পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৫০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মেহের পরশ ঐশৈলেশ রায়, বি-এ ছুদিন ধরিয়া অনবরত বৃষ্টি পড়িতেছে। ঘর ছাড়িয় ৰাহিরে যাইবার উপায় নাই । সকালবেলায় মনীশ ভাস্থার বসিবার ঘরে ইজিচেয়ারে শুইয়৷ পর পর পাচটা সিগারেট নিঃশেষ করিয়া বট ধরাইয়া ফেলল, এব: খবরের কাগজের বিজ্ঞাপনের পৃষ্ঠার উপর চোখ बून हेरउ नृणाहेरउ ईiकिल,-मभू. की रिश्न ঘারে । বাসায় মনীশ ও পুরাতন তৃত্য মধু ছাড়া জার কেহ নাই। মা এখানে থাকেন না, ছেলের উপর রাগ করিয়াই ইদানীং দেশের বাড়ীতে छणिग्न शिग्रांtझम । उहै dथारम धर्मौल वाफ़ौब्र चांद्राय श्राष्ट्र म-कामभाङ छ्' झोऊ भिंग्र! छिन ঠেঙ্গিড়েছে, এই মাত্র । ভূত্য এক হাতে চায়ের পেয়াল এবং অন্ত ছাতে একখানি রেক্ষাবিতে করিয়৷ সাজান কতকগুলি খাবার লইয়া উপস্থিত হইল। মনীশ কাগল্প হইতে চোখ ফিরাইয়। খাবারগুলির উপর নজর পড়ায় আশ্চর্ঘ্য হইয়া গেল ! কারণ, ইহু তাছার দৈনন্দিন ক্কটিনের বহিস্কৃত। কহিল, জারে । এ সব তুই করেছিল কি ? এতগুলো— পাত্রগুলি টেবিলের উপর স্থাখিতে রাখিতে মধু উত্তর দিল, আমি ৰুি করবো বাৰু, গুবাড়ীর দিদিমণি দিয়ে পাঠলেন যে। মনীশ অত্যন্ত বিস্ময়ের সহিত কহিল, দ্বিয়ে পাঠালেন কি রকম । তুই চাইতে গিয়েছিলি না কি ? কথার বেশ একটু ঝাজ ছিল। মধু পুরাতন তোৰ । বাবুর রাগ হইলে ৰে কাণ্ডজ্ঞান থাকে না, ভান্থ। তাহার জানিতে বাকী নাই। তাই এতটুকু হুইশ্ব কহিল, আজ্ঞে না, আমি চাইতে যাৰ কেন ? দ্বিমিণি এ সব নিজে তৈরি করেছেন কি না—ত’ ছাড়া, বাজারের জিনিষ ক্ত আপনি গানও ম{ । কাল অনেক রাত্রেইমনীশকে বাসায় ফিরতে হইয়ুছিল এক লাচকের সহসা অন্তৰ্দ্ধানে দক্ষিণ হস্তের ব্যাপারটাও বন্ধ রাখিতে হইয়াছিল। डांडे गयूं छैभन्न जङास्त्र विद्यङि ७द cझो প্রকাশ করিবার পর সে যখন গুইয়া পড়িল, তখন রান্ত্ৰি ৰায়ট ৰাজিয়া গিয়াছে । মনীশ বিরক্তির সঙ্গে বলিল, নিয়ে যা এগুলো জামার চোখের সাম্নে থেকে । মধু অনুত্তপ্তম্ভাবে খলিল, আমার অপরাধ হয়েছে বাৰু। আপনি এগুলো গেয়ে নিন। নইলে—বলিয়া লে একবার ওপাশের জানালার দিকেচাছিল। মনীশ তাড়াতাড়ি কাগজের পৃষ্ঠায় cफाथ विप्रा चनिन, निरइ ६' दन्६ि इङsां★। মধু এক পা আগাইয়া জালিয়া কহিল দিদিমণি— ক্রুদ্ধমনীশ আর একবার এই বৃদ্ধ পুরাতন ভূত্যের দিকে অগ্নিবৃষ্টিতে তাকাইতে গিয়া লজ্জায় লঙ্কুচিত হই। পড়িল । ওপাশ হইতে পশের-ষোল বছরের একটী মেয়ে হাতে মসলার পাত্ৰ লইম্বা তাদেরই দিকে আলিতেছে। তার সারা মুখখানি হাসিতে ভরিয়া উঠিয়াছে এবং তাহারই হস্তধারায় যেন হঠাৎ এখানকার এতক্ষণেত্ব ক্রোধের উচ্ছৃঙ্খল ধোয়াটে বাতাস এক নিধিৰে শান্ত হইয়া গিয়াছে।