পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৫২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

რtჯხr কিছুই বাকী নেই। দ্বাড়িয়েছে এখন । ‘আমি বিনীতকণ্ঠে বললুম-"কোন উপায়ই কি করতে পারেন না জাপনি ? ‘কোন কোন কেসে হয় ত্ত পারি—কিন্তু এতে দন্তস্ফুট করুবার উপর নেই। তা’ হ’লে কি জামার চাকরী থাকৃত্বে মশায় ?” "তিনি উঠলেন। যাবার পূৰ্ব্বেএ কজন কলেইবঙ্গকে বাড়ীতে পাহারায় বসিয়ে রেখে গেলেন। ধোগামশায়কে বললেন—“আপনি ঠিক হন্ত্রে নিন-পরশুই আপনাকে সম্বরে যেতে হবে। u ক্ষেস তু ফেলে রাখলে চলবে না। কাল আমাকে আর একটা খুনেয় তদারকে যেতে इदं, नरॆण कीर्णं ८शङ्करः ।।' ব্যাপার বড় সাংঘাভিক "প্রানটা খণ্ডুই খারাপ হ’য়ে গেল। সমস্ত ঘটনাটাই আমার কাছে একটা স্নহন্ত খলে মনে ছচ্ছিল। পিলিমাকে বললুম। তিনি বললেন— ‘তুই ওদের কোন কথার থাকিস্নি বাবা সব মিথ্যে, সব চক্রান্ত । গ্রাধে এই চলছে-ক্ষে কল্প সৰ্ব্বনাশ কৰূবে, এই চেষ্ট দিন-রীত্রি। ‘মনের কোণে একটা সন্দেহের কাটা খচখচ করছিল। এত প্রমাণ সবই কি মিথ্যে ? “গিল্পীর শরণাপন্ন হলুম। বললুম—“তোমাকে আজ একবার বোস মশায়ের ভাত্রবধুকে দেখে জাস্তে হৰে । তিনদিন পূৰ্ব্বে যাঁর ছেলে হয়েছে, তাকে তুমি দেখলেই বুঝতে পাৰ্বৰে। ‘সঙ্গ্যের আগেই লে আমাকে এসে বললে— কী সাংঘাতিক দেশ সে ! যড়যন্ত্র করে মিছিমিছি ওই ভজলোকের এমন সৰ্ব্বনাশ করছে ? বউটী বড় গুগল গেী—তার কলঙ্ক একেৰীরে ই মিথ্যে ! তুমি ওদের রক্ষে কর ? zoo. [নবম বর্ষ

  • ৰভু কষ্ট হলো । কিন্তু এত অল্প সময়ের মধ্যে আমি কি করতে পারি। অনেকক্ষণ ভেবেও কিছু ঠিক করতে পার্লুম না। মানুষ এত নীচ হয় । অযথা একজনের এতবড় সৰ্ব্বনাশও করে ? ছি, ছি ?

"আধশেষে ঠিক্ কর্সুম—পুলিশের বড়সাহেবের শরণাপন্ন হ'লে হয় ড কোন উপায় হ’তে পারে। স্থার মুহূৰ্ত্ত বিলম্ব না করে তখনই ওঁকে একখানি টেলিগ্রাম কৰূলুম। কিন্তু কিছুতেই নিশ্চিন্ত হতে পার্লুম না। যদি তিনি কোন ‘এ্যালান’ লা নেন—তবে ? আমি নিজে शासबाहे श्ब्रि रुवृनृए । cनई निहे ८रुद्भिरए পড়লুম। পুলিশ-সাহেব বড়ই অমায়িক লোক। কি জানি কেন আমার কথা তিনি বিশ্বাস করলেন । টেলিগ্রাম পূর্বেই পেয়েছিলেন জানালেন। তিনি তখনই গুপ্ত-বিভাগের একজন ইনাস" পেক্টরকে আমার সঙ্গে তক্ষত্ত্বের ডার দিয়ে পঠালেন। পুলিশের লঞ্চে চড়ে খুব শীগগিরই আমরা গ্রামে এসে পোছুলুম। ইনস্পেক্টরবাবুকে নিষেধ করে দিলুম—তিনি যেন দারোগ+ বাবুকে আমার কথা কিছু না বলেন। 'ইন্সপেক্টরবাবুর যথেষ্ট খ্যাতি। তাকে দেখেই দ্বারোগাবৰুর জাত্মাপুরুষ শুকিয়ে গেল । কি করে যে এই অঘটন ঘটুল, তিনি কিছুই তে পার্বুলেন না। বিস্ময়ে একেবারে হত্তৰাকৃ। তিনি ইয়ুসপেক্টরবাবুকে সমস্ত কেলটার চার্জ বুঝিয়ে দিলেন। ‘ৰাদ্ধের জবানবন্দী নেওয়া হয়েছিল, সেই সব সাক্ষীদের পরদিন সকালে হাজির করা হলো । প্রথম লক্ষী দু’জন জেলে—শ্বদাই ও নিতাই । তার বলে--চার-পাচদিন আগে যখন তারা থিভূক্টর পুকুরে মাছ ধতে গিয়েছিল, তখন তারা ৰৌটকে স্বাটে দেখে । তার চেহারা