পাতা:গল্প-গ্রন্থাবলী (প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়) তৃতীয় খণ্ড.djvu/৩৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

टाणग्न-कर्माङ्नी ෆ8A শাহজাদা কহিলেন—“দৈত্যপতি, এ প্রশ্নের কোনই উত্তর নাই। আমি উহাকে ভালतानिग्नर्माझ पलिग्ना छालवानिझाछि ॥” মালেক সাদেক বুলিলেন—“মনে ভালবাসিয়াছিল, কিন্তু মুখে প্রকাশ করিলি কেন ?" যবেরাজ উত্তর করিলেন—“যদি জানিতাম, আপনি যেরপে এই কন্যার প্রণয়াকাঙ্ক্ষী তিনিও সেইরূপ আপনার প্রতি অনরন্ত, তবে আমি কখনই তাঁহার কাছে আমার প্রণয় बाल कब्रिष्ठाभ ना । किन्ट्र उिनि यथन आभाएकई शमग्न भन नभ°rश कब्रिज्ञारश्न ऐंश বুঝিলাম, তখন প্রণয় ব্যন্ত না করিব কেন ?" দৈত্যপতি বলিলেন—“আমার ক্লোধের ভয় কারস না ? প্রাণের মায়া নাই ?” শাহজাদা বলিলেন—“দৈত্যরাজ, মৃত্যু হইতে প্রেম বলবান। প্রেম কি কখনও মৃত্যুভয় করে ? ইচ্ছা হয় আমাকে বধ করন, তথাপি আমি আমার প্রিয়তমার নিকট প্রণয় ব্যক্ত করিয়াছি এবং তাঁহার প্রেমও যে প্রাপ্ত হইয়াছি, এইজন্য মৃত্যুর পর নরকে যাইলেও আমার আত্মা সবগ সখে অনুভব করবে।” ধীরে ধীরে আকাশ পরিকার হইল। পানশ্চ দিবার তরণালোক দেখা দিল। অপে অলেপ দৈত্যপতির মুখমণ্ডলে, ক্ৰোধের পরিবত্তে, প্রসন্নতার চিহ্ন দেখা যাইতে লাগিল। তিনি সহাস্যমুখে বলিলেন—“যব-উঠ। আমি তোমায় পরীক্ষা করিতেছিলাম মাত্র। আমি দৈত্যবংশোদ্ভব, তাহাতে বন্ধ হইয়াছি। মনয্যেকন্যায় আমার কোনই প্রয়োজন নাই। উঠ, নদী হইতে শীতল জল আনিয়া তোমার প্রিয়তমার চেতনা সম্পাদন কর। তাহার পর সকল কথা খালিয়া বলিব।” একথা শুনিয়া, শাহজাদা, মহা আশকত হইয়া, নদী হইতে জল আনিয়া, সযত্নে বীর প্রণয়িণীর চেতনা সম্পাদন করিলেন। যাবতী একটা সপেথ হইলে, মালেক সাদেক বলিতে লাগিলেন—“যখন তুমি শিশ, তখন একদিন তোমার পিতা এবং আমি উভয়ে ছদ্মবেশে ইস্তাবলে সহরে বেড়াইতে গিয়াছিলাম। সেখানে এই কন্যাকে দেখি। ইনিও তখন অতি শিশ। তোমার পিতা ইহার সৌন্দৰ্য্য দর্শনে মোহিত হইয়া বলিয়াছিলেন, আমার পত্র যদি বাঁচে তবে এই কন্যার সহিত বিবাহ দিব। ইস্তাবলের শাহজাদা যখন ইহাকে বিবাহ করিল, তখন সেই কারণেই আমি তাহাকে হত্যা করিয়াছিলাম। পরে তোমার পিতার মৃত্যুর পর, অনেক বৎসর ধাঁরয়া আর ওকথা আমার স্মরণ ছিল না। তোমাকে আসিতে দেখিয়া আবার আমার স্মরণ হইল। তোমার বীরত্ব ও বধিমত্তা পরীক্ষা করিবার জন্য কন্যাকে অন্বেষণ করিবার ভার তোমাকেই দিয়াছিলাম। বৎস,– তোমার ক্লেশকর পরীক্ষা শেষ হইয়াছে। আমি ইতিমধ্যেই তোমার নিষ্ঠর পাপাত্মা পিতৃব্যকে তোমার রাজ্য হইতে বহিস্কৃত করিয়া দিয়াছি। তোমার পিতৃসিংহাসন তোমার জন্য অপেক্ষা করিতেছে। শীঘ্রই তোমাকে পারস্য-রাজসিংহাসনে অধিষ্ঠিত করিয়া, এই কন্যার সহিত তোমার বিবাহ দিব।” মহা সমারোহে যবেরাজের অভিষেক ও উচ্চবাহ-ক্ৰিয়া সম্পন্ন হইল। বিবাহের পর, নবীন বাদশাহ রাজ্যের সব্বোৎকৃষ্ট কবিকে ডাকাইয়া নিজ জীবনের ইতিহাস বলিয়া, একখানি কাব্য রচনা করিতে আজ্ঞা দিলেন। সেই কাব্যের শীষ দেশে বর্ণীক্ষরে লিখিত হইল— |o “युक्ला झहेटछ टट्टाअ बलवान”