পাতা:গল্পগুচ্ছ (চতুর্থ খণ্ড).pdf/২৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় >oՀo ল্যাবরেটরি নামে গল্প যখন প্রথম ছাপা হয়. . .আমি [ শ্রীপ্রশান্তচলা মহলানবিশ ] যেতেই [ কবি ] গল্পটা দেখিয়ে বললেন, • •আর সকলে কী বলছে ? একেবারে ছিছি কাণ্ড তো ? নিন্দায় আর মুখ দেখানো যাবে না। আশি বছর বয়সে রবি ঠাকুরের মাথা খারাপ হয়েছে— সোহিনীর মতো এমন একটা মেয়ের সবথে এমন করে লিখেছে। সবাই তো এই বলবে যে, এটা লেখা ওঁর উচিত হয় নি?” একটন হেসে বললেন, “আমি ইচ্ছা করেই তো করেছি। সোহিনী মানুষটা কিরকম, তার মনের জোর, তার লয়ালটি, এই হল আসলে বড়ো কথা— তার দেহের কাহিনী তার কাছে তুচ্ছ। নীলা সহজেই সমাজে চলে যাবে, কিন্তু সোহিনীকে বাধবে। অথচ মা আর মেয়ের মধ্যে কত তফাত সেইটেই তো বেশি করে দেখিয়েছি।” — শ্রীপ্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ। কবি-কথা বিশ্বভারতী পত্রিকা, কাতিক-পৌষ ১৩৫o বদনাম প্রথম আমি মেয়েদের পক্ষ নিয়ে স্ত্রীর পত্র’ গলে্প বলি। বিপিন পাল তার প্রতিবাদ করেন-২, কিন্তু পারবেন কেন ? তাব পরে আমি যখনই সুবিধা পেয়েছি বলেছি। এবারেও সবিধে পেলাম, ছাড়ব কেন, সদরে মুখ দিয়ে কিছল বলিয়ে নিলাম। SCR CSI Sసి 8వ — রবীন্দ্রনাথের উস্তি। শ্রীরানী চন্দ। আলাপচারী রবীন্দ্রনাথ গল্পসল্প এই ] ছোটগল্পগুলি ছেলেরা দখল করতে চায়, কিন্তু হাত ফসকে যায়। আসলে এর ভিতরের খবর বড়োদের জন্যই। ২৬ মে ১৯৪১ — রবীন্দ্রনাথের উক্তি। আলাপচারী রবীন্দ্রনাথ জীবনের শেষ বর্ষে লিখিত এই গ্রন্থের অনেক কাহিনীতে লেখকের –নানা বাল্যসমতি, জীবনের উষাকালে দেখা অনেক মানুষের মতি উজ্জীবিত হইয়াছে— এই প্রসঙ্গে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য রাজার বাড়ি’, ‘ম্যাজিসিয়ান’, ‘মন্তকুন্তলা’, মনশী’, ‘ভালোমানুষ’— তুলনীয় জীবনস্মতি গ্রন্থের ঘর ও বাহির’, ‘বাংলা শিক্ষার অবসান’, ‘কাব্যরচনাচচা’। জীবনের শেষ বর্ষে রচিত কয়েকটি গল্প প্রসঙ্গে দুষ্টব্য ; শ্রীপ্রতিমা দেবী-প্রণীত নিবাণ, প্রথম সংস্করণ, প, ৫৬-৫৮ । ইন্দরের ভোজ নামে একটি গল্প ও তদানবেগিক কবিতা পৌত্রী শ্ৰীমতী নন্দিনী দেবীর নামে বঙ্গলক্ষমী পত্রে প্রকাশিত হইয়াছিল, ইহা সম্প্রতি জানা গিয়াছে—এ দটি গল্পসপের ভাবী সংস্করণে সংকলন-যোগ্য। もや