পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Bఫిbr অখিল একট লঙ্ক নিঃশ্বাস ফেলে বিমনের মুখের পানে চাইল । এমনি অঙ্কমনষ্ক হ’য়েই একসময় তারা স্কুলবাড়ীর কাছে এসে পড়ল। কিন্তু ও কি ? ও কারা ! অখিল ও বিমালের মনে হলো কতকগুলো ছোট ছোট ছেলে দল বেঁধে স্কুল-বাড়ীর উঠোনে ছুটোছুটি করচে । --সকলেরই পরশে সাদা কাপড়-জামা ! টাদের আলোয় ধপধপ করচে । এত রাত্রে ও কারা ...এখনো কি ছোড়ার দল বাড়ী ফেরে নি না কি ? জখিলের বুকের নীচেট। ছTং কয় উঠলে ? এইতো একটু আগে নিবারণের লঙ্গে তারা ষাড়ী গেল ! বিমান বললে, চন্দ্র না, দেখাই স্বাক্। ছু’জনে নীরবে ব সায় না উঠে স্কুল-বাড়ীয় দিকে এগিয়ে এলে । চারিদিক নিস্তক। রাত্রির গভীরতা খন ছ’য়ে উঠেচে । কুয়ালাল্প মত ফিলের একটা খন আবরণে যেন স্বাক্ষাশ-যাতাপ পরিষ্যাপ্ত। ছেলেদের পানে তীক্ষ দৃষ্টি রেখেই তার দু’জনে স্কুল-বাড়ীয় উঠোনে এসে পৌছল— ঠিক লেইখানে, যেখানে ছেলের দল নেচে নেচে খেলছিল। কিন্তু তারা যখন সেইখানে পৌছল, ছেলেরা তখন ঠিক তাদের সামূনের ইদ্বারাট। ঘিরে তার চারিপাশে হাতধরাধরি করে নাচছে। কেমন ক’রে, কখন যে তার চোখের নিমেষে এতখানি সরে গেল, তাই ভেৰে বিমানের সাহসী মুকও কেঁপে উঠলো। অখিল তো খয়খয় ক’রে কাপচে । •••বিমান চিরদিন একগুচ্চয় । সে সহিলে ভর করে টেচিয়ে উঠলো—কে তোরা ? উত্তরে একসঙ্গে দশ-পনেরঞ্জনের মিলিত খিলখিল হাসি ভেসে এলো । ধাড়া ত’ বলে বিমান রাগে ফুলতে ফুলতে তাদের পালে জুটে গেলো। কিন্তু বিমান কৃষ্ণে [नरंभ शरै টীর কাছে এসে পৌঁছাবার পূৰ্ব্বেই ছেলেগুলে খিল্‌খিল্‌ ক’রে হাসতে হাস্তে কুয়োর ওপর উঠে ঝপ ঝগ, ক’রে কুয়োর ভেতর লাফিয়ে পড়ল । সংজ্ঞাহীনের মতই বিমান কাঠ হ’য়ে কুম্বোর ধারে দ্বাড়িয়ে রইল । সারারাত্রি বিমানের ঘুম হলো না। অখিল তো সূচ্চিতের মত নিঃশব্দে পড়ে রইল । বিমান বিশ্বয়ে হতবুদ্ধি হয়ে গেল। ভেবে কিছুতেই এ রহস্তের কিনারা করতে পারলে না . অথচ, নিজের চোখকেও তো অবিশ্বাস করা চলে না । তবে কি সত্বাই এরা— ? বিমান ষে কখনো ভূতের জঙ্কিৰ বিশ্বাস করে নি। পরদিন সকালে ধিমাল কিন্তু আবার সেক্ট বিমান। সে চ খেতে খেতে জখিলকে বললে, দেখ অধিল,ভয় জমি মোটেই পাই নি, বিশ্বাসও অামি করি না, তবে জাশ্চৰ্য্য হয়েছি কতকটা । অখিল নীরবে চা-এর বাটতে চুমুক দিতে লাগলে । বিমান বললে, একথা কাউকে বলা হবে না । তা’ হ’লে সুৰাই ভাবে আমরা ভস্থ পেয়েচি । ব্যাপারটাকে পরিষ্কার কবৃত্তেই হবে। অঞ্জ থেকে জামাদের রীতিমত ওয়াচ, কবৃত্তে হবে ? অখিল বললে, ডানপিটের মরণ তেপান্তরের মাঠে, আমি কিন্তু আর এখানে থাকৃচি না। গ্ৰায়ের ভেতর বাসা ঠিক কবৃব। বিবোরে প্রাণটা দ্বিত্তে পার্ব না। বিষয়ন ছেলে তার কথাটাকে তখনকার মত তরল করে নিলে। তারপর মনে মনে ঠিক কলে-জলিকে দিয়ে কিছু হবে মা, যে