্ধপত্র | দিবেন, ও পরে মাজিষ্ট্রেটের নিকট আপন রিপোর্টের রহিত করিতে পারবেন অথবা ঐ বিষয়ে অপর যেরূপ আজ্ঞা কর। ন্যায্য বিবেচনা করেন তদ্রুপ আজ্ঞা করিতে পারিবেন. ১৭০ ধারা । (১) এই অধ্যয়মত অনুসন্ধান লইয়া 晦 পোলীস থানার অধ্যক্ষের যদি উপযুক্ত প্রমাণ : এরূপ বোধ হয়, যে পূৰ্ব্বোক্ত#:;st:" রূপ উপযুক্ত প্রমাণ কি যুক্তিমত হেতু আছে, তাহা হইলে পোলীস থানার অধ্যক্ষ ঐ ব্যক্তিকে প্রহরির জিন্মায় দিয়৷ পোলীসের রিপোর্টক্রমে উক্ত অপরাধ গ্রাহ্য করিয়া অভিযুক্ত ব্যক্তির বিচার করিবার কিম্বা তাহকে বিচারার্থে সমর্পণ করিবার ক্ষমতাপন্ন মাজিষ্ট্রেটের নিকটে পঠাইবেন, অথবা যে অপরাধের অভিযোগ হয় তাহার নিমিত্ত জামিন লওয়া যাইতে পারিলে ও অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিন দিতে সক্ষম হইলে নিরূপিত দিনে সেই মাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে উপস্থিত হইবার ও ষত কাল প্রকারম্ভিরের আজ্ঞা না হয় ততকাল দিন দিন উপস্থিত থাকিবার জামিন তাহার নিকট হইতে লইবেন । (২) যখন পোলীস থানার অধ্যক্ষ এই ধারামতে কোন অভিযুক্ত ব্যক্তিকে মাজিষ্ট্রেটের নিকটে পাঠান কিম্বা তাহার স্থানে উক্ত মাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে উপস্থিত হইবার জামিন লন, তিনি যে অস্ত্র কি অন্য দ্রব্য উক্ত মাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে উপস্থিত করা আবশ্যক বোধ করেন তাহাও তৎকালে পাঠাইবেন, এবং বাদী থাকিলে সে ও যাহারা সেই ব্যাপারের পূৰ্ব্বাপর ঘটনা জানে বলিয়া বোধ হয় তাহদের মধ্যে যত ব্যক্তির উপস্থিত হওয়া আবশ্যক জ্ঞান করেন তাহারণ ঐ মজিষ্ট্রেটের সম্মুখে উপস্থিত হইয়া নিবন্ধপত্রের আদেশমত সময়ে ও প্রকারে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিৰুদ্ধে অভিষোগ বিষয়ে নালিশ চালাইবে কি স্থল বিশেষে, সাক্ষ্য দিবে তাহদের প্রতি এই মৰ্ম্মের নিবন্ধপত্র লিখিয়া দিবার আদেশ করিবেন। 4. (৩) নিবন্ধপত্রে জিলার মাজিষ্ট্রেটের কিম্বা মহকুমার মাজিষ্ট্রেটের আদালতের উল্লেখ থাকিলে ঐ মাজিষ্ট্রেট অন্য যে আদালতের দ্বার তদন্ত লইবার কি বিচার হইবার নিমিত্ত মোকদ্দমা প্রেরণ করেন উল্লিখিত আদালতের মধ্যে সেই আদালতও গণ্য হইবে। কিন্তু ঐ বাদিকে কি ব্যক্তিদিগকে তদ্রুপ প্রেরণের নোটিস দিতে হইবে । (৪) অভিযুক্ত ব্যক্তির স্থানে হু জিরজামিন লওয়া ! গেলে তাহার যে দিনে উপস্থিত হইতে হইবে সেই দিন, কিম্বা প্রহরির জিন্মায় অহাকে চালান করিতে হইলে মজিষ্ট্রেটের কাছারীতে তাহার যে দিনে পহুছিবার সম্ভাবন। সেই দিন, এই ধারামতে নিরূপিত দিন হইবে । (৫) এ নিবন্ধপএ যে কৰ্ম্মচারির সম্মুখে লেখা ঘাম তিনি তৎসম্পাদনকারী এক জনকে তাহার নকল | | সঙ্গে মূলপত্র পাঠাইবেন । ১৭১ ধারা । মাজিষ্ট্রেটের কাছারীতে বাদিদের কি সাক্ষীদের যাইবার সময়ে, পেjলীসের কোন কর্মচারির সঙ্গে যাইতে আদেশ হইবে ब1, ' কিম্বা কোন বাদীকে কি সাক্ষীকে অনাবশ্যক রূপ বtfদfদগকে ও সাক্ষী- আটক করিয়া রাখা কি ক্লেশ मिगरक श्राद्धेन कविग्ना मा Cन €झे योरेष्द ब| ७ बिअ ৭ দিদেব কি সাক্ষীদেব পোলীসের কৰ্ম্মচাবির সঙ্গে না যাইতে হইবার কথা । রাখিবাব কথা । প্রতিজ্ঞামত নিবন্ধ ভিন্ন তাহ। দের উপস্থিত হইবার অন্য জামিন দিতে আদেশ হইবে না । কিন্তু কোন বাদী কি সাক্ষী উপস্থিত হইতে কিম্বা बfमो न ! मांकी चौकश ১৭০ ধারার নির্দিষ্ট নিবন্ধপত্র না কবিলে প্রইfবব জিম্মীয় লিখিয়া দিতে স্বীকার না প্রেবিত হইবাক কথ। । করিলে, পোলীস ধানার অধ্যক্ষ তাহাকে প্রহরির জিন্মায় দিয়৷ মজিষ্ট্রেটের নিকটে পাঠাইতে পারিবেন । তাহা হইলে সে যত কাল ঐ নিবন্ধপত্র লিখিয়া না দেয়, কিম্বা সেই মোকদ্দমার শ্রবণ কাৰ্য্য যত কাল সমাপ্ত না হয় ‘মাজিষ্ট্রেট ততকাল ঐ বাদীকে কি সাক্ষীকে আটক করিয়া রাখিতে পারিবেন। 瞳 ১৭২ ধারা । (১) পোলীসের ষে কর্মচারী এই মামচার কথা । তিনি তৎসম্পর্কে দিন যে কাৰ্য্য করেন তাহার বৃত্তান্ত রোজনামচায় লিখিবেন, অর্থাৎ অপরাধের সম্বাদ যে সময়ে তাহার নিকটে পহুছে ও তিনি অনুসন্ধানের কাৰ্য্য যে সময়ে আরম্ভ ও যে সময়ে সমাপ্ত করেন ও . যে স্থানে কি যে২ স্থানে যান ও অনুসন্ধান দ্বারা থে সকল বৃত্তাস্ত অবগত হন, তাহার বিবরণ লিখিবেন । (২) ফৌজদারী কোন আদালতে মোকদ্দমার তদন্ত লওন কি বিচার করণ সময়ে ঐ আদালত পোলীসের সেই মোকদ্দমা বিষয়ক রোজনামচা আনষ্টিয়া আপনার তদন্ত লইবার কি বিচার করিবার সাহায্যার্থে এ রোজ - নামটার ব্যবহার করিতে পারবেন, সাক্ষ্যস্বরূপ নহে । অভিযুক্ত ব্যক্তির কিম্বা ওহার পক্ষ মোপ্তারদের তাহ। অনাইবার অধিকার নাই ; এবং আদালত ঐ রোজনামচার ব্যবহার করিয়াছেন এই মাত্র কারণে তাহার কি তাহদের সেই রোজনামচা দেখিবার অধিকার থাকিবে না । কিন্তু পোলীসের যে কৰ্ম্মচারী তাহ লিখিলেন তিনি যদি স্মরণশক্তির উপকারার্থে তাহার ব্যবহার করিয়া থাকেন কিম্ব আদালত যদি পোলীসের ঐ কর্মচারির কথা খণ্ডাইবার জন্য তাহার ব্যবহার করিয়! : থাকেন, তবে ভারতবর্ষীয় সাক্ষ্যবিষয়ক ১৮৭২ সালের আইনের ১৬১ ধারার বা স্থলবিশেষে ১8 ৫ ধারার বিধান তৎপ্রতি বৰ্ত্তিবে ।
