পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3 τ. 3 স্তব্ধ হয়ে বসেছিল, সে সঙ্গিনা দেবীর কোন ভাব খুঞ্জে পাচ্ছিল না । পীরবে বীণাকে স্থাপনার বুকের মধ্যে টেনে নিলে । তখন দশমীর ক্ষীণ চঞ্জ পশ্চিম গগলে ঢলে পড়েছে ! তিন বছর ঘুরেছে। খাবার বিজয় এসেছে, তেমনি ধিদায়ের আনন্দাগু নিয়ে । খ্ৰীক্তি এখনও পড়ছে । বীণার পড়ু জায় হয় নি, শক্ত বাtfদ তাঁকে আশ্রয় করেছে । শীবার সময় পণ্ডির ছ’ট হাত ধরে বগা খুলেছিল, এষ্ট প্লবীসে তোকে ধার্থীর স্বাধী পেয়েন্তিপূম, আমার মন্ত অভাগীকে yয় মাঝে মনে কল্পি"। ঋষ্টি লীঙ্কল অঙ্গর গঙ্গে বন্ধুত্বে রিজার দিয়েছিল । আঞ্জ সেই বিঞ্চয়, গতির বুকের মাঝে ধীশীয় দুঃখ-ক্ষঙ্গিনী কেল্লষ্ট জেগে উঠছে । তাঁর মন আয় বঙ্গার জঙ্ক ব্যাকুল হয়ে পড়েছে। চিঠি দিলে জৰীপ পায় না, বীণা তার জ্ঞাপন কেউ ময়, তবুও সে তাকে ভুলতে পারে মি। তাকে স্বীপন ভগ্নীয় মঞ্চই তালেৰালে। সকলে গীতি মাত্র কাছে গিয়ে বললেম, জামায় ধীণীদের বান্ধী যেতে ৰেৰে ? জ্বাক্ষয়ের একমাত্র দুর্ভুিক্তfর কোল আবিষ্কার কোনদিন তারা আগ্রাহ করেন নি । সেদ্বিন মেয়ের স্নান মুখ দেখে তিনি বললেন– তোর শরীর কি তালে নেই ? মাথার সেই পত্ত্বিাগীয়ে ধেতে চাইছিস্ ? মাথা নেড়ে গীতি বললে,--ন মা, শরীর জামীর ভালোই আছে । বীণার জঙ্ক মনটা বড় থীয়পি হয়ে রয়েছে, একশ্বীয় যেতে স্বts 司,可算 মা একটু চিন্তার পর বললেন,—স্তবে যাও, কিন্তু সাবধানে থেকে !

  • ীতি তার ব্যথাছত সঙ্গীটির জন্ত ৰাগুৰিকই

[ নবম্ব বর্ষ ব্যাকুল হয়েছিল, না ভাল তার ব্যথা আরো কতখানি নিবিড় হয়ে উঠেছে ৷ সন্ধ্যার সময় সে ধণাদের খাড়ী এসে পৌছল। বাশার মা জ্ঞাকে দেখেই কেঁদে উঠলেন । গীতির মুখ দিয়ে গানিক কোন কথাই উচ্চারণ গেল না। একটা স্বজানা-আশক্ষা তার লৰ্বাঙ্গ শিউরে উঠল। সে জিজ্ঞাস করলে-বীণা কোথায়, কেমন মৃiছে সে । বীণার মা অঙ্গুলি নির্দেশে দেখিয়ে দিলেন । ব্যঞ্জীৱ প্রায় পূর্ণই গীতির জীন ছিল, বীণ র অঙ্গুরোধে সে তার সঙ্গে দু’একবার এসেছিল । নির্দেশিষ্ট গৃহে প্রবেশ করে সে স্তম্ভিত হয়ে গেল । স্নাম শম্বীয় ধীণ পৰ্য্যায় সঙ্গে মিশিয়ে গেছে । থাস্তিয় মুখ দিয়ে জীয় কোন সম্ভীষণ বার হোল ব্য। তার ছ’চেঙ্গি অঙ্কতে ঝাপস হয়ে ७त्र ! टlञ्च ॐगत्र पृहैि भूफ़रठहै वैभाद्र झांम भूषथॉनि यांनtन्छ ऍझल झटकू ऍॐश ! पञांनमा কম্পিত কণ্ঠে সে বললে,—গীত্তি এসেছিল। কাছে জায়, তুই তাহলে আমার ঝুলিস নি। মৃত্যুশয্যার শুয়ে তোর স্বপেক্ষায় আমি দিন গুণছি । জানি, শেষদিনে ক্তের দেখা লীবোই । গীতি বীণার শব্যাপাৰে ৰসে অর্তিকণ্ঠে বললে, —ীণ, তোৰ এত্ত জস্থখ জামায় খবর দিন নি কেন ভাই, এমন অসময়ে কোথায় বাবি তুই। ৰীগ গীতির একখানি হাত আপনার রোগ শীর্ণ হাঁতের মধ্যে নিয়ে স্নান ছেসে বললে—তোর গ্রাণের টালে তুষ্ট এসেছিল, আমার উপর তোর অগাধ মেছ, একথা আমি জীবনে ভুলৰ না বোল্‌ ৷ গীতি নিঃশষে বসে রইল, তার তখন মনে হচ্ছিল, কেন লে দু’দিন আগে অাসে নি । একেবীরে শেষ সময়ে লে এসেছে । দুর্ভাগিনী সঙ্গিনীর কত কথাই হয়ত বলধার খেকে যাবে। বীণা গীতির মুখের দিকে চেয়ে ছিল ; গ্ৰীতি সাঙ্কন দিয়ে বললে,—ষ্ঠালো হৰি ৰীণা, হতাশ হ’ল নে,