পাতা:গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৭৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शाच। ७ १ावौ 48? বিয়ে করতে অতাপমাত্র আপত্তি করে না, তখন মেয়েদের প্রতি আমার প্রক্ষা আরও करभ । श्राधि वाम एयरब्र श्छूभ उा शप्न छैौषट्ठ ननरकूयारब्रव्र निरजग्न थब मानाब्र দীর্ঘনিশবাসে তার আশা এবং অহংকার ধুলিসাং হতে থাকত। *. এমনি করে আমার বিবাহের-বোঝাই-হীন নৌকাটা মাঝে মাকে চড়ায় ঠেকেছে, কিন্তু ঘাটে এসে পৌছয় নি। স্মী ছাড়া সংসারের অন্যান্য উপকরণ ব্যাবসার উন্নতির সঙ্গে বেড়ে চলতে লাগল। একটা কথা ভুলে ছিলাম, বয়সও বাড়ছে। হঠাৎ একটা ঘটনায় সে কথা মনে করিয়ে দিলে। অভ্রের খনির তদন্তে ছোটোনাগপরের এক শহরে গিয়ে দেখি, পণ্ডিতমশায় সেখানে শালবনের ছায়ায় ছোট্ট একটি নদীর ধারে দিব্যি বাসা বেধে বসে আছেন । তাঁর ছেলে সেখানে কাজ করে। সেই শালবনের প্রান্তে আমার তাঁব পড়েছিল। এখন দেশ জুড়ে আমার ধনের খ্যাতি। পণ্ডিতমশায় বললেন, কালে আমি যে অসামান্য হয়ে উঠব এ তিনি পবেই জানতেন। তা হবে, কিন্তু আশ্চৰ্যরকম গোপন করে রেখেছিলেন। তা ছাড়া কোন লক্ষণের বারা জেনেছিলেন আমি তো তা বলতে পারি নে। বোধ করি অসামান্য লোকদের ছাত্র-অবস্থায় ষত্বপত্বজ্ঞান থাকে না। কাশীশ্বরী শ্বশুরবাড়িতে ছিল, তাই বিনা বাধায় আমি পণ্ডিতমশায়ের ঘরের লোক হয়ে উঠলাম। কয়েক বৎসর পতবে তাঁর দীবিয়োগ হয়েছে— কিন্তু তিনি নাৎনিতে পরিবত। সবগুলি তাঁর বকীয়া নয়, তার মধ্যে দটি ছিল তাঁর পরলোকগত দাদার। বন্ধ এদের নিয়ে আপনার বাধক্যের অপরাহুকে নানা রঙে রঙিন করে তুলেছেন। তাঁর অমর শতক আযাসপ্তশতী হংসদত পদাঙ্কদ্যুতের শেলাকের ধারা নড়িগুলির চারি দিকে গিরিনদীর ফেনোচ্ছেল প্রবাহের মতো এই মেয়েগুলিকে ঘিরে ঘিরে সহস্যে ধৰনিত হয়ে উঠছে । আমি হেসে বললাম, “পণ্ডিতমশায়, ব্যাপারখানা কী।” তিনি বললেন, “বাবা, তোমাদের ইংরাজি শাসের বলে যে, শনিগ্রহ চাঁদের মালা পরে থাকেন— এই আমার সেই চাঁদের মালা ৷” সেই দরিদ্র ঘরের এই দশ্যটি দেখে হঠাৎ আমার মনে পড়ে গেল, আমি একা। বঝেতে পারলাম, আমি নিজের ভারে নিজে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি। পণ্ডিতমশায় জানেন না যে তাঁর বয়স হয়েছে, কিন্তু আমার যে হয়েছে সে আমি স্পষ্ট জানলাম। বয়সূ হয়েছে বলতে এইটে বোঝায়, নিজের চারি দিককে ছাড়িয়ে এসেছি, চার পাশে ঢিলে হয়ে ফকি হয়ে গেছে। সে ফাঁক টাকা দিয়ে, খ্যাতি দিয়ে, বোজানো যায় না। পথিবী থেকে রস পাচ্ছি নে, কেবল বস্তু সংগ্রহ করছি, এর ব্যর্থতা অভ্যাসবশত ভুলে থাকা যায়। কিন্তু, পণ্ডিতমশায়ের ঘর যখন দেখলাম তখন বকলম, আমার দিন শাক, আমার রাত্রি শনা। পণ্ডিতমশায় নিশ্চয় ঠিক করে বসে আছেন যে, আমি তাঁর চেয়ে ভাগ্যবান পরষে— এই কথা মনে করে আমার হাসি এল। এই বস্তুজগৎকে ঘিরে একটি অদশ্য আনন্দলোক আছে। সেই আনন্দলোকের সঙ্গে আমাদের জীবনের যোগসত না থাকলে আমরা ত্রিশঙ্কুর মতো শন্যে থাকি। পণ্ডিতমশায়ের সেই যোগ আছে, আমার নেই, এই তফাত। আমি আরাম-কেদারার দই হাতায় দই পা তুলে দিয়ে সিগারেট খেতে খেতে ভাবতে লাগলম, পরেষের জীবনের চার আশ্রমের চার BBBBBS BBB DS BBBB uS u DS BBBBS BBBB BDDS DBBBS