কাৰ্ভিক্ষ, ১৩৪e ] ૌિઃ રવિ ; হওয়া যায় মা জীর্ণ শীর্ণ চেহারা, ঠিক যেন নরকঙ্কালের স্বত । "উদ্বিগ্ন হইয়া জিজ্ঞাসা করিলাম, “কি হে, খবর কি ? এ কি চেহার তোমাঞ্জ ---- “বাকী কথা সে জামাকে বশিভে না দিয়া কহিল,-"চল, পার্কের বেঞ্চে একটু বগা বাৰু ৷ আজি হঠাৎ তোমার সঙ্গে আমার জেগা হয়ে যাবে, এ জাৰ্ণাই করি নি ? “একটা খালি বেঙ্ক আমরা অধিকার করিলাম । “কিছুক্ষণ থাশিয়া ত্বশীল বলিল, “জলক্ষ किडू घd c:फ़् ७fहे ५ई कब वहरग्र, cम७:णा তোমাকে বলা দরকার মনে করি " এইটুকু বলিয়াই সে মলিল কাপড়ের খুটে দু'ডিনবার চোখের জল মুছিয়া ফেলিল । "রোদনের বেগ সাম্বলাইং লইয়৷ গা কাড়া দিয়া বলিতে লাগিল,-ম্যাট্রিক পাশ করে ভূমি এলে কোলকাতায় অীর আমি গেলাম দৌলতপুরে। পরীক্ষা দেবার কিছুদিন জাগে টেলিগ্রামে বামার অরখের খবর পেয়ে দেশ এসে খাবাকে স্বার দেখতে পেলাম না। রইলাম শুধু পারুল জার আমি। লেখাপড়ার সেইখানে স্থল ইতি । জমিজমার মান্ধে দিন আগে যেমন চলছিল, তেমনি চলুতে লাগলে । একটা টিউল লী কোনরকমে যোগাড় করে নিয়েছিলাম। মোট কথা, দুই ভাই-বোনের বেশ নিৰঞ্জাটে দিন চলে স্বাচ্ছিল। ভগবান জামাদের সে স্বখে বাদ সাধলেন --- “বাবা মারা যাওয়ার বছরখানেক পূরে কোলকাতা হতে একদল ছেলে এলো পত্নীসংস্কর করাতে আর গায়ের লোকদের খন্ধর পর্ৰাৱ জন্যে অম্বরোধ কবৃতে। তাৰু পড়লে শাশাদের মাষ্ট্রীর পাশে সেই চৌধুরীদের মাঠটার। জন সতেরো ছেলে আর তাদের একজন লীড়ার লৰি ية جص و و ठोड़ चबनौं बाइ । झालव्र cछ्रलब्बा छैएक चक्नौं থা বলে জ্ঞাকৃতে ।
- একদিন জীবনী-দ’ এসে আমার সঙ্গে আলাপ কবৃপেন। স্বামী বিবেকানন্দের চেহারায় সঙ্গে উার চেহারার বিশেয মিল ; বিশেষত:, পাগড়ীর্বাপ মুখখানি অৰিকল স্বামীজীর মত ।
"জামার থেকে পারুল তার বিশেষ ভক্ত হয়ে উঠলো । আজাম্বলদ্বিত হাত ছুটী নেড়ে জলঙ্গগষ্ঠীর স্বরে উার কথা বঙ্গবার ভজিট ছিল জপফুল। স্বামিস্ট্রীর সমস্ত কবিতা ও ৰাণী তার क$श् क्लिकन ; बर्थन-डशन डिनि cनgनि घांसग्नতেন । এক মূহূর্তে জস্তম্ভ উীর কাছ ছাড়া থাকৃতে পারুল বিশেষ কষ্ট জহুভব কর্তৃত্তো। কাজকৰ্ম্ম পেরে ছেলে পড়িয়ে আমি প্লোয়ই এলে দেখতাম যে, পারুল তার কাছে বলে মানা আলোচনায় ব্যস্ত -- • ‘অবনী-জা পাঞ্চলের হাতের রায় চেয়ে চেয়ে গেতে লাগলেন। তার স্বদেশী বস্তৃতায় আমি মেত্তে উঠেছিলাম, কিন্তু দেশের জন্ত পারুলের প্রাণ কেঁদে উঠলে আমার চেয়ে ঢ়ের শ্ৰেণী । তারপর একদিন আবর্মী-দার কথার স্কুলে দেশের জী-জমা ভাগে বিলিয়ে দিয়ে ঠার ছেলের জ্বলের লঙ্গে আমরাও চলে এলাম কোলকাতায় । ‘টালার দিকে একখানা বাড়ী কিনি সস্তায় কাঁড়া নিলেন—পনেরো টাকায় । একঙালা ৰাষ্ট্ৰী, পচখানা তার বড় বড় ঘর । প্ৰদেশসেবা-সঙ্গ্য নাম বিয়ে সেটাকে তিনি অক্সিমে পরিণত করলেন। আর প্রচার কৰা হ’ল,-স্বদেশ লেবাই সেই আশ্রমের মুখ্য ऐंठैरश्वथु ॥ *ांकज ह्’ल चांडवंय-भाँडk! cqकंजन রাখুনী ৰানী মাইনে করে রাখা হ’ল, জিৰি, হলেন জখমের কর্ণধী । _* - --.
