পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৮৯৭.pdf/৬০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( هوا ) (3) অভিযুক্ত ব্যক্তিকে বিচারের নিমিত্ত সমর্পণ করা গেলে কিম্বা তাহার অপরাধ নির্ণয় হইয়া আপীল দায়ের থাকিলে পর, তাহাকে যে আদালতে সমপণ করা গেল কিম্বা স্থলভেদে যে আদালতে ঐ আপীল শুনা যাইবে সেই আদালতের অনুমতি বিনা ঐ অপরাধের রক্ষণ করিতে দেওয়া যাইবে না । (৬) এই ধারামতে কোন অপরাধের রফা করা গেলে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে নির্দোষী করণের ন্যায় ফল হইবে । (৭) এই ধারার বিধানাম্নসারে ভিন্ন কোন অপ রাধের রফা হইতে পরিবে না । ৩৪৬ ধারা। (১) রাজধানী নগরের বহিভূত কোন anদন মকদল মাজি জিলার যাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে চুেটেৰ ক্ষমতাৰ বহির্ভূত তদন্তের কি বিচারের কার্য্যাহইলে উহাৰ যাহা কৰ্ত্তব্য মুঠান হইতেছে এমন সময়ে や情勢「* ●ct1 | যদি প্রমাণদৃষ্টে তাহার বোধ হয় যে, উক্ত জিলার অন্য কোন মাজিষ্ট্রেটের নিকটে এ মোকদমার বিচার হওয়া কি তাহা বিচারার্থে সমর্পণ করা উচিত, তাহা হইলে তিনি সেই আমুষ্ঠানিক কাৰ্য্য স্থগিত করিয়া আপনি যে মাজিষ্ট্রেটের অধীন থাকেন তাহার নিকটে কিম্বা জিলার মজিষ্ট্রেট সাহেব উপযুক্ত ক্ষমতাপন্ন অন্য যে মাজিষ্ট্রেটের নিকট তাহা পাঠাইতে আজ্ঞা করেন তাহার নিকটে ঐ মোকদ্দমা প্রেরণ করিবেন, ও তৎসঙ্গে এ মোকদ্দমার ভাব ব্যাখ্যা করিয়া সংক্ষেপ রিপোট দিবেন। (২) মোকদ্দমা যে মাজিষ্ট্রেটের নিকট পাঠান যায় তিনি ক্ষমতাপন্ন হইলে আপনি সেই মোকদ্দমার বিচার করিতে পরিবেন অথবা তাহা আপনার অধীন উপযুক্ত ক্ষমতাপন্ন কোন যাজিষ্ট্রেটের প্রতি অপর্ণ করিতে কিম্বা বিচার হইবার নিমিত্ত অভিযুক্ত ব্যক্তিকে সমপর্ণ করিতে পরিবেন। ৩৪৭ ধারা । (১) মাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে কোন তদন্ত কালে কিম্বা মাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে কোন মোকদ্দমার বিচার কালে নিম্পত্তি স্বাক্ষর করিবার পূৰ্ব্বে সেশন আদালতে কি হাই কোর্টে সেই মোকদ্দমার বিচর হওয়া উচিত র্তাহার এমত জ্ঞান হইলে এবং তিনি বিচারার্থে সমপণ করিতে সমর্থ হইলে, তিনি আর কোন কাৰ্য্যাণ্ডুষ্ঠান না করিয়া ইহার পূর্বলিখিত বিধানমতে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে সমপণ করিবেন। (২) ঐ মাজিষ্ট্রেটের বিচার(র্থে সমর্পণ করিবার ক্ষমতা না থাকিলে তিনি ৩৪৬ ধারামতে কার্য্য করিবেন । মোকদ্দমা বিচার[থে সমপণ কৰা উচিত তদন্ত বা পিচাব কার্য্য অবত্ত হইবাব পৰে মাঙ্গিষ্ট্রেট এমত জ্ঞান করিলে তাহাব কর্তব্যের દબા ৩৪৮ ধারা । ভারতবর্ষের দণ্ডবিধির আইনের ১২ অধ্যায় কি ১৭ অধ্যায়মতে যে অপরাধের নিমিত্ত তিন বৎসর কি তদধিক কাল কারাদণ্ড হইতে পারে কোন ব্যক্তির সেই অপরাধ নির্ণয় হইলে পর যদি তাহার নামে উক্ত অন্যতর অধ্যায়মতে তিন বৎসর কি তদধিক কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অন্য অপরাধের অভিযোগ হয়, তাহা হইলে তাহাকে সেশন আদালতে বা স্থলভেদে হাই কোর্টে সমর্পণ করা যাইবে, কিশ্ব যে মাজিষ্ট্রেটের নিকট আম্বষ্ঠানিক কাৰ্য্য দায়ের থাকে তিনি যদি এরূপ বিবেচনা করেন যে, অভিযুক্ত ব্যক্তির অপরাধ নির্ণয় হইলে তিনি নিজেই সমুচিত দণ্ডাজ্ঞা দিতে পারেন তবে সমর্পণ করা যাইবে ब1 ।। পূৰ্ব্বে মুদ্রা বা ইeাম্প আইন ব) সম্পত্তি সম্বন্ধে য{হাদেব অপবাধ নির্ণয় ছ ইয়াছে তাহদের বিচারের কথ। । কিন্তু জিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেবের প্রতি ৩০ ধারামতে ক্ষমতা প্রদান করা কইয়া থাকিলে এ মোকদম। সেশন আদালতে সমর্পণ করিবার পরিবর্তে র্তাহার প্রতি হস্তান্তর করিয়া দেওয়া যাইতে পরিবে । ৩৪৯ ধারা। (১) বিচার করিবার উপযুক্ত ক্ষমতাপন্ন দ্বিতীয় কি তৃতীয় শ্রেণীর মজিষ্ট্রেট উচিত মত মজিষ্ট্রেটের অভিযোগের কঠিন দণ্ডেব অজ্ঞ। কবিতে ন। প।fবলে যাই। কৰ্ত্ত ল্যু W | সাক্ষ্য ও অভিযুক্ত ব্যক্তির কথা শুনিয়া অভিযুক্ত ব্যক্তি অপরাধী কিন্তু আপনি ষে প্রকারের কি যে পর্য্যন্ত দণ্ডের আজ্ঞা করিতে পারেন এ ব্যক্তির তদ্ভিন্ন প্রকারের কি তদপেক্ষা কঠিন দণ্ড হওয়া উচিত কিম্বা তাহার প্রতি ১০৬ ধারামতে নিবন্ধপত্র লিখিয়া দিবার আদেশ হওয়া উচিত কিম্বা তাহার সম্বন্ধে ৫৬১ ধারামতে কাৰ্য্য হওয়া উচিত এই মত হইলে তিনি সেই মত লিখিয়া রাখিতে ও আপনার আম্বষ্ঠানিক কার্য্যের কাগজপত্র সহিত এ অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আপনি জিলার কি মহকুমার যে মাজষ্ট্রেটের অধীন থাকেন তাহার নিকট পঠাইতে পরিবেন। (২) ঐ আমষ্টানিক কাৰ্য্যের কাগজপত্র যে মাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে অর্পণ করা যায় তিনি উচিত বোধ করিলে উভয় পক্ষের পরীক্ষা লইতে পারবেন ও এ মোকদ্দমায় যে সাক্ষীরা সাক্ষ্য দিয়াছে তাহাদিগকে পুনরায় ডাকাইয় তাহদের পরীক্ষা লইতে পরিবেন এবং আর২ সাক্ষ্য তলব করিয়া লইতে পারিবেন ও সেই মোকদ্দমার আইন অনুযায়ী যক্রপ নিম্পত্তি কি দণ্ডের আজ্ঞা কি অন্য আজ্ঞা উপযুক্ত জ্ঞান করেন তদ্রুপ নিম্পত্তি কি অজ্ঞা করিবেন । কিন্তু তিনি এই আইনের ৩২ ও ৩৩ ধারামতে যে দণ্ড দিতে পারেন তদপেক্ষা কঠিন দণ্ড দিবেন না ।