পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৩১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లిgé উঠলো। ৰি বারান্দায় কাজে ব্যস্ত । শোভা তখনও খুমোয় নি। বই নিয়ে পড়বার চেষ্টা করছিল। সে ঠেলা গাড়ীর চাকায় শৰ শুনে বুঝতে পারলে নতুন লোৰটি বাগানে কাজ আরম্ভ করেছে।---শোভা একখান। हॆि। নিয়ে খোলা জানালায় বস্লেী—বসে ৰসে দেখছিল সৈনিকটি কেমন করে তার জন্তে রাস্তা তৈরী করছে। বড় ভালো লাগছিল তার এই কাজ দেখতে । রাস্তাগুলি কেমন স্থঙ্গর সমান করে চৌরস কছিল সে। দূর থেকে সেগুলো একখণ্ড মন্থণ চামড়ার পটির মত দেখাচ্ছিল। শোভা ভাবছিল হলদে বালি এই স্বাক্ষাগুলিতে বিছিয়ে দিলে কী স্বাক্ষর দেখাবে। ...পাচটার সময় পিলিমা একখানা গোলাপী ब्र«4ब ब्राणिांग्र भूफ़ि ब्रिाय षज्ञ cधहरू cबब्रिाग्न এলেন। সিড়ির উপর দু-তিনমিনিট কোনও ফখা না বলে দাড়িয়ে রইলেন-তারপর সৈনিदृकब्र प्लेटक्स्टच्च बहन्नन–“हे मोक्ष cज्रामाग्न भङ्कौं, हुनछाण काग याख्। चाथि चामात्र बाझैौण्ड কোনও রকমে তোমায় রাখতে পারি না।” এক অলৰ ক্রোধের গুরুভার পাষাণের মত শোভার বুকটার উপর চেপে বসলো। পিপিযার উপর তার ক্রোধের ও ঘৃণার সীমা রইলো না । তার প্রতি বিরাগে, স্বর্ণায়, ছঃখে তার সমস্ত অন্তর পরিপূর্ণ হয়ে উঠলো ! কিন্তু তবু উপায় কি ? সে কি করতে পারে? পিসিমার মুখ বন্ধ করবে ? ক্টার সঙ্গে এই ব্যাপার নিয়ে চাচরণ করবে ? তা করে লাভ কি হবে ? যদি সে তার সঙ্গে বিষ্যদ্ব করে তার কাছ খেৰে চলে যায়, কিংবা তার ও ঠাকুরদার স্বভাব শুধরাতেও সক্ষম হয়, তাতেই না কি ফল হবে ? এ যেন একটী অনন্ত বিষ্কৃত প্রান্তরের একটি মূৰিক বা সর্পৰুে বিনাশ জন্ম Æ). [ञैसृष ईि স্বাসী এসে শোড়ীকে নমস্কার করে আরাম কোরাগুলো নিয়ে গেল ধূলো বাড়তে। শোভা বিরক্ত হয়ে ৰঙ্গে—“এই বুঝি তোমার ঝাড়ুৰ্পোছ করবার সময় - যাও।” পরিচারিক ভয়ে অভিভূত হয়ে গেল-স্ট্রে = পারলো না তাঁকে কি করতে বলা হ’ল গৈভাড়াতাড়ি ড্রেসিং টেবিলটা গুছাতে আরম্ভ করলো। শোভা চীৎকার করে উঠলে—“যাও, স্বল্প থেকে বেরিয়ে বাঁও । যাও বলছি । সে যেন লম্ব শক্তির সীম৷ অতিক্রম করতে বসেছে । তার এরকম অসহনীয় মনোণ্ডাৰ আর কখনও হয় मि । ভয়ে দালীর হাত থেকে সোনার ঘড়িটা গালিচায় উপরে পড়ে গেল । শোভা জানি লাফিয়ে উঠে কাপতে কাপঞ্চে স্টার थस्राब-दिकृरू कई* कté ईौ९काब्र कदब्र' ऐ**रला —“বাও, বেরিয়ে যাও বলছি। একে দুর করে জাও—এ আমায় জালিয়ে মারলো।” সে শ্মিয়ের পিছন পিছন বায়াঙ্গা পৰ্য্যস্ত দৌড়ে গেল-মাটিতে সজোরে পদাঘাত করে" বলতে লাগলে—“খাও, শীগগির বলছি। যার ওকে ৷ লাগাও চাৰুৰ ।” তারপর হঠাৎ সে প্রকৃতিস্থ হ’ল। সেই অবস্থায় চটি পাঁয়ে, কোন একটা ভাল কাপড় না পরেই দৌড়ে লেই চির-পরিচিত খাতটিতে গিয়ে গাছের খাড়ালে নিজেকে সে লুকিয়ে রাখলো—লে যেন কাউকে দেখতে না পায়, তাকেও যেন কেউ দেখতে না পায়। সেখানে স্বাসের উপর খানিকক্ষণ অসাড় হয়ে গুয়ে পড়ে রইলো সে । চোখে তার জঞ্জ সেই, মনেও তার ভয়ের লেশ লেই। আয়ত চকু ছ’টি তার হুদূর আকাশের অনন্ত নীলিমায় সরিষদ্ধ। সেই নিজাঙ্কণ উত্তেজনার অবসানে লে বুঝতে পারলে কি একটা যেন ঘটে গেল,