পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৩০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আশ্বিন, saj সদিন একটু উৎসবের আয়োজন হয়েছিল। একটু প্রার্থনা হ’ল, তারপর সন্ধ্যভোজ। শাভার নতুন জীবন স্বরু হ’ল জাজ

गुंफू -

আহারাদির পরে শোভ}শুতে গেল খখানিৰ্দিষ্ট __ লক্ষক্ষে। ঘরটি তার জন্তে বেশ সুন্দর করে সঞ্জানো হয়েছিল—কিছু ফুলও রাখা হয়েছিল। সে শুথে পড়ার পরে পিসিমা একবার সুশয্যস্তে ধরে ঢুক্লেন তার কোনও অন্ধবিধা হচ্চে কি না দেখতে। তিনি এসে দেখলেন শোভা শুয়ে পড়েছে। তবুও সে জেগে আছে জানতে পেরে তাকে উদ্দেশ করে আপল-মনে উচ্চুলিত হয়ে নিজেদের অধতুঃখের কাহিনী খানিকটা শুনিয়ে গেলেন ।---শোভা নীচবে পিলিমার বক্তৃতা শুনে যাচ্ছিল। পিসিমা থামৃতেই সে জিজ্ঞেস করলে —আচ্ছা, তোমাদের এখানে ভালো লাগে পিসিমা ! ভগ্নানক একঘেয়ে লাগে না ? পিসিমা বরেন—ষ্ঠা একটু লাগে বই কি । এখানে আর কোনও জঙ্কিারের তো বাস নেই। তবে নিকটেই একটি কারখানা আছে । সেখানে অনেক এঞ্জিনিয়ার, স্তাক্তার, “মইনের ম্যানেজার ইত্যাদি আছেন। তাদের সঙ্গে আমাদের দণ্ডিয়া-আলা আছে । তা ছাড়া এখানে এক্ট। থিয়েটারও আছে। আমরা বেশীর ভাগ তালষ্ট খেলি । কারখানার তাজাক্সটি প্রায়ই আলেন আমাদের এখানে । বেশ মানুষটি কিন্তু । যেমনি সুন্দর চেহারা । তিনি তো তোর ফোটো দেখেই একবারে মুগ্ধ। তোর সঙ্গে ৩র বিয়ে হ’লে দিfধ্য মানাবে। আমি তো ভাই মনে মনে ঠিকৃ করে রেখেছি। স্বৰী চেহারা, তরুণ বয়স্—টীকাকড়িও বেশ আছে। ভোর ঠিক উপযুক্ত বটে । অবিস্তি তোর এর চেয়ে ভালো বরও জুটতে পারে । তোকে কার স্বন্ধেই ল। মানায় ? আমাদের মত স্বল্প স্বার ক'জনের ?--- স্বগুহে ❖ßፄ


-------झन्

বুমে যে তোর দুই চোখ বুজে আসছে রে । আমি যাই, তুই ঘুম্বো এখন।' পরদিন শোভা অনেকক্ষণ বাড়ীর চরিপাশে ঘুরে বেড়ালে । বাগানটি যেমূনি পুরোণে, তেম্নি শ্ৰীন-একখণ্ড ঢালু জমির উপর যেমন তেমন করে কয়েকটা গাছ লাগানো হয়েছে। বেড়াবার জায়গা বা রাস্তা তার মধ্যে কোথাও নেই—স্বযুত্বের চিহ্ন সেখানে সর্বত্রই স্থম্পক্টভাবে ধিরাজ করছে । বোধ হয় গৃহকী এর কোনও যত্ন নেওয়ার প্রয়োজনই কোনদিন বোধ করেন নি। তাই খাসে আগাছায় সে-বাগান আজ একবারে পূর্ণ হয়ে সাপের বাস হয়ে উঠেছে। গাছের নীচ দিয়ে কতকগুলি পার্থী *ক্ষপ” “ৰূপ” শব্দ কম্বে উড়ে বেড়াচ্ছিল । তাঁরা যেন শোণ্ডাকে কোনও বিস্মত কথা স্মরণ করিয়ে fঙ্গতে চায়। কাছেই একটি ছোট পাহাড়— তারই তল দিয়ে ছোট একটি নদী বয়ে চলেছে भाग ८थरक «याग्र चशम शाहेण प्राज्ञ । बौबच ৱাৰা লম্বা পাগড়াগাছের দ্বারা সমাচ্ছন্ন । বাগান থেকে বা'য় হয়ে শোভা চলতে লাগলে মাঠের দ্বিকে—দৃষ্টি তার দূরে প্রসারিত। লে ভাবছিল তার এই নতুন গৃহে নতুন জীবনের কথা— ভাৰছিল তার এই নবারন্ধ জীবনের পরিণতি কোথায়। সন্মুখের উন্মুক্ত বাধাহীন বিস্তীর্ণ গ্রাস্তরের শান্ত মাধুরী তার চিত্তকে আবিষ্ট করে’ তুললে। তার মনে হতে লাগলে জীবনের চরম স্থখের সন্ধান সে এইখানেই বোধ হয় পাবে —হয় তো বা পেয়েছেঃ ! এজগতের হাজার হাঙ্গার লোকের ধারণা যে, রূপ, যৌবন, স্বাস্থা, শিক্ষ, ধনসম্পত্তিই মাছুষের স্থখের মূল । তাঁরা হস্থ তো তাঁকে কতই ঈধ করে। সম্বুধের অন্তহীন বিশাল প্রাস্তরের বৈচিত্র্যহীনতা ও স্বর্গভীর নির্জনত্তা শোভার অন্তরে কেমন এক রকমের ভীতি সঞ্চার করতে লাগলো। বুঝি বা এই