পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৮৯৭.pdf/৬২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( , bص o ..) ৪৮৫ ধারা। সম্পত্তি বা তাহার বিক্রয়োৎপন্ন টাকা পাইবার জিমিত্তে কোন ব্যক্তির ৮১ খারামত প্রার্থনাপত্র। কোন 'আদালত অগ্রাহ্য করিলে, ঐ আদালতের দণ্ডাজ্ঞার উপর সামান্যতঃ , যে আদালতে আপীল হয় ঐ ব্যক্তি সেই আদালতে মাপাল করিতে পারবেন। ৪০৬-বারা । জিলার মাজিষ্ট্রেট কি প্রেসিডেন্সী মাজিষ্ট্রেট ভিন্ন অন্য কোন মজিষ্ট্রেট কোন ব্যক্তিকে ১১৮ ধারামতে সদাচরণ করিবার জামিন দিতে বা পোন্সাসের তত্ত্বাবধাম।ধীনে স্থাপিত হইতে আজ্ঞা করিলে সে মজিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেবের নিকট আপীল করিতে rপরিবে । ৪০৭ ধারা । (১) দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণীর কোন যাজিষ্ট্রেটের বিচারক্রমে কোন ব্যক্তির অপরাধ নির্ণয় হইলে কিম্বা ৩৪৯ ধারামতে দ্বিতীয় শ্রেণীর মহকুমার মজিষ্ট্রেটের দ্বারা কোম ব্যক্তির দণ্ডের আজ্ঞা হইলে, সেই ব্যক্তি জিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেবের নিকট আপীল করিতে পিান্নিবে। (২) জিলার মাজিষ্ট্রেট এই ধারামত কোন আপীল কি কোন শ্রেণীর আপীল আপনার অধীন যে কোন প্রথম শ্রেণীর মজিষ্ট্রেট স্থানীয় গবর্ণমেণ্ট হইতে তদ্রুপ আপীল শুনিবার ক্ষমতা পাইয়াছেন সেই মাজিষ্ট্রেট শুনিবেন বলিয়া আজ্ঞা করিতে পরিবেন । তাহা হইলে উক্ত আপীল বা উক্ত শ্রেণীর আপীল ঐ অধীন মাজিষ্ট্রেটের নিকট উপস্থিত করিতে হইরে, কিম্বা জিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেবের নিকট পুৰ্ব্বে উপস্থিত করা গিয়া থাকিলে, উক্ত অধীন মজিষ্ট্রেটের প্রতি হস্তান্তর ঐরূপে যে কোন আপীল vংক্রাককৃত সম্পত্তি ফিরিয়া পাইবার প্রার্থনাপএ অগ্র:হ্য কবিবার অজ্ঞার উপব অ'পীলের কথ। । গঙ্গাচরণেৰঙ্গামিন ফিরার আজ্ঞার উপব আপীল করিবাব কথা । fৰতীয় কি তৃতীয় শ্রেণীধ গাজিষ্ট্রেটের দগু{জ্ঞাবাউপর অlপীলের কথ। । প্রথম শ্রেণীৰ মাঙ্গিষ্ট্রেটের প্রতি আপীল হস্তপশুব कtदप्रl fभवांदग्4*$। । করিয়া দেওয়া হইবে । বা যে কোন শ্রেণীর আগপাল উপস্থিত করা বা হস্ত ম্ভর করিয়া দেওয়া যায় জিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেব | তদ্রুপ কোন মজিষ্ট্রেটের নিকট হইতে তাহ উঠাছয়া । লইতে পারিবেন । || |YRT}هٔ سo g 8 বা জিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেবের | কিম্বা প্রথম শ্রেণীর অন্য মাজি- } ষ্ট্রেটের বিচারে অপরাধী নিৰ্ণয় হইলে, কিম্বা প্রথম শ্রেণীর । অস9ান্ট সেশন জজ র প্রথম ক্ষে ণীয় মাঙ্গিষ্ট্রেটের অজ্ঞার উপর মাপীলের কথা । কোন ব্যক্তি আসিষ্টান্ট সেশন জজের কিন্তু (ক) কোন মোকদময় জাপিষ্টণ্ট সেশন জজ বা জিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেব। ষে দণ্ডের জাষ্ঠা করেন তাহ সেশন ক্ষাদালতের দৃঢ় করণ পিপেক্ষ থাকিঙ্গে এরূপ প্রত্যেক মোকদ্দমার আপীল হাই কোর্টে হইবে ; কিন্তু যাবৎ সেশন আদালত মোকদ্দমার নিম্পত্তি না করেন তাবৎ উপস্থিত করা যাইবে না। (খ) তদ্রুপে কোন ইউরোপীয় রুটিষ প্রজার : অপরাধ নির্ণয় হইলে সেই ব্যক্তি স্বেচ্ছাক্রমে সেশন আদালতে কি হাই কোর্টে আপীল করিতে পরিবেন। ৪০৯ ধারা । সেশন আদালতে কিম্বা সেশন জজ ༩ད་ཁ་བ། སྐ་ཐ་ཤ༩བུ་མ།༢༽ཤ་ "’’’’ নিকটে যে আপীল

  • 、**C豆5°

কিকপে শুন। ষইৰে তাহাব করা যায় তাহা সেশন জজ ቆሣ| | সাহেব কি আডিশনল সেশন জজ সাহেব শুনিবেন । সেশন জজ সাহেবের কিম্বা আডিসেশন জমাদtলতেব দণ্ড;- শনল সেশন জজ সাহেবের জ্ঞ}ব উপব কম।পীলেল কথ। বিচারে কোন ব্যক্তির অপরাধ নির্ণয় হইলে সে হাই কোটে আপীল করিতে পরিবে । ৪১ n ধারা । প্রেসিডেন্সী মাজিষ্ট্রেটের বিচারমতে কোন ব্যক্তির অপরাধ নির্ণয় হইয়া ছয় মাসের অধিক কারাদণ্ডের কিম্বা দুইশত টাকার ৪১১ ধারা প্রেসিডেন্সী মজিষ্ট্রেটেব দগুণজার উপৰ আপীলেব 제1 | অধিক অর্থদণ্ডের আজ্ঞা হইসে এ র্যক্তি হাই কোর্টে-আপীল করিতে পারবে । ৪১২ ধারা ; পুৰ্ব্বে ভাবাম্ভরের কথা থাকিলেও যে স্থলে অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজ দোষ স্বীকার করে ও তদন্ত্রসারে সেশন আদালত কি কোন মাজিষ্ট্রেট তাহার অপরাধ নির্ণয় করেন, সেই স্থলে ঐ দণ্ডাজ্ঞার পরিমাণ কিম্বা এ দণ্ডজ্ঞা আইন সিদ্ধ কি না এই ২ বিষয় লইয়া আপীল হইতে পারিবে নতুবা আপীল নাই । ৪ ১৩ ধারা । অভিযুক্ত ধ্যে ও লে|ষ স্বীকার করলে কোনই স্থলে আপীল ন হইলার কথ। । পূৰ্ব্বে ভাবগম্ভরের কথা থাকিলেও, লেশম আদালত কিম্বা জিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেব বা প্রথম শ্রেণীর জন্য মজিষ্ট্রেট যে মোকদমায় কেবল এক মাসের অনধিক কারাদণ্ডের কি কেবল পঞ্চাশ টাকার অনধিক অর্থদণ্ডের কি কেবল কশাখাত দণ্ডের আজ্ঞা করেন, সেই মোকদ্দমায় আপীল ক্ষুদ্রং মোৰুদমায় আপীল না হইবাব কথা । মাই । ব্যাখ্যা । —মূলদণ্ডের মধ্যে কারাদণ্ডের অজ্ঞা না মাজিষ্ট্রেটের দ্বারা ৩৪৯ ধারণ- হইয়। যদি উক্ত আদালত, কি মাজিষ্ট্রেট অর্থদণ্ডের মতে কোম ব্যক্তির দণ্ডের আজ্ঞা হইলে, সেই ব্যক্তি টাকা না দেওয়া প্রযুক্ত কারাদণ্ডের জাজ্ঞা করেন, তবে সেশন আদালতে আপীল করিতে পারবেন। | তাহার উপর আপীল নাই ।