পাতা:গম্ভীরায় শ্রীগৌরাঙ্গ.pdf/৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গম্ভীরায় গৌরাঙ্গ জ্ঞানে স্তবন, আঁীমাসগোস্বামীকে শ্রপাণ স্বরূপের হস্তে সমর্পণ, জগদাননের অভিমান-ভঞ্জন ইত্যাদি ঘটনা অন্ত্যলীলার প্রথম ছয় বংসারের প্রধান প্রধান ঘটনাবলীর অন্তর্গত। শেষ-দ্বাদশ বৎসরের লীলা অতি গম্ভীর, অভূতপূৰ্ব 'ভক্ত হয়বিদারক ও আতি অস্তৃত । পূজপাদ ক্রীচরিতামৃতকার লিখি আছেন, শেব যে রহিল প্রভুর দ্বাদশ বৎসর। কৃষ্ণের বিরহস্কৃত্তি হয় নিরস্তর ॥ আীরাধিকার চেষ্ট৷ যৈছে উদ্ধব দর্শনে। এই মত দশ প্রভুর হয় রাত্ৰিদিনে ॥ নিরন্তর হয় প্রভুর বিরহ উন্মাদ। প্রমথ চেষ্টা সদা প্ৰলাপময় বাদ রোমকূপে রক্তোদগম, দন্ত সব হালে। ক্ষণে অঙ্গ ক্ষীণ হয়, ক্ষণে অঙ্গ ফুলে ? গম্ভীরা ভিতরে রাত্রে নিদ্রা নাহি লব । ভিৰেমুখ শির ঘষে —ক্ষত হয় সব ৪ এনত অটুত তাৰ শরীরে প্রকাশ। মনেতে শূন্ত্যতা বাক্যে সদ। হা হতাশ । “কাহা ঝরে ঝাহা পাঙ ব্রজেন্দ্রনন্দন । কাহা মোর প্রণনাথ মুরলী বদন। কাঁহারে কহিব কেবা জানে মোর গুঃখ । ব্রজেন্দ্রনন্দন বিষ্ণু ফাটে মোর বুক ॥৭