গুরু-দক্ষিণ ঐশরৎ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় শিষ্য গুরুর পীয়ে মাথা নোয়াইম্বা সংসার প্রবেশের অকুমতি চাহিল। গুরু হ’ক্তোঙ্কল-কণ্ঠে বলিলেন—“এতদিন কেবল শীলন আর সম্বুমের মধ্যে থেকে কষ্টই পেয়েছ বাবা, কিন্তু সংসায়েৰ পিচ্ছিল পথে তাই তোমার আশীৰ্ব্বাঙ্গ হবে। মনে রেখো, জীবনে ভোগ জাপাত মধুর, কিন্তু সৰ্ব্বদাই পরিত্যজ্য । শিষ্য জার একবার গুরুপদে মাথা রাখিল। সে ইতস্ততঃ করিতেছে দেখিয় গুরু হাসিন্ধু৷ বলিলেন—“কিছু বলবে বাবা ?” শিষ্য হাত যোড় করিয়া বলিল-“কিন্তু গুঞ্চ-দক্ষিণ ! আপনিই যে বলেছেন, বিনা ज्ञप्रिं★iग्न कोई निकि हशू न? !* গুরু হাদিলেন, বলিলেন,--সংসার প্রলোগুনের রাজ্য, এ রাজ্যের অধিকারী স্বয়ং মহামায়া ! তাকে কখন ভুল করেও ভুলে ক্ষেও মা । জেনে, তাকে ছাড়লেই ৰিপন্থ। কলুষতা, মলিনতা পৃথ ভরে যাবে, অষ্কের মত তুমি তখন কলুষিত জীবন নিয়ে ঘুরে বেড়াবে, রক্তের শক্ষরে এই কথাটা তোমার বুকে লেখা থাক, প্তাই জামার গুরু-দক্ষিণা । শিষ্য বিভ্রান্ত, এৎ ষে অমূল্য উপদেশ, দক্ষিণা কি করিয়া। গুরু বলিলেন—“কিছু লা দিয়ে মন উঠছে না তবু, না বাৰা ? বেশ, ওই গাছ থেকে একটা আমি পেড়ে এনে বে I* শিষ্য কাদিয়া ফেলিল। পার্থে গুক্ষপঞ্জী দাড়াইয়াছিলেন, বলিলেন—“কালি বাবা ?” শিবা হাত জোড় করিয়া বলিল--"গুরুত্ব ধনেই গুরু-দক্ষিণ দেৰ মী, এত বড় অভাগাই বটে আমি। কিন্তু, এ দিন কি থেকেই ধাষে, কোনদিন কি কিছু পাব না। গুৰু কি বলতে গেলেন, কিন্তু শুক্লপী বাধা দিয়া বলিলেণ—“উনি ব্রাহ্মণ, জীবনে কোন কিছু চীন নি, আজিও চাইবেন মা। আমি ভোর গরীব ম্ব জামায় দিল, উনি নেবেন না।” শিষ্য উৎফুল্পকণ্ঠে স্বলিল-“কি দেব মা, জাদেশ করুণ " মা হাসিলেন, ৰশিলেন—“হাতি, ঘোড়া, স্বাস্থ্য-পাট, জার কি দিমি ?” শিক্ষা প্রণাম করিয়া বাহির হইয়া গেল। গুরু গুঞ্জীর হইলেন। কেন বৗদ্ধশার দরবার । আমীর-ওমরাহ যোগ আসনে আসীন। বাদশ প্রতকণ্ঠে এক সেীমকান্তি যুবককে সম্বোধন করিয়া কহিলেন--"তোমার নক্ষত্র জগতের আজ পরীক্ষা যুবক, কেমন প্রস্তুত ? যুবক জ্যোভিৰী হাসিয়া বলিল—“আমিও প্রস্তুভ বই কি সাহানশা । বাদশা কৌতুক ভরে বলিলেন—“কিন্তু ও লোক ঠকাবার ফন্দীতে আমার বিশ্বাসই নেই, কেন ঠকৃবে ?” ब्रूयक किरू भईल, पौद्रक्t* यांनादेन-द७
