কাঙ্কন, ১৩৪e মাটির শরীর মাটীর সঙ্গে সম্বন্ধ স্বাখলে কি জ্বার চটু করে গতর মাট হয়ে যায় মশাই ? তা তো ঘটে ।-- চলেছি ওর সঙ্গে গল্প করতে করতে নিঃশঙ্কচিত্তে— গায়ের কথা সে বলছে। সছরে অমিয়া-জামাজের কাছে বড় মিঠে লাশ্বে ওদের গেয়ে প্রাণের দু’টো খোল-গল্প, তবে বিষিয়ে ওঠে হৃদয় ওদের অত্যাচার গুনলে—সভ্যতার চাকার তলায় আমরা যেমন পিষে স্বরছি, ওরা এখনও তেমন করে পিষ্ট হচ্ছে না, ভাই রক্ষে । ভাবলুয—কি সরল চাষার ! “লে একটু চুপ করে বললে—“হ+—ওই যে দেখছেন, তেঁতুল গাছটার পাশে একখানা পুরানো খড়ো স্বর - এই যে মটকা দেখা যাচ্ছে, ওইট হ'লে আমার জাপ্তান। "তার বাড়ীর কাছাকাছি এসে পৌছুতেই কতকগুলো কুকুর ডেকে উঠলো। ভয় পেলুম। লে বললে—“কিছু বলবে নী—আহন ? উঠামে সামনে একটা পেয়ীরা গাছ জ্বন্ধকারে দ্বাড়িয়ে আছে। গাছটা মনে হলো স্থলছে, দু’একটা পেয়ারা যেন পড়লো ; সে বললে, ‘গাছে বfছড়ের هس- ههژی gia "কুকুরগুলো আমাদের সামনে এসে ঘেউ থেষ্ট করে ডেকে উঠল । রাত্রি তখন গারোটা খেঙ্গে গেছে। সে বললে—‘ভেলি, চুপ। কুকুরটা লেঙ্গ নাড়তে লাড়তে তাঁর কাছে এগিয়ে এলো, লে তার মাথায় হাত বুলুতে লাগল। তাঁকে ঘিরে দাড়ালো অন্ত কুকুরগুলো । একটু পরে আমার দিকে ক্ষিয়ে সে বললে—“আপনি দয়া করে দাওয়ায় বস্কন, স্ত্রীকে ডেকে খবরটা দিয়ে যাই— ডাক্তারবাৰু আসবেন’খন, ওর মুম বুঝলেন, বড় বিস্ত্র । ডাকৃলে সাড়া দেয় না? জঙ্কিারের খবরটা পেলে তৰু না যুযুতেও পারে। সে कफ़ गॉफ़ fनtग्र शैौरक छांकरण-शब्रज कूल বেরিয়ে এলো এক কঙ্কালসার রমণী তার ዓወ› ̆ শীর্ণ হাঁতে লণ্ঠন ধৰে । বল্পেও অত্যুক্তি হয় না । "এক্ষপ অন্তত চেহারা তো মামুষের দেখি নি—ম্যালেরিয়ায় হয় তো সম্বই করতে পারে - পেটেণ্ট ণ্ডস্বধের বিজ্ঞাপনের ছবিতে অনেকট এরকম ধরণের চেহারা শিশি হুপজে করে’ দ্বাড়িয়ে আছে দেখতে পাই ধটে।--স্বাধীকে একটা মাছুর পেতে বসতে দিয়ে সে স্ত্রীকে বললে, “মেয়েটিকে একবার স্থাও তো ? তৎক্ষণাং কাতর শঙ্গ করতে করতে একটী পঁাচ হয় বছরের মেয়েকে কোলে নিয়ে তার স্ত্রী এনে তার হাতে क्षि८झ ॥ झञ्झाश्- थr-५ ३ि ।। “আমাকে বললে—“দেখছেন, এর শরীরে কিছুই নেই-ম্যালেরিয়া ডাইনি এর রক্ত-মাংস কি রকম খেয়েছে ” “•••হারিকেমট তার স্ত্রী আমার কোলের কাছে রেণে গেল। ভেতর থেকে একটা কাতর স্বর বেরিযে এলো। লোকটাকে জিজ্ঞাস করলুম —“কে কাত্তরাঁছে ভেতরে " —“আমার ছোট ভাই আমন করছে—ওঁকে নীয়েৰ মশাই পাইক দিয়ে ধরে নিয়ে গিয়ে খুব জুতা পেট করেছে—অপরাধ কি জালেন, এখন চৈত্র ও জাঙ্গ কিস্তিয় টাঙ্কণ বাকি। সে নায়েব মহাশয়ের পায়ে ধরে বললে—“হজুর, একটু সৰুর করুণ, পেীৰ কিস্তিত্তে সব শোধ করে দেব”— কিন্তু মাছেৰ শোনে নি। বেচারী বেদম প্রহায় খেয়ে ঘরের ভেতর বস্ত্রণায় ছটুকটু করছে--জ কুড়োন।" অত্যস্ত কাতর শ্বরে ঘরের ভেতর হতে উত্তর এলো—কি বলছে " -কেমন আছিস-* সে বলল “আবার জর এলে—তুমি একটু আমার কাছে এপ-জামার জবশ্ব ভাল লা—বুকের ভেক্তর কি রকম করছে ! —াজা বক্ষম— ঙ্গাসছি' বলে-কুঁড়ের ভেতর সে চলে গেল । খল্বকে চেম্বে দেখলুম, কখন ছ'জন লোৰু কঞ্চির মত হাত-পা
