পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

áTR, €85 রং একটু ময়লা হইলই বা-রমেন কি তাহাকে শো কেলে সাজাইয়। রাখিবে না কি ৷ উীর চড়ায় খুব খানিকট বুরিয়া ক্লান্ত হইয়৷ পড়িলাম। তখন মনে হুইল যে, আমাদের মাঠকোঠার আশ্রমটা নেহৰু নিকটে নয়, বরং এতবেলায় সেখানে ফিরিয়া বাড়ীওয়াল ঠাককর্ণের হাড়ের রান্না ষে কি উপায়ে গলাধঃকরণ করিব, সেও একটা সমস্ত-র বিষয় ॥ কোন রাস্ত দিয়া যে ঘুরিতে ঘুরিতে মালিতেছিলাম তাহ জানি না, হঠাং দেখি পাখের একটা গলিপথে খানকয়েক বই হাঁতে করিয়া একটি তরুণী কিছুদূর গিরা একটা বাড়ীর মধ্যে চলিয়। গেঙ্গ। শাড়ীট। এখন অস্তু রংয়ের হইলেণ্ড চিনিতে আমাদের বিলঙ্গ হুইল লা। এবার রমেনকে জোরে একটা চিন্ধটি কাটিয়া দিলাম। feন রমেনকে বলিলাম, ‘জিদ চাষ্ট্ৰেক তো কেটে গেল, আর কেন ? এইবার বরং চল, একদিন শুদের ধাড়ীতে রীতিমত পরিচয় দিয়ে, তার পর যথারীতি পান্ত্রী দেখে পেষ্টপূল্পে খেয়ে এক্ট ক’টা দিনের হাফ উপোষের ধাক্কাট কাটিয়ে নেঞ্জয়া স্বীকৃ কি বলিল ? মেয়ে তে দেখা হোল। মন্দই বা কি ? বেশ মেন্থে, দিবির মেয়ে ।” কিন্তু রমেন বলিল, “জাহা, মেয়ে দেখা হলেই একেবারে চতুভূজ হয়ে যাব আর কি ? এই বীর আযার আসল প্ল্যানটা শোন নীরদ-দা । তাহাঁর ‘স্বtশল প্ল্যানটা শুনিয়া চমকিয়া উঠিলাম। বলিলাম, ‘বলিল কি রে রমেন । فــس أtaع তাহার কথা শুনিয়া বুঝিলাম, এই কয়দিন “একদা এক বাঘের গলায় হাড় ফুটিয়াছিল' (58 খখ্রিস্থ সে লক্ষ্য করিষ্কাছে যে, প্রত্যহ সন্ধ্যার পর মেয়েটি স্বাস্থ ৰূক্ষ-মন্দিরের ওপাশের স্বাস্তার একটি বাড়ীতে-বোধ হয় গান শিখিতে । তাহার অনুমানশক্তিকে তারিফ করিড়েছিলাম ; কিন্তু সে বলিল যে, মেয়েটি যাইবার কিছুক্ষণ পরেই পূৰ্ব্বেক্ত বাড়ীটি হইতে সঙ্গীতের জণ্ডিম্বাক্ষ সে স্বকৰ্ণে শুনিয়াছে ৷ কিন্তু তারপর –প্ল্যানটা সব শুনিয় গেলাম এবং কি করি, নিতান্ত অনিচ্ছাৰ সহিত সন্মতিও দিতে হুইল । লাঞ্জপোষাক দেপিয়ং আমি তে স্থায় হাসিয়া বঁচি ল’। যে শতছিন্ন কস্থলখনি স্নসেন আমার স্বল্প হালিয়াছে, তাহী যে কোনো ঘোড়ীর আগুৰিলের, যে বিষয়ে জুরি সংশয় ছিল না । সেই কম্বলটাকে স্বামীর সর্লাঙ্গে জড়াইয়া, মুখে স্পিরিট গাধা দিয়া কতকগুলি দাড়ি-গোফ ঘসাইয়া, আরও কতগুলি প্রক্রিয়ার পর সে যখন আমার হাত্তে স্বত্বনাথান দিল, তখন নিজেকেই জাৱ চিনিতে পারি না। বলিলাম, "এ বেশ ধৰি বাড়ীওয়াল লাগাঙ্গী আমাকে शाष्ट्रिङ्ग इङ्गेरउ cक्:भ কিন্তু আমার পোষাকের উপন্ধ এবং মাথায় ও মুখে একটা কাপড় জঙ্গাইং, অন্ধকারের আবছায়ার রমেন খামাকে বাড়ীর বাহিরে অনিল ৷ জলিঙ্গেীর নজরে পড়িলাম না। ‘বারগণ্ডীৱ আলিয় রমেলের নিদিষ্ট রাস্তাৱ একপাশে একটা সাঁকোর উপর বলিয়া পড়িলার। কি দুৰ্বোগেই পড়া গিয়াছে ! পুলিশ টুলিস এদিকে না আনিলে বঁচি ! প্রায় আধঘণ্টা সেই অবস্থায় অপেক্ষা করিতে হইল কম্বলটা সৰ্ব্বাঙ্গে ফুটফুট করিতেছে, তার মধ্যে ছারপোকা কি পিপড়া আছে, কে জানে । জার ছুৰ্গন্ধও তেমনি ! •