পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ, ১৩৪• ] তাড়ি আমায় নমস্কার করে জ্ঞস্তপদ্ধে পা চালিয়ে দিলেন । চৌদ পরদিন । সঞ্চাঙ্গৰেলা বাবা আমাদের জানিয়ে দিখেন যে, তিনি আঞ্জ কিছু ধাবেন না। আতগী উাকে তার ঘরে এক কাপ দুধ দিয়ে এল। সেই দুধটুকু ছাড়া তিনি আর কিছুই খেলেন না। অতলী বঙ্গলে-বাবা গুয়ে আছেন । বিকেলের আগে উঠবেন না। উীর মুখ-চোখ শুকিয়ে গেছে। নিশ্চয় খুব অস্থখ করেছে। একজন ভাক্তার অস্থিলে ভাল হ’ত । চুপ করে রইলাম। নানা ধরণের এলেমেলো চিস্তায় আমার মাপা ভারী হয়ে উঠেছে। এমনি সময় মাছুষ এমন একজনের প্রয়োজন বোধ করে, যার কাছে মনের সব কথা সে নিঃশেষ উজাড় করে দিয়ে হাফ ছেড়ে বঁাচে । কিন্তু আমার চার পাশে এমন কেউ-ই নেই, যার কাছে মনের রুদ্ধ দুয়ারের আগল আমি খুলে দিতে পারি। আমার দুঃসহ গোপন চিন্তার গুরুত্তার স্বামায় একাই বহন করতে হবে—চিরদিন । ধীরে ধীরে পৃথিবীর বুক থেকে সকালবেলাকায় শ্বিখ মাধুৰ্য মধ্যান্ধের বিদ্য ফক্ষতায় মলিন হয়ে গেল । চাষীয় জল স্বর্ণাক্ত দেহে ঘরে ফিরছে । ধূসর আকাশ স্বর্ষ্যের তেজে পিঙ্গল বর্ণ ধারণ করেছে। আজকের শুদ্ধ গ্রিন্থয়ে আমি যেন একাঙ্ক নিঃসহায় বোধ করছি । বাওন্থী-দাওয়ার পর বাবার ঘরে গেলাম t নম্ৰপদে ভিতরে প্রবেশ করে দেখলাম, ৰাৰ৷ বিছানার ওপর নিম্পক্ষভাবে জয়ে আছেন। প্রথমে মনে হ’ল, বোধ হয় তিনি খুমিয়েছেন। बँौजाछन. ꬃ „ፃ ধীরে ধীরে তার কাছে গিয়ে উন্ন দেহের প্রক্তি দৃষ্টিপাত করতেই জাতন্ধে শ্ৰীমাৱ সৰ্ব্বশরীর ছিষ হ’ন্থে গেল -বাবার গায়ের যে চাৰখানা জড়ানো ছিল, সেখান অসন্থত হয়ে পড়েছে এবং স্টার বুকের ডান দিকে পাঞ্জরার উপঞ্জে একটি গ্ৰাণ-বাধা ব্যাণ্ডেজ রক্তে স্নাঞ্জা ছ’য়ে উঠেছে : ৰাবা যুক্তিত হয়ে পড়েছেন। ভীভম্পত্তি জন্তরে তার মুখে চোখে জল ছিটিয়ে দিলাম। জল্লক্ষণ পরেই তিসি চোখ উল্মীলিত করে আমার দিকে তীকালেন । বল্লাম—তুমি নড়াচড়া কোরো না। আমি ব্যাণ্ডেজ ঠিক করে বেঁধে দিচ্ছি। বৰা বিবর্ণ ক্লিষ্টমুখে নিস্তদ্ধভাবে গুয়ে ব্ৰইলেন। আমি লুপ্তপণে সতর্কতায় সহিত ক্ষতস্থান বেঁধে দিলাম। বাবা স্বস্তির নিঃশ্বাস মেচিন করলেন । বল্লাম—ম্বামি এখুনি ডাক্তারবাবুকে খবর দিচ্ছি। বাৰ জুস্থ হ'ধুে আমির হাত চেপে ধরে বললেন—ন : একবারে না। আমি নিষেধ করছি । খবরদায়, এমন কাজ কোরে না । — কিন্তু, এমন ভাবে অবহেলা করলে যে, অক্ষৰ বেড়ে উঠৰে বাৰ ! —ন, বাড়বে না। চামড়ার ওপর একটু কেটে গেছে মাত্র । কোন ভয় নেই। প্রশ্ন করলাম-কবে এ আঘাত লেগেছে ? কোথায় এ দুর্ঘটনা ঘটল বাবা ? কই, জমির ऊ किङ्कहे जामिना ! রুদ্ধৰণ্ঠে বাব বললেন-কোলকাতায় যখন গেছলাম, সেই সমগ্ন স্নামে একজন জামার কাপুৰুষের মতো আক্রমণ করেছিল । ক্টার কখা শুনে বিহবল স্তঙ্কিত হয়ে গেলাম । এ কী দুৰ্ব্বোধ্য প্ৰহেলিকা । ৰাৰ গষ্ঠীর স্বরে বললেন-খামার কাছে