পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৮৯৭.pdf/৬৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( y o g ) ৫৯১ বারা । (১) উপস্থিত সময়ের প্রচলিত আইনে প্রকারাম্ভরের বিধান না থাকিলে এই আইনমতে যে ব্যক্তির কারাদণ্ড বা হেফাজতে সমপৰ্ণ হইতে পারে তাহাকে ষে স্থানে অবরুদ্ধ করিয়া রাখিতে হইবে, স্থানীয় গবৰ্ণমেণ্ট তাহার আদেশ করিতে পরিবেন। (২) এই আইনমতে ষে ব্যক্তির কারাদণ্ড বা হেফাজতে সমপৰ্ণ হইতে পারে, সেই ব্যক্তি কোন দেওয়ানী জেলে বদ্ধ থাকিলে, যে আদালত বা মাজিষ্ট্রেট কারাদণ্ডের বা হেফাজতে সমর্পণের আজ্ঞা দেন, সেই আদালত বা মাজিষ্ট্রেট উক্ত ব্যক্তিকে ফৌজদারী জেলে পাঠাইবার আদেশ করিতে পরিবেন । (৩) কোন ব্যক্তিকে (১) প্রকরণমতে ফৌজদারী জেলে পাঠাইয়া দেওয়া গেলে, তিনি তথা হইতে মুক্তিলাভ করিলে তাহাকে দেওয়ানী জেলে ফিরাইয়া পাঠাইতে হইবে, কিন্তু নিম্নলিখিত স্থলে এই বিধি খাটিবে না, অর্থাৎ, (ক) তাহাকে ফৌজদারী জেলে পঠাইবার পর যদি তিন বৎসর অতীত হইয়া থাকে ; এরূপ স্থলে তিনি দেওয়ানী মোক কাবাদণ্ডেৰ স্থান নির্দেশ কfরলাষ ক্ষমতার কথা । দেওয়ালী জেলে ৰন্ধ অভিযুক্ত বা নিণীতাপরাধ ব্যক্তিদিগকে ফৌজদারী জেলে পাঠাইবার ও ত{গদের দেওয়ামী জেলে ফিরিয়! আসিৰার কথা । দমর কার্য্যপ্রণালী বিষয়ক আইনের । ৩৪২ ধারামতে মুক্ত হইয়াছেন বলিয়া জ্ঞ ন করা যাইবে, অথবা (খ) যে আদালত তাহাকে দেওয়ানী জেলে কারাবদ্ধ রাখিবার আজ্ঞা করেন, সেই | আদালত যদি ফৌজদারী জেলের অধ্যক্ষকে এই মর্মের সার্টিফিকিট দেন যে দেওয়ানী মোকদ্দমার কার্য্যপ্রণালী বিষয়ক আইনের ৩৪১ ধারামতে ঐ ব্যক্তি মুক্ত হইতে পারে। ৫৪২ খারা । (১) বন্দিদের সাক্ষ্য গ্রহণ বিষয়ক Q ১৮৬৯ সালের আইনে ভাবাকারাবদ্ধ ভরের বিধান থাকিলেও কোন སྨ་པྰ། སྨྲ་..མ་གྷ་ངྷ་ প্রেসিডেন্সী মাজিষ্ট্রেটের সম্মুখে মাজিষ্ট্রেটের ক্ষমতার কথা । উপস্থিত কোন মোকদ্দমায় 響 তিনি সাক্ষী কিম্বা অভিযুক্ত ব্যক্তি বলিয়। আপজ এলাকার সীমার, অন্তর্গত জেলখানায় বন্ধ কোন ব্যক্তির সাক্ষ্য লইতে চাহিলে, ঐ জেলের অধ্যক্ষের নামে আজ্ঞাপত্র লিখিয়া ঐ পত্রের লিখিত সময়ে সাক্ষ্য দিবার জন্য ঐ ব্যক্তিকে উপযুক্ত • এহরির জন্মায় আপনার নিকট আনাইতে আজ্ঞা করিতে পরিবেন। o (২) জেলের অধ্যক্ষ সেই আজ্ঞায় আইলে তদনুসারে কাৰ্য্য করবেন ও পূৰ্ব্বোক্ত কার্য্যের নিমিত্ত ঐ বন্দী جی . যতক্ষণ জেলখাম৷ হইতে অনুপস্থিত থাকে ততক্ষণ তাহার নিৰ্ব্বিঘ্নে রক্ষা করিবার বিধান করবেন। ৫৪৩ ধারা। কোন ফৌজদারী আদালতে কোন প্রমাণের কি উক্তির অর্থ কল্পিবার জন্যে দোভাষীর প্রয়োজন z হইলে ঐ দোভাষী সেই প্রমাণের কি উক্তির যথার্থ অর্থ করিতে আবদ্ধ হইবেন । দেশভাষিল যথার্থটি অর্থ ক বতে হইলাব কথা । ৫৪৪ ধারা । যে বাদিরা কি সাক্ষিরা এই আইন -q অমুসারে কোন তদন্তু কি বিচার ৰtfদদেব ও সাক্ষি খরচে ব কথা । ፴፪ কি অন্য আমষ্ঠানিক কার্য্যের নিমিত্তে কোন ফৌজদারী আদালতে উপস্থিত হন, ঐ আদালত গবৰ্ণমেণ্টের পক্ষে তাহাদের উপযুক্ত খরচ দিবার আজ্ঞা করিতে পারবেন। কিন্তু স্থানীয় গবৰ্ণমেন্ট মন্ত্রিসভাধিষ্ঠত শ্ৰীযুত গবৰ্ণর জেনরল সাহেবের সম্মতিক্রমে যে বিধি করেন সেই বিধি যানিয়া উক্ত আজ্ঞা করা যাইবে । (১) যৎকালে যে আইন প্রচলিত থাকে তৎকালে কোন ফোঁজদারী আদালত সেই আইনমতে অর্থদণ্ডের ত জে করিলে কিম্ব। আপীলক্রমে কিম্বা সংশোধন করণক্রমে বা প্রকারণভরে ঐ অর্থদণ্ডের অজ্ঞ কিম্বা অর্থদণ্ড যে আজ্ঞার একাংশ হয় সেই আজ্ঞা দৃঢ় করিলে, এ আদালত নিম্পত্তি কালে এ অর্থদণ্ডের আদায় হওয়৷ সমুদয় টাকা কিম্বা তাহার কোন অংশ– (क) ৫৪৫ ধারা । অর্থদণ্ডের টাকশব একাংশ খরচ বা ক্ষতিপূরণস্বরূপ দিতে তালতের ক্ষমতার ৰুখ । মোকদমা চালাইবার নিমিত্ত যথার্থ যে খরচ হয় তাহার পরিশোধার্থে, (খ) যে অপরাধ হয় তজনিত ক্ষতি প্রযুক্ত দেওয়ানী মোকদ্দমা করিয়া বিশিষ্টরূপ ক্ষতিপূরণের টাকা পাওয়া যাইতে পারে আদালতের এরূপ বিবেচনা হইলে ঐ ক্ষতিপূরণার্থে— দিবীর আজ্ঞা করিতে পারবেন । (২) যে মোকদ্দমার উপর আপীল হইতে পারে সেই মোকদযায় অর্থদণ্ডের আজ্ঞা করা গেলে, উক্ত যে টাকা দিবার আজ্ঞা হইল, আপীল উপস্থিত করিবার মিয়াদ গত না হওন পৰ্য্যন্ত কিম্বা আপীল উপস্থিত করা গেলে তাহার নিম্পত্তি না হওন পৰ্য্যন্ত সেই টাকা দেওয়া যাইবে না । ৫৪৬ খারা। পরে সেই বিষয় লইয়া দেওয়ানী মোকদ্দম। হইলে ক্ষতিপূরণ পরবর্তী মোকদ্দমায় সেই দিবার সময়ে ধারামতে টাঙ্ক ধবিবার কথা । 6 86. যে ক্ষতিপূরণের টাকা দেওয়া যায় বা আদায় হয়, আদালত তৎপ্রতি দৃষ্টি রাখিবেন। ബ க வளர்