সম্পাদকু— শ্ৰীশরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় নৰম ৰুষ } পৌষ, ১৩৪০ লৰম সংখ্য" অ-দৃষ্ট পুরুষের পরিহাস ! স্ত্রীশ্বরংচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় Øኻ§ কল্পনা—তালোচনা শাশুড়ী-ঠাকরুখ উপদেশ দিলেন । তিনি গুঞ্জন , অবহেলা করিঙ্গে পল্লি মা, কঙ্গেই তাহার আদেশ পারে ধাথ পাতিয়া লক্টলাৰ । গৃহিণী প্রিয়ভার্ষিণী , কপটার টীকাটিপল্লি দিয়া বিশদ ব্যাখায় খা' বুঝাইলেন, তা মঞ্চ শাস্ত্রেরই অম্বকুল বটে। ভবিষ্ক দেখিবার জন্ত আবশ্ব অনুরোধের রসাম তাতে যে মিশ্রিত ছিল না, তা বলা চলে না , অতএব নিৰ্ব্বিবাদে স্বীকার করিয়া লইলাম, “ই সংসার করিতে গেলে এটা খুব প্রয়োজনীয়ই বটে।” প্রিয়ভাষিণীর কণ্ঠে যেন মধু ক্ষরিতে লাগিল, “দেখছ ত, গয়লার দেন ৰাসে ঘালে কি রকম বেড়েই চলেছে ; অথচ, বন্ধ করারও জ উপায় নেই–ছধের ছেলেদের কি দিয়েই বা পুৰি ৰল?” নিঃসন্দেঙ্কে কথাটা মানিয়া লইলাম ; লঙ্গেসঙ্গে মুক্তিারের মধুর বিবৃত্তির কথাটাও যে স্মরণে স্থালিল না, তাহাগু বলা চলে না । জিমি ছিলেন, “গুরলীর জঙ্গ, কিন্তু গুড়েৎ যেটুকু ভাইটামিন আছে, স্থাপমাদের শ্বশু কোণ কিছুতে তা গুঞ্জেও পাওয়া যায় ন; ত’ ছাড়া, শিশুর উপযোগ, বুঝছেন । ওদের চাদ পঙ্গ ফভবড় দরকার, আপনাৱা মা স্থাস্থলেও খামি স্ত জ্বলি ; কাজেই দরগাস্থ দিয়ে মিউনিসিপালিটীর অন্ধ চক্ষু খুলে ওদের কোলকোহলি বাইরে চিত্ত্বদিনেত্ত্ব জুক্সে বের করে দিতে পারলেও তা' দিই না, এই জন্মই ন - একজরুফ দরগাস্থ মানিয়া লইলেগু অৰ্দ্ধাঙ্গিনীর ‘কোট’ বন্ধ হইল না ; তিনি বলিলেন, “মা আমাদের কত ভালই দেখেন, ত’ত দেখছ। বাড়ীর গরু, সামনে দিকে পাবে কতটুকু , কিন্তু পিছন দিয়ে স্বা’ দেবে, তার দাম হিসেব করেও
