পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৮৯৭.pdf/৫৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ¢ २ কিন্তু ঐন্ধপ কোন আদেশ করিবার পূৰ্ব্বে মজিষ্ট্রেট — (ক) ঐ আদেশ দিবার বিরুদ্ধে বাদী বা সংবাদ দাতা যে কোন অণপত্তি করেন তাহ লিপিবদ্ধ করিবেন ও বিবেচনা করিয়া দেখিবেন, এবং (খ) হানিপূরণ দিবার আদেশ করিলে ছাড়িয়া দিবার বা মুক্ত করিবার আজ্ঞায় হানিপুরণ দিবার কারণ লিখিবেন । (২) কোন মাজিষ্ট্রেট (১) প্রকরণমতে যে হানি পুরণ দিবার আজ্ঞা করেন তাহার টাকা অর্থদণ্ডের ন্যায় আদায় করা যাইতে পরিবে । কিন্তু ইহা আদায় করা যাইতে না পারিলে যে কারাদণ্ডের আজ্ঞা দেওয়া হইবে তাহা সামান্য কারাদণ্ডের আজ্ঞা হইবে এবং ত্রিশ দিনের অধিক না ছয় মাজিষ্ট্রেট এমন যে সময়ের আদেশ করেন সেই সময়ের নিমিত্ত হুইবে । (৩) যে বাদী বা সংবাদদাতার প্রতি দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণীর কোন মাজিষ্ট্রেট কর্তৃক কোন অভিযুক্ত ব্যক্তিকে (১) প্রকরণমতে হানিপুরণ দিবার আজ্ঞা হইয়াছে সেই বাদী বা সংবাদদাতা ঐ আজ্ঞ যতদূর হানিপূরণ দেওয়া সম্বন্ধীয় হয় ততদুর এ আজ্ঞার বিৰুদ্ধে এরূপে আপীল করিতে পারবেন যেন এ বাদী বা সংবাদদাতা ঐ মাজিষ্ট্রেটের নিকট বিচারে অপরাধী নিগীত হইয়াছেন । (৪) ও প্রকরণ অনুসারে যে মোকদ্দমার আপীল হইতে পারে যে স্থলে সেই মোকদ্দমায় কোন অভিযুক্ত ব্যক্তিকে হানিপুরণ দিবার আজ্ঞা হয় সেই স্থলে আপীল উপস্থিত করিবার নিমিত্ত প্রদত্ত সময় অতীত ন হইবার পূৰ্ব্বে কিম্বা আপীল উপস্থিত করা হইয়। থাকিলে আপলের নিম্পত্তি না হইবার পূৰ্ব্বে তাহাকে হানিপুরণ দেওয়া যাইবে না । (৫) সেই বিষয় সংক্রান্ত কোন পরবর্তী দেওয়ানী মোকদ্দমায় হানিপুণে দিবার সময়ে,এই ধারামতে হামিপুরণ স্বরূপ কোন টাকা দেওয়া বা আদায় করা হইয়া থাকিলে আদালত তাহা বিবেচনাধীনে লইবেন । SA A ASMMMSMA AMAMAMS SSSSSS AAAAAA ২ ১ একবিংশ অধ্যায় । যে মোকদ্দমায় ওয়ারণ্ট বাহির হয় মাজিষ্ট্রেটদের দ্বার। তাহার বিচার হইবার কথা । ২৫ ১ ধারা । যে মোকদমায় ওয়ারণ্ট বাহির হয় মাজিষ্ট্রেটেরা সেই মোকদমার বিচারকালে এই প্রণালীমতে কাৰ্য্য করবেন । যে মোকদময় ওযবণ্টলtiহব হয় তা দ্বযয়ের কার্য্য . প্ৰণালীর কথা। ) ২৫২ ধর। (১) মাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে অভিযুক্ত ব্যক্তি উপস্থিত হইলে কি তাহাকে আনা গেলে, মাজিষ্ট্রেট, বাদী থাকিলে, তাহার কথা শুনিবেন ও অভিযোগের পোষকতায় যে সকল সাক্ষ্য উপস্থিত করা যায় তাঙ্ক গ্রহণ কৱিবেন। অভিযোগের সক্ষ্যের কথা । সপক্ষ (২) যে২ ব্যক্তি মোকদ্দমার বৃত্তাম্ভ জানে ও অভিং-- যোগের সপক্ষ সাক্ষ্য দিতে পারবে মাজিষ্ট্রেট বাদীর স্থানে কিম্বা অন্য প্রকারে তাহদের নাম জানিয়া লইয়। তাহাদের যত জনকে আবশ্যক বোধ করেন তত জনকে আপনার সম্মুখে সাক্ষ্য দিবার জন্য সমন করিবেন। ২৫৩ ধারা । (১) ২৫২ ধারার উল্লিখিত সমুদয় সাক্ষ্য গ্রহণ হইলে পর এবং মাজিষ্ট্রেটের বিবেচনায় অভিযুক্ত ব্যক্তির কোন পরীক্ষণ লওয়া অারশ্যক হইলে যে পরীক্ষা লওয়া আবশ্যক তাহ লওয়া গেলে পর, অভিযুক্ত ব্যক্তি সম্বন্ধে এমন কিছু প্রমাণ হয় নাই যাহার বিরুদ্ধ প্রমাণভাবে তাহার অপরাধ নির্ণয় করিতে হয় মাজিষ্ট্রেট ইহা বোধ করিলে তাহাকে ছাড়িয়া দিবেন। (২) মাজিষ্ট্রেট অভিযোগ অমূলক জ্ঞান করিলে, যাহার হেতু লিখিয়া মোকদ্দমা চলনের এতৎপূৰ্ব্ব কোন সময়ে অপরাধীকে যে ছাড়িয়া দিতে পারবেন না, এই ধারার কোন কথাক্রমে এরূপ জ্ঞান হইবে না । ২৫৪ ধারা। উক্ত সাক্ষ্য ও পরীক্ষা সম্পূর্ণরূপে কি অংশতঃ গ্রহণ করা গেলে, অভিযুক্ত ব্যক্তি এই অধ্যায়মতে বিচাৰ্য্য কোন অপরাধ করিয়াছে এরূপ অনুমান করিবার হেতু আছে মাজিষ্ট্রেট ইহা বিবেচনা করিলে এবং আপনি সেই অপরাধের বিচার ও তাহার সমুচিত দণ্ড করিতে ক্ষমতাপন্ন আছেন বোধ করিলে, তিনি অভিযুক্ত ব্যক্তির নামে অভিযোগপত্র লিখিয়া প্রস্তুত করিবেন । ২৫৫ ধারা । (১) পরে এ অভিযোগপত্র অভিযুক্ত ব্যক্তির নিকটে পাঠ করিয়া তাহাকে বুঝাইয়া দেওয় যাইবে ও তাহাকে জিজ্ঞাসা করা যাইবে যে তুমি এই অপরাধে অপরাধী, না ইহার প্রতিবাদ করিতে চাহ । (২) অভিযুক্ত ব্যক্তি আপনাকে অপরাধী স্বীকার করিলে মাজিষ্ট্রেট সেই কথা লিপিবদ্ধ করিবেন ও স্ত্রীয় বিবেচনামতে তদনুসারে তাহার অপরাধ নিণয় করিতে পরিবেন । ২৫৬ ধারা । (১) অভিযুক্ত ব্যক্তি আপনাকে অপরাধী বলিতে অস্বীকার - করিলে কিম্বা অপরাধী স্বীকার না কঞ্চিলে অথবা ফিচারের দাওয়া করিলে, তাহার প্রতি অভিযোগের প্রতিবাদ কার্য্যে প্রবৃত্ত হইতে ও তাহার সপক্ষ সাক্ষ্য উপস্থিত করিতে অজ্ঞা হইবে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ছাড়িয়া দিলাব কথ। । অপরাধেব প্রমাণ অাছে দেখা গেলে অভিযোগপত্র লিখিব }ব কথা | উত্তবের কথা । প্রতবাদের কথা ।