ফরমায়েসি গল্প ტტ; მ: —হুজুর যে অরুচিতে ভুগছেন, তাকি আর জানিনে! -আর দেখ, একটু অলঙ্কার দিয়ে বলিস, একেবারে যেন সাদা क्रा श् । --অলঙ্কারের সখই যে আজকাল হুজুরের প্রধান সখি, তা ত আর কারও জানতে বাকি নেই! -কিন্তু সে অলঙ্কার যেন ধার-করা কিম্বা চুরি-করা না হয়। —হুজুর, ভয় নেই। পরের সোনা এখানে কানে দেব না, তাঙ্গলে গোসাইজি তা হেঁচকা টানে কেড়ে নেবেন । কিন্তু এক্ষেত্রে নিজের জিনিস ব্যবহার করলে সবাই সোনাকে বলবে পিতল, আর বড় অনুগ্রহ कtद्ध ऊ-छि । -অন্যে যে যা বলে তা বলুক ; কিন্তু আসল ও নকলের প্রভেদ আমার চোখে ঠিক ধরা পড়বে। --হুজুরী জহুরী, সেই তা ভরসা। তবে শুনুনশ্রাবণ মাস, অমাবস্যার রাত্তির, তার উপর আবার তেমনি দুৰ্যোগ। চারদিক একেবারে অন্ধকারে ঠাসা । আকাশে যেন দেবতারা আবলুস কাঠের কপাট ভেজিয়ে দিয়েছে; আর তার ভিতর দিয়ে যা গলে পড়ছে। তা জল নয়—একদম আলকাতর। আর তার এক একটা (*ीछे 4ि মোটা, যেন তামাকের গুল —কাঠের কপাটের ভিতর দিয়ে জল কি করে গলে পড়লে বল ॥৩ মুর্থ ? যখন বর্ণনা শুরু করে দিস, তখন আর (ऊाद्ध अख्ल अमg.4: জ্ঞান থাকে না। বল, জল চুইয়ে পড়ছে! —হুজুর বলতে চান আমি বস্তুতন্ত্রতার ধার ধারনে। আজ্ঞে তা নয়, আমি ঠিকই বলেছি। জল গলেই পড়ছে, চুইয়ে নয়। কপাট বটে, কিন্তু ফারফোরের কাজ, ভাষায় যাকে বলে জালির কাজ। সেই জালির ফুটাে দিয়ে —দেখলেন স্মৃতিরত্ন, ঘোষালের ঠিকে ভুল হয় না। এই শুনে দেওয়ানজি বললেন —দেখলে ঘোষাল! ঠিকে ভুল কর্তার চােখ এড়িয়ে যায় না।
