ثنان 8 পরিস্কার ক’রে রেখেছিলো। সেদিন সকালে নিবারণ তাঁদের মোটখাট বাসায় সব গোছগাছ ক’রে দিলে । অখিল এই নিৰ্দ্ৰম তেপান্থর মাঠের মাঝে মাত্র দু’জনে থাকৃতে বেশ একটু ভস্থ পেলে । বিমানের মুখে কিন্তু দুঃশ্চিন্তার এতটুকু ছায়। নেই । সে তখন কুটকেশটাকে টেবিল ৰ’য়ে স্বাড়ি কামাতে স্বরু করেচে। . সেদিন রবিবার। স্কুলের ੇ, তবুও সংবাদ পেয়ে অন্যান্থ শিক্ষক এবং ছাত্র এলে তাদের সঙ্গে জালাপ করতে। বিমান হাসি-গল্পে প্রথম পরিচয়টিকে এমনি ঘন ক'রে তুললে যে, সকলেই স্তায় আম্বাপের ধারাটিক প্রশংলা না ঋ"রে পারলে ল । *... এমনি হালি-গল্পে সারাটি দিন গেল কেটেবিকালের দিকে ছেলেরা এস জমূলে৷ খেলার মাঠে । বিমান ও অধিল মাঠে গিয়ে গাড়ালে ৷ এক সময় বিমান খেলায় যোগ দিলে, দেখাদেখি অখিলও নেমে পড়লো। ছেলের জল মহাখুলী । খেলা শেষে বিমান তাদের চ। খাওয়ালে। ছেলেরা মহানদে নতুন মাষ্টারদের প্রশংসা করতে করতে ঘরে ফিরলে । একখানি ঘরে পাশাপাশি দুখানি তঞ্জপোষে দু’জনের বিছানা। রাত্রের সঙ্গে বিকি কালো হয়ে উঠলো। বাইরে শুধু ভাগ তাল শ্ৰীৰায় । গাছ, মাঠ, আকাশ সব আঁধারের কোলে একাকার হয়ে গেছে । অখিলঞ্চ ঘরের মাঝে বেশ একটু জড়সড় হয়ে উঠেছিল। ক্রমশঃ চারিদিক্ এমনি স্তষ্ক হয়ে উঠলে যে, অখিল নিজের নিঃশ্বাসের শবেই কেঁপে উঠতে নাগুলো । গাছের মাথায় বাতাসের ঢেউ লেগে মাঝে মাঝে শে৮শে কৰে কেঁপে উঠচে, সে শৰ অখিলের বুকের মাঝে কাৱ আৰ্ত্তনামের মত আছড়ে পড়চে । জঙ্গলের বুক হতে শেয়ালের жst [নবম বর্ষ স্বল একসঙ্গে চেচিয়ে ওঠে, অখিল রুদ্ধশ্বাসে উৎকর্ণ হয়ে শোনে। আতঙ্কে তার বুকখন ছলে ওঠে । চোখে তার ঘুম নেই। অথচ পাশের বিছানায় বিমান নিশ্চিন্তে নিত্রী যাচ্ছে । বিমানের ওপর তার রাগও হচ্ছে খুব । স্বাধেক রাতে ধাঁৱা ধেয়ে বিমান জেগে উঠ লে। অখিল নীচু কম্পিত গলায় বললে, নীচে কাধের ছেলে ফঁাচে শুনতে পাচ্চিস্ ? বিমান হুেহে ৰুৰে হেসে উঠল। বলে,— তোর বুঝি স্ট্র হচ্ছে না ? —বুম খুঁীমার বিদেশ বিস্তৃয়ে হয় না। কিন্তু সত্যি, চুপ 薪- শোন না। কথা শেষ হবার সঙ্গে-সঙ্গেই বাইরে কচি ছেলেীচাপ কাম আণ্ডাৰ শোনা গেল। অখিল ভাঙা গলায় বললে, ঐ শোন । বিমান স্থির হয়ে রইলো । জলবার সেই শব্দ ! বিমাম বিছানার উপল্প উঠে বলে বালিলেয় নীচে হতে টর্মটা বেত্ত্ব করে জালুলে। টর্চের শাংলায় বিমান দেখলে আখিলেক্স মুখখনি বিবর্ণ হয়ে গেছে। বিমান হেসে বললে, ও কিছু না, শোনবার স্কুল । ঠিক সেই বময় আবার লেই কাল্লা ! বিধান হ্যারিকেন জেলে বাইরে যাবার চেষ্টা করতেই অখিল তার ক্টোচার খুটট টেনে ধরে বললে,—কি পসিলামী করছিল ? বিধান হেসে উঠে বলল, আচ্ছা ভীতু তুই! বাপ ! -l. অখিল অগ্রস্তুত হয়ে উঠল। বিমান বললে, জায় না দেখি,ব্যাপারটা কি ? অখিল নীরখে বিছানার শুপল্প আড়ি হয়ে জন্ধে পড়লে । বিমান বইয়েয় বারাক্ষায় এলে দাড়ালো । কালে শাকাশভরা তার জলজল করচে।
