পাতা:গম্ভীরায় শ্রীগৌরাঙ্গ.pdf/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ গম্ভীরা-মন্দির ত্রপাদ কাশীমিশ্রের বিশাল ভবন শ্ৰীশ্ৰীমহাপ্রভুর আশ্রমে পরিণত হইয়াছিল। এই আশ্রনে সততই শত শত উক্তর সমাগম। হইত। কিন্তু সকলেই সকল সময়ে শ্রপ্রভুর সদর্শন পাইতেন। না । তিনি এক নিভৃত নিৰ্জন ক্ষুদ্র মন্দিরে অবস্থান করিতেন। এখানে অতীব অন্তরঙ্গ লোক ভিন্ন অপর লোকের প্রবেশাধিকার ছিল না। যোগিগণের গুহার ত্যায় এই শ্ৰগম্ভীরা-মদির সর্বপ্রকার বৃথা শব্দ হইতে সুরক্ষিত থাকিস্ত। মহাপ্রভু এই স্থানে বসিয়া। নাম করিতেন, ব্রজলীলা স্মরণ করিতেন, আর দিনরজনী তাহার নয়নযুগল হইতে মুক্তাদামবিনিলিত অক্ষমালা বহিয়া পড়িত। এই শ্ৰীমন্দিরে শ্ৰীপাদস্বরূপবিপ্রনস্তরসের প্রকটমূৰ্ত্তি-স্বরপ অীগৌরাঙ্গ ফুক্ষরের একৃষ্ণবিরহযাতনা-প্রশমনার্থ রুণুরুপুস্বরে রজারসের গান। করিতেন এবং প্রীল রামরায় সুধাময়ী কৃষ্ণ-কথায় শহাপ্রভুর চিত্ৰ বিনোদন করিতেন । আার ঐগোবিন্দদাস প্রভুর নিকটে থাকিল্প সর্বদা তাহার সেব করিতেন। এই নিভৃত নির্ডন অমন্দিরের অন্তঃপ্রকোষ্ঠই গম্ভীরা নামে খ্যাত। এই গম্ভীরাই প্রভূর বিশ্ৰাৰ ও শান-প্রকোষ্ঠকাপে নির্দিষ্ট হইগাছিল বন্ধা, লুচৈতন্যচরিতামৃত