পাতা:গল্পগুচ্ছ (চতুর্থ খণ্ড).pdf/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১০০১-১০২৭ পৃষ্ঠার টীকা

  • দ্রষ্টব্য মেঘ ও রৌদ্র গল্প। ২ বলেন্দ্রনাথ ঠাকুর, সাধনা-সম্পাদনে সহযোগী ।

• দুষ্টব্য গল্প : সমাপ্তি। এ দুষ্টব্য গল্প : ছয়টি। * পরিচয়, জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৮, শ্রীহরপ্রসাদ মিত্র -রচিত গল্পগুচ্ছের রবীন্দ্রনাথ’। * বিস্তারিত গ্রন্থপরিচয় -যন্ত জীবনস্মতি দুষ্টব্য। * * হরনাথ পণ্ডিত নামে একজন শিক্ষক এই সময়ে নমাল স্কুলে ছিলেন । এই লোকটির প্রকৃতি বড়ো ভালো ছিল না ; ছেলেদের সঙ্গে তিনি বড়ো ভালো ব্যবহার করতেন না। রবীন্দ্রনাথ এই শিক্ষকের উপরে হাড়ে চটা ছিলেন ; কখনো ইহার সহিত কথা কহেন নাই, ক্লাসে পড়া জিজ্ঞাসা করিলেও রবীন্দ্রনাথ তাহার উত্তর করিতেন না। ইহার জন্য অনেক সময় তাঁহাকে খুব কঠিন শাসিত পাইতে হইয়াছে. . . এত কঠিন শাসিত দিয়াও হরনাথ পণ্ডিত রবিকে কথা বা পড়া বলাইতে পারেন নাই । 呜 — ‘শ্ৰীষত্তে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । সখা ও সাথী, শ্রাবণ ১৩০২ হরনাথ, গলেপ শিবনাথ নাম ধারণ করিয়াছেন। * তুলনীয় : জীবনস্মতি, নানাবিদ্যার আয়োজন ; ছেলেবেলা, অধ্যায় ৭ । * অনেক বছর আগে, ক্ষধিত পাষাণ পড়বার অনেক বছর পরে, যখন ডাক্তার অঘোরনাথ চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়, তখন তাঁর পোশাক-পরিচ্ছদ হাবভাব এবং কথাবাতা দেখে মনে হয়েছিল ট্রেনের সহযাত্রী বুঝি তিনিই। রবীন্দ্রনাথকে জিজ্ঞাসা করতে তিনি বললেন যে, ঠিক অঘোরনাথ নন, তবে খানিকটা তিনি, আর খানিকটা ঐ হায়দ্রাবাদেরই ডাক্তার নিশিকান্ত চট্টোপাধ্যায়কে—যিনি এক wrosco St. Petersburg University& Hood lecturer fo-to(ঠাকুরবাড়ির সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পক ছিল) ট্টেনের সহযাত্রীর ছবিটি অাঁকেন। . . . খিয়সফিস্ট বন্ধটি দ্বিজেন্দ্রনাথের জামাতা মোহিনীমোহন চট্টোপাধ্যায়। — শ্রীঅমল হোম। শ্রীপলিনবিহারী সেনকে লিখিত পত্র অঘোরনাথের সহিত আমার আলাপ পঠদ্দশার প্রারম্ভে. . .বাব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ক্ষধিত পাষাণ’এর বক্তা ইনি। ডাক্তারই রবীন্দ্রবাবকে ঐরপে ভাবে ঐ উদ্ভট গল্পটি বলেন। যাহারা ডাক্তারকে ভালো করিয়া জানিতেন তাঁহারা এ খবরে কিছুমাত্র আশচযাবিত হইবেন না। — ক্ষীরোদচন্দ্র রায়চৌধুরী। সমতিকথা। নব্যভারত, পৌষ ১৩২৪ ১০ প্রবাসী, মাঘ-ফালগন ১৩০৯, পা ৩৪৪ । ১৯ শান্তিনিকেতন ব্রহ্মচর্যাশ্রমের অধ্যাপকদের লইয়া এইরুপ গল্প রচনার কথা পণ্ডিত শ্ৰীহরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় উল্লেখ করিয়াছেন। অনেকে মিলিয়া মুখে মুখে গল্প রচনা করার কথা শ্রীসীতা দেবীও লিখিয়াছেন – একদিন আমরা কবির কাছে বসে আছি, কবি তখন বললেন, একটা কৌতুকজনক বিষয় মনে হচ্ছে—বিষয়টি একটি গল্পের অবয়ব রচনা নিয়েই এইরপে— আমি একটি গল্প শরে করে কিছদরে অগ্রসর হয়ে যখন থামব, আমার ডান দিকের পরবতী অধ্যাপক গল্পের ধারা রক্ষা করে নিজ উদ্ভাবনা-অনুসারে গল্পাংশ রচনা