পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৬১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফাল্গুন, ১৩৪e 1 মিঃ ইলাঙ্কু কিছুক্ষণ স্তব্ধ হইয়। রছিলেন। তারপর ধীরে ধীরে বলিতে লাগিলেন, ইn, আপনি ঠিকই বলেছেন। তবে আপনি যাকে মামার খুড়তুতে বোন বলে মনে করেছেন, সে আমার ভগ্নী ময়, স্ত্রী। আমার চিরদিনের বড় সাধ ছিল, লয়লাকে বিয়ে করি । সেই স্বামার খুড়তুত বোল । বাবা কিন্তু প্রতিবন্ধক হ’লেন ; একদিন আমায় ভেকে স্পষ্টই বললেন, “নিজের রক্তের সঙ্গে যার এত ঘণিষ্ঠ সম্বন্ধ, স্ত’কে বিবাহু কুর আমি একেবারেই পছন্দ করি না ; কাজেই ষ্টচ্ছে থাকলেও লয়লাকে তোমার বিবাহ করা চলবে না। আমার আমতে যদি বিয়ে কল্প, জেনে, পে বিদ্রোহের দণ্ড ধিতে আমি একটুও পশ্চাৎপদ হব না। বাবাকে খুব ভাল করেই স্থানতুন ৯ কিন্তু তবুও নিজের কামনাপূর্ণ চিন্তটাকে ধনন করতে পারছিলুম না দেখে তিনি আমায় দেশভ্রমণে পাঠিয়ে দিলেন । বলে দিলেন, "ী নিম্নে ঘরে এলো ; ড" সে যে বংশেরই হুেঞ্চি” ” অল্প কতক্ষণ চুপ করিয়া থাকিয়া ইলাসাহেব আমায় বলিতে আরম্ভ করিলেন, “নানা দেশ ঘুরেছি, মাইকেলে, পায়ে হেঁটে, ঘোড়ায় চোষ্ট্রে, মণি। প্রকারে । দেশ-বিদেশের অনেক কিছু দর্শণীয় দেখেছি ; কিন্তু না--তৃপ হ’তে পারি মি । বুকের অতৃপ্ত আকাঙ্কার মোটেই নিবৃত্তি হয় নি, বরং বেড়েই গেছে ।” তরুণ ধীরকণ্ঠে বলিল, “তা’ হ’লে এ ধিয়েটা আপনি স্বীকার কবৃতে চান না ?” ইলকৃ মাথা নাড়া দিয়া বলিলেন, “প্রথমে তাই মনে হয়েছিল বটে—কিন্তু যেদিন সে ত্যাগের মধ্য দিয়ে ভার কদর বুঝিয়ে দিয়ে গেছে, সেদিন থেকে আমি কিন্তু আর সেভােব পোষণ করি না। আমি কোনদিন কোন কথা লুকুতে চাই সি ; আজও লুকোব না। শুন্থন-- “হ্যা, দেশ-বিদেশ যুতে ঘুরতে সেদিন রহস্তের রক্তমইল Syసి বিরক্ত, পরিশ্রাস্তু, অবসাদগ্ৰস্থ হয়েই পথ হারিয়েছিলুম। মেঘের কোলে বিঞ্জলীর গেলা যতই মনোরম হোকৃ, প্রাণে যে আতঙ্কের স্থষ্টি করে নী একথা অন্তে বলে বলুক, আমি কিন্তু স্বীকার করি না । সেদিন প্রকৃতির তাণ্ডব নৃত্যের মধ্যে পড়ে আমি এটা হাড়ে হাড়ে বুঝেছি।” দূরের একখানা ভাঙাবাড়ীর গবাক্ষ-পথের স্বালোকরশ্মি মানায় গান্ধুর আহ্বান জালালে, জীবন-রক্ষার চেষ্টায় আমি সেক্টধিক্ষে পাঞ্চল হ'য়ে ছুটে চললুম। ধর্জা বন্ধ ছিল ; ডাকাড়াঙ্কিতে একটা লোক বিরক্ত-কণ্ঠে ভেতর থেকে জিজ্ঞেস করলে, অগ্নি কে, কি চাই ; এমন স্বসময়ে বিরক্ত করবার উস্কেল্পষ্ট বা কি ?” আমি বললুম, জলমগ্ন বলেই আপনাদের এগানে এসেছি মশাম্ব ; নইলে আসতুম না। “লোকটা ধাত পিচিয়ে বঙ্গুল, ধg হলুদ্ধ। এটা সরাইপাল নয় ; তুমি অপর কোথাও আশ্রয় খুজে দ্বেগ । ৰললুম, না হলেও মাশ্লষের ধৰ্ম্ম বলে ত একটা জিনিষ অাছে ; সেদিক পেকে আমি আপনার কাছে দ্বর ভিক্ষা করছি ? লোকটা বিকট শশ্বে কোইো কল্পে" ছেলে উঠে বললে, “বড়ই ৰাপিত হলুম। কিন্তু এতবড় দাভ স্বামরা নই ; তুমি পথ দেশ। এখানে টাকাৰ করিবার ; টাঙ্ক ফুেলতে পার, দেগা যাবে।" “বললুম, রাজী—কেৰল আজ রাতটণ্ডুৰ জুড়ে আমি দশটাকা দেব ? “ৰুদ্ধ কপাট মুক্ত হ’ল। শুল্লুম তারা পিতাপুত্র। একজন আমার ঘোড়া নিয়ে প্রস্থান কবুলে ; গ্ৰন্থজল জানি না কি উদ্দেশ্রে চলে’ গেল ; তবে ষাবার সালে আমায় তারা ভিতরের পথ দেখিম্বে দ্বিলে। পেগীলে এসে তৃপ্তি অপেক্ষা ৰিস্থিত হুলুম চের বেশ-অত স্বন্দী জমির .