কীৰ্ত্তিক, ১৩৪• ] লইল, পরে দূর হইতে প্রণাম করিয়া বলিল, “বাৰু, আপনাকে ভাগৰালি, যতদিন বাচৰ ততদিন ভালবাসব, কিন্তু স্থার কখনও দেখা করবেন না, পুরুষ ডালবাসা কি ত’ জানে না।” লথিয়ার কথা আমার মৰ্ম্মে যশ্বে অাবতি দিল। সত্যই ভ ভালবাম পুরুষে স্থানে না। পুরুষের আছে রিংস, সৰ্ব্বাতিশাস্ত্রী ভোগ বাশন । লোলুপ ক্ষুধার শ্রবল তাড়নাকে সে মিথ্যা ভালবাসার নাম গো। নারীর স্বাক্সনিবেদন সে কোথায় পাইবে । গিরিখরিলালকে পূঞ্জ লিখিব বলিয়। পরদিম বিদায় লইলাম। লগিয়ায় লুস্থিত আয় দেখা হয় নাই, কিন্তু এপমও তার চিঠি প্রতি মাসে একখানি করিয়া পাই। নীরেশের গল্প শেষ হইলে রমেশ খানিক চুপ ফরিয়া ছিল, পরে বলিল, “এটা ভায়া তোমার বানানে কথা ।” - নীরেশ গড়গড়ায় টান দিয়া বলিল, “মোটেই নয় । সুতা কথা, তাই এতে জাট নেই। কিন্তু আমি অবাকৃ হয়ে ভাবি এই মেয়েটর ভাগবালায় কথা—” রমেশ খানিক মেঘের পামে চাছিয়া রছিল, পরে বলিল, “এটা আবশ্ব বাইরে থেকে গেলে বস্তৃত্বকম একটা আত্মত্যাগ মনে হৰে, কিন্তু বিশ্লেষণ করলে বোঝা যাবে এটা একটা ‘সেক্স কমপ্লেক্স বই কিছুই নয় ।” নীরেশ অবাক্ হুইয়া প্রশ্ন করিল, “তার মানে ?” - “মানে বিশেয কঠিন নয় ভায় । এই মেয়েটীর মনে একটা সংঘাত চলেছে । তোমাকে পাও য়ার জগু ওর মনে অদম্য লালসা আছে ; অথচ তার সঙ্গে সঙ্গে শতাব্দীর সঞ্চিত একটা ভাবধারা আছে, যাতে পড়ে মেয়েট জাপন পরিবেশ ভেঙে বেরিয়ে আসতে পারছে না-এইখানেই এর ষ্ট্রাজেক্তি p •ब्रोङ्को 8રના নীয়েশ বলিল, “কিন্তু দাদা, জারও অনেক মেলামেশার স্বযোগ হয়েছে, কিন্তু লগিয়ায় মনে কখনও ষে যৌনৰোধ জেগেছে, তা ত মনে হয় नि-ठांज़ डांज्ञयमिft:क प्रिंवा ९ वृशौंष्ट्र বললে হয় ত অতু্যক্তি হবে, কিন্তু এটা জোয়গঙ্গায় বলতে পারি যে, সেটা লালসা নয়—” রমেশ বলিল, “ব্যাপারটা ষোক্ষা সহজ নয় ভাই । অবচেতন ঘনে মেয়েটার লালস ষোলকলায় পূর্শ, কিন্তু চেতন মনের সংস্কার এষ্ট লঙ্গিসকে একেৰায়ে স্বাহিয়ে রেখেছে--- “তা’ হ’ল তুমি বলতে চাও যে, "প্ল্যাটনিক সম্ভ বলে যে কথাটা এতদিন চলছে, সেট। গাজাখুলি--” রমেশ হাসিতে ছাপিতে বলিল, “তাই ভাই প্রশ্ন দিয়ে কথাটাকে তুমি খুব উচু করতে পার, কিন্তু আসলে এ সমস্ত "সের কমপ্লেক্ষ্ম ।’ ইঞ্জিয়ে সঙ্গে সংস্কারের, লাললার সঙ্গে বুদ্ধির যে গ্ৰন্থ তাই নিয়েই মাঞ্ছৰ এই সব মিথ্যার রায় প্রাসাদ গড়ে झुएलरझ–कबिग्ना मश्नान्न शज् भिक्षा झािगट्रह, kgभम ज्याङ्ग ८करँडै नग्न ! विमिप्रधहौन छांनबीन, স্বাধগন্ধীন ভালবাদ, কামপূর প্রতি এসব কথা লম্ব ফুট৷ ” রমেশের খুল্ল খাসিয়া বলিল, “বাব, স্থা ডাকছেন - রমেশের বস্তৃতায় বাদ পড়িল । কলঙ্কাঙ্করিত পত্নীকে অবহেলা করা যুক্তিযুক্ত নয় মনে করিয়া রমেশ অমিতাআমতা করিয়া বলিল— “কৃষ্টটা এখন খয়েছে দেখছি--- ইঞ্জিতে বুঝিতে পারিয়া নীরেশ দাড়াইয়। বলিল, “জাস্থা দাদা, গয়ায় পাপ এখন বিদায় নিচ্ছে। নিষ্কাম প্রেম যে কুটা তা নয় বুঝলাম, কিন্তু সকাম শ্রেম যে, পূর্ণ লতা, তার জন্ম বোধ হয় আর ধরুতা শুনতে হবে লt i” রমেশ কথা কছিল না, শুধু ছেহে, ফরিয়া হাদিয়া উঠিল।
