পাতা:গল্পাঞ্জলি.djvu/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मांछूटती 唱 > のぶ বেলা হলেই, তাতিনী তুমি ভট্টচাৰ্য্যি মশায়কে গিয়ে দেখাবে। মাড়লী sায়াতে কাগজখানি অশুদ্ধ হয়ে গেছে কি না,—তিনি শোধন করে একটা স্থামার কি অন্য কিছুর মাজুলীতে ভরে দেবেন। গলায় ধারণ কোরো, কোন বিপদ আপদ হবে না।” বলিয়া সন্ন্যাসী ভূৰ্জপত্রখানি তাতিনীকে দিলেন । তাতি তাহার ছেলে মেয়েটিকে আনিয়া বলিল—“ঠাকুর এদের মাশীৰ্ব্বাদ করুন—মাথায় পার ধুলো দিন।” তাহাদিগকে আশীবাদ করিয়ু সন্ন্যাসী ৰিদায় লইলেন । একটু বেলা হইলেই তাতিনী ভট্টাচার্য্যের গৃহে উপস্থিত হইল। তিনি তখন সন্ধ্যাবন্ধনাদি সারিয়া, কাধে চাদর হাতে ছাতি লইয়া দোকানে যাইবার উপক্রম করিতেছিলেন । র্তাতিনী তাহাকে প্রণাম করিয়া বলিল—“দাদাঠাকুর, আমাদের বড় বিপদ ।** তটাচার্য্য ভাবিলেন, নিশ্চয়ই টাকা ধার করিতে আসিয়াছে । মুখ পাকাইয়া বললেন—“কি হল আবার ?” র্তাতিনী তখন মাদুলীর আমূল ইতিহাস বলিয়া, রাইচরণের আশঙ্কার কথা উল্লেখ করিল। আর বলিল—“ত দাদাঠাকুর, সে ত সোণার গুণ নয়, মস্তরটিরই ত গুণ ? সেকরা মস্তরলেখা সে ভূৰ্জ্জিপত্র খানি আমায় ফিরিয়ে দিয়েছে । তাই আপনার কাছে বিধেন নিতে এসেছি যে ভূঞ্জিপশুখানি অন্ত মাদুলীতে পুরে দিলে হয় না ?” ভট্টাচাৰ্য্য জিজ্ঞাসা করিলেন—“রামকবচ না ইষ্টকৰচ ?” . "ত কি জানি দাদাঠাকুর । এই দেখনা ।”-বলিয়া ভাতিনী তাহার হস্তে ভূৰ্জপত্ৰখানি দিল । ভট্টাচাৰ্য্য পকেট হইতে চশমা বাহির করিয়া চোখে দিয়া ভূৰ্জপত্ৰখানি পাঠ করিলেন। হঠাৎ তাহার মুখের ভাব আশ্চৰ্য্য রূপ পরিবর্তিত হইয়া