গ্রাবণ, ১৩৪* ] ছিল, কিন্তু সেখানে যাইবার পূর্বেই উহার জেলের কথা শুনিয়া তাম্বারা নিয়োগপত্র প্রত্যহার করে। হরিশ্বাহ কতবার গোপালবামুকে পৃিষ্ণায় দিয়া বলিআছে, বিধবা মেয়ের গ্ৰহনা ধাৰা রাখিয়া ৰাপ কিরূপে স্বচ্ছদে বাড়ি খপিয় ছুইবেল উদরপূরণ করে সে ভাবিয়া পাং না । ‘মুক্লখ খু’ ছুরিও দু’পয়সা রোজগার করে, আয় সে অতো दिकांनू इहेशांe किङ्कहे प्लेभालीन एब्रिt७ •ntबन স! গোপালবাবু শুষ্ক হাসি হাসিয়া বলিত "ও আমার মেয়ে নয়, যা ; মার দেওয়া ভাত থাবো তাতে জার লঙ্গে কি ?” কিন্তু বাড়ী আসিয়া মেয়ের সঙ্গে ঝগড়া করিত, ভাল করিয়া ভাত খাইত নী, চতুর্দিকে চাকুরীর দরখাস্ত করিত । এইরূপে দিন কাটিতেছিল । তারপর সেদিনকার মাথার স্বামীতের পর অজ্ঞান পিতার চিকিৎসার জন্য আলীর ভুকি পণ্ডুিলে প্রথমদিন একজোড়া বালা হছির নিকট স্বাৰা রাখিয় প্রভা পদ্ধত্রিশ টাকা ধার লইয়াছিল। দ্বিতীয় দিন ভিজিট দিবীর সময় ভfহাঁর পিতৃদত্ত ছুইটী ইয়ারিং বাধ। রাৰিয়া আমার পাচ টাকা ধার করে। সেই ইয়ারিং ছুটী শৈশবে তাহার বাপ মেয়েকে দিয়াছিল । সেই পুরাতন ইয়ারিং ফুটাই প্রভার কাছে পিতৃদেহের মূল্যবালু নিদর্শন-লে ছুটকে কখনও স্বাধী দিয়া টাকা ধায় করিত না । পরদিন গোপালবাবুর জ্ঞান इदेtन cगरें क्लश्रू देशब्रिर ७ वाला वेषां निम्ना इब्रुिनाशं★ भिख्णै üक शांब्र रूब्रां★ यथj नभए বলে। ৰাপ মেয়েকে ভাঙ্কে, উভয়ে নীরবে জ্বলেক অঞ্জবিসর্জন করে। মেখে ধাপের মুখের দিকে তাকায়, খাপ মেয়ের মুখের দিকে তাকাইয়া থাকে। সেইদিনই জয় বাড়িয়ঃ স্থাবার বিকার উপস্থিত হয় এবং সন্ধ্যার সময় গোপালবাবুর স্বাধীন শাখা, দেহমুক্ত হইয়া ইহলোক হুইতে চলিয়া যায়। আজিকার ছুই ডাক্তারের ভিজিট ుeళీ টাঙ্ক ধার তাছায় মায় চিকিৎসার জগু ! নবগ্রামের নিকটেই এক কম্পাউণ্ডায় বহুদিনের অভিজ্ঞতার ফলে ডাক্তার হইয়াছিল। র্তাহার ভিটি এক টাকা । তাহৰেই ৰুণু দিধায় জন্ত, তাহাঁর স্বামীর স্মৃতিচিহ্ল, সোম দিয়া মোড়া সেই লৌহকৰণট বাধা দিয়া চুইট টাকা সংগ্রহ করা হইয়াছে। অামি হরিলাহার যুখে সমস্ত শুনিয়া বাড়ি ফিরিয়া আসিলাম । রাজিতে ভাল করিয়া ঘুম হইল না। তন্ত্র আসে, আর গোপালবাবুর রক্রিম মুখ ও উহার মেয়ের পাংশুবৰ্ণ দেহ কেবলই মনে পড়ে।. স্বামীদের ডাক্তারী মড়ে মুস্থ ও সবল লোকের শরীর হইতে ছৰ্ব্বল রোগীর দেহে রক্তসঞ্চালন করার ব্যবস্থা স্থাছে, কিন্তু প্রস্ত ডাক্তারের উপদেশের অপেক্ষা লা রাখিয়াই কি অভূতপূৰ্ব্ব উপায়ে ভাহীর স্বীপের দেহে রক্তসঞ্চালন করিতেছিল, তাই কেবল ভাবিতে লাগিলাম। সেই জন্তই কি মেয়ের মুখ পাণ্ডবর্ণ, বাপের মুখ অস্বাভাবিক রক্তিম । পরদিন সকাল হইতেই হরিসীহার নিকট চিঠি লিখিয়া গ্ৰন্থতাল্লিশটী টাকা দিয়া সেই গহনা ফর্মুখানি জ্বনিবার জন্ত একটি লোক পাঠাইলাম । श्रृश्नt og१iनि चग्नििश, चद्धि भूद्ब्रiउटन्, झिंक्ष५; বালিকারই মৃত স্নান ও নিম্প্রস্তু। গহনাগুলি नवधांटम 4छवि कोtछ् **ाईब निजाय । ধtংক গহনাগুfল ফিরাইয়া আনিল, সঙ্গে জানিল গ্রস্তাৱ ছাত্তের লেখা একখানি চিঠি, সে লিখ্রিস্থাছে । -ঐচরণ কমলেষু, গজুনাগুলিত্তে জীৱ আমার প্রয়োজন নাই । স্বত্ব ক্ষঙ্কি এতদিন রাখিয়ছিলাম, এখন আয় ՞ն
