ዪ%w একটা কথা বলে যাই ঠাকুর,—এখানে ওখানে না থেকে নিজের বাড়ীতে গিয়ে বাস কয়, আমি বোনের বাড়ী যাওয়া ঠিক করেছি। জঙ্গি গুলো বাগানগুলো বীরভূতে খাচ্ছে, সেগুলোর ব্যবস্থা করে। সংসার যখন পাতিয়েছ সবই দরকার হবে। আমারই না হয় ছেলেগুলে হল না, তা বন্ধে আর কত্ত্বও যে হবেন তা তো নর ” কত্ত্বিত্ত হইয়া হরেকৃষ্ণ স্তlহার কথা শুলিয়। গেল। স্থধ ফিরিত্রেই অকস্মাৎ সে টেচাষ্টয়া উঠিল—“ন, আমি বাড়ী যাব না, অগি ও সব কিছু নেব না। আমি যখন একবার সংসারট ছেড়েছি, জার ওপৰে আমার দরকার - খুধী জাৰায় হালিল— "বকো না ঠাকুর, বীজে কথা কতকগুলো স্বলে না। সংলায় ছেড়েছ মানে ? কঠি-বদল করে জীবাশ্ব একটকে নিয়ে এসেছ সে কথা জুলে স্বাচ্ছে কেন ? ওসব কথা এখন খাক, জায় সবাইক্ষে ৪-কখায় ভোলাতে পারবে, জামায় পারবে না । श्रुत्वङ्गरक्त्र भूषशन दछ कक्4 रहेछ। फेब्रैण, শুখাপি সে ছোট হুইবার জয়েই মুখ ফুটিয়া বলিতে পারিল না—কেবলমাত্র স্বধকে জৰ কৱিৰার জন্যই লে এ অপকৰ্ম্ম করিয়াছে, এখন জীবন দিলেও যদি তাহা স্বধরাইতে পারা যায় তাতেও রাজি আছে। ভণ্ডামীর মুখোস বেশন अगद-6हे याजऊँौe cङयनहें चन्द झरेष्ठ উঠিয়াছে । একটা কথা মলা হইল না, স্বধ রাণীর মতই গৰ্মিত ভাবে চলিয় গেল একবার ফিরিয়াও कांश्ठि न६ ॥ মালতী অন্ধকার মুখে বলিল, “স্বতগুলো चश्चिम भमन क्दछ नहे कब्ररश cकन cनॅगाहे. উনি যখন দিতে চাচ্চেন তখন নাও মা কেন ?" zoo ०४{बवभकर्दै হুৱেক্ষক ৰূপ কয়িস্থ, জলিয়া উঠিল, "দিতে চাইলেই আমনি নেব " মালতী য়াগ কয়িত্ব বলিল, "নেৰে নাই বা কেন ?” হরেকৃষ্ণ মুখভঙ্গী করিয়া বলিল, "আজ সব দিলে ও থাবে কি, ধাড়াবে কোথায় ? ভিক্ষে করে স্তে,যার মত ওতো আনতে পাররে নী তোমার মত ও নয় যে কষ্টি-বদল করবে। না খেতে পেলে ও শুকিয়ে আরবে তযু কারও কাছে হক্তি পঙ্কৰে না ।” মালতীর স্বস্তরের অঙ্করতমস্থলে আঘাত বাঞ্জিয়াছিল, পাণ্ড হুইয়া গিয়া সে তাই বলিল, “किड्, जभिहे कि जांश छिएकह रांग्न झग्रहि, গোঁসাই, কেৰণ জোমার কাছে এসেই না—“ বাধা দিয়া হরেকৃষ্ণ বলিল, “কল্পতে হবেআiপ্লবৎ করতে হবে । যে মেয়ে মিঞ্জের ইঙ্গতের মূল্য রাখে না–তাঁর মূল্য রাখবে কে মালতী ? তুমি একদিন নবীন দলের স্ত্রী ছিলো—যদি সেই মামটাই তোমার তুমি রাখতে-জাজ শুধু আমি কেন, জগতে যেখানে যেতে সেখানে তুমি ৰে সস্থান লাভ করতে—লে শুধু দেবীরাই পান। কিন্তু তুমি তো তা কর नि भोजउँौ, निएखच्न cङ्गङ्iएक निप्लग्न cदंज्ञाइँ করে চলেছ, নিজের মৰ্যাদা রাখতে তুমি তো এতটুকু চেষ্টা কর নি। তুমি প্রবৃত্তির লোতে ভাসত্তে ভাসত্তে এলে পড়েছ সুহ্ম পুরুষের মাঝ খানে—তাদেরই হাতের মুঠোর মধ্যে, তাই তাদেরই খেয়াল অছলাৱে তুমি চলতে বাধ্য।” এক মুহূৰ্ত্ত নীরব থাকিয়া সে আবার বলিল, “এ রকম স্থলে পুরুষদের কাছ হতে ভালোবাসা পাওয়ার জাশ করাই তোমার ভুল। আমার স্ত্রী স্থৰা,-আজি তাকে কেউ একটী অপমানের কথা বললে আমি সে লোককে গুন করে ফেলব, কিন্তু তোমাঙ্ক লোকে কত বিস্ক্রপ করে, আমি
