পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৬২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆ; ত’তে আমার প্রতিবাদের কিছুই নেই—তা সে যেখান থেকেই এসে থাকুক। “আমি রাগ করে বললুম, “আমি কিন্তু শুকে স্ত্রী বলে গ্রহণ করতে পারব না ? “ঠিক সেই মূহূর্বে দরজা খুলে সেলিমা এসে বললে, “মাপ কর, আমি এ বাড়ী থেকে চলে’ ধাচ্ছি - "বৃদ্ধ পিতা একটা অন্মুট শব্দ করে যুঞ্ছিত হয়ে পড়লেন । মা হ’লে তার গমনে নিশ্চয়ই ৰাধা দিতুম । “সেদিন থেকে তাকে কত খুঞ্জেছি, কিও পাই লি ! পাব কোথা থেকে—আমারই ফুছু আমার সঙ্গে বেইমানি করে তাকে ঘরের মধ্যে লুকিয়ে রেখেছিল ; ত? আমার মোটেই আনা ছিল না যে ! জালুলুম, সে হারিয়ে যাবার পর ; আর সেই অবধি তাকে খুজে বেড়াচ্ছি । সত্য বলছি, এখন আমি তাকে তাঁর স্যায্যপদ দিতে প্রস্তুত।”

  • itԵ তরুণ হসিয়া বলিল, “কাল আপনি তা’কে

পাবেন ।” গুণধর ইসাক-সাহেবের সহিত একযোগে চঞ্চল-কণ্ঠে বলিয়া উঠিল, “কাল, এত গ্ৰীৱ । জানেন না কি, তিনি কোথায় আছেন ?” তরুণ হাসিয়া গুণধরকে বলিল,“হ্যা, কাজই । তিনি তোমার সঙ্গে একবাড়ীতেই বাপ-ভায়ের হেফাজতে ঘাটুক স্বয়েছেন গুণধর ! তোমার চোখ নেই, কাজেই দেখতে পাও না ? গুশধর বিস্ময়ে একেবারে লাফাইয়া উঠিয়া বলিল, “তাই মা কি, আশ্চৰ্য্য ত । আমি ত জানি এক ইপ-কেশো বুড়ো ইহুদি খেলনাওয়ালা ছাড়া সে বাড়ীতে অন্ত কেউ থাকেই না। এর তা হলে অভূত প্রাণী ! একবারও বাইরে বাবার দরকারও কি তাদের হয় মা " . নবম বর্ষ ভকৃণ ধীরকণ্ঠে বলিল, “তারা হযেসই বার হয়। বললুম্ব ত, তোমার চোখ নেই ; থাকুলে দেখতে-হু’জন কাবুলী ফেরিওয়াল প্রায়ই বাড়ীর দিকে লঙদা বেচে ফেরে। মোটের ওপৰ্ব গে স্থজল আর কেউ নয়, ওরাই বাপবেটা । আর ছাপ-কৃেশো বুড়ো আমি নিজে ।” s१भद्ध दिइ६ झरब्र दलिइ ऍटैल, “यकि६, আপনি কি ঘাছ্‌কয় ?” গুণশ্বরের লমান তালে তাল মিশাইয়া ইসাঞ্চ সাহেব বলিলেন, “সত্যই অস্থত । আপনাকে অনেকবার আমার সামনেই পেলন। বিক্ৰী কল্পতে দেখেছি ম্বে । আপনি তা’ হ’লে একজন বস্থরূপী ?” তরুণ প্রসন্ন হাসি হাসিয়া বলিল, “এভটা । তারিকের জন্ত ধস্তবাদ ইসাকূ-সাহেব , কিন্তু আমি আমার কর্তৃব্যের বেশ কিছুই করি লি ! যাকৃ, এখন কাজের কথা—কাল ভোরে ওদের গ্রেফতার করতে হবে। ইসাক্সাহেব ও তুমি গ্রস্তুত পেকে গুণুধর । না । আমার পরামর্শ মত কাজ কর , আজি গ্রেফতারে বাধা আছে।” শুশধর উৎসুক হুইধ জিজ্ঞাসা করিল, “কি মাধা ?” ভকুশ গষ্ঠীর হইয় গেল , বলিল, “ওই টুকুই দন্ত্রগুপ্তি। তবে তোমাদের ঔৎস্থক্যের জন্য বলছি, কাল ভোরে নিশ্চিত ওদের হাতের মধ্যে পাব।” গুণধর চঞ্চল হইয়া বন্সিল, “আমরা যে দু’জনেই এখানে-এর মধ্যে পার্থী যদি ওড়ে ? তরুণ ইলিয়া মাথা নাড়া দিল। ইসাক্‌ বলিলেন, “সত্যই জামি তাকে হারাতে পারব না। লে চলে বাওয়া বুঝছি,--আমি কতবড় মূল্যবান জিনিষ হারিয়েছি।” তরুণ বলিল, “ভম্ব নেই। এখানে থাকার তাদেরও একটা উদ্বেগু আছে। আর তা ছাড়া, নজরে রাখবার লোক না রেখে আমি আসি নি ।