পাতা:গল্প-গ্রন্থাবলী (প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়) তৃতীয় খণ্ড.djvu/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्राङश्र-ुन्धापणी याकाछौ ठथन श्रेषथान विषम अथ्र्छौद्ध कर्णाझङ्गा, अनेक व्यन्त क्षौटङ्ग थौरा बजरङ লাগিলেন— “পন্বজন্মেও তুমি কায়স্থ কুলেই জন্মেছিলে—তুমি একজন অক্ষীমন্ত লোকের গ্রী ছিলে। মাকসুদাবাদ সহরে, তোমার স্বামীর মন্ত একটা ননের গোলা ছিল, প্রায় লাখো টাকার কারবার। নোঁকো নোঁকো বোঝাই নন আসতো,–২০২৫ জন দলে, বাঙ্গী— এই রকম সব ছোট জাত—তোমাদের মাইনে করা চাকর ছিল, তারা সব, ননের কতা নেীকো থেকে নামিয়ে, পিঠে করে বয়ে বয়ে, গোলার নিয়ে গিয়ে তুলতো। আবার নন কোথাও চালান দিতে হ’লে, গোলা থেকে বের করে পিঠে করে নিয়ে গিয়ে নৌকোতে বোঝাই দিত। এই ছিল তাদের কাজ। এ জন্মে যে লোক তোমার আরামী হয়েছে, সেও ছিল তোমাদের একজন মাইনে করা মটিয়া-জেতে বান্দী ছিল।” কুসুম বলিয়া উঠিল, “অ্যাঁ! বাদী ” ঘণায় তাহার দেহ সঙ্কুচিত হইয়া উঠিল। • হ—িবাগদী ছিল। নামটি যদি জানতে চাও, তাও বলে দিতে পারি। কেল্টা বাগদী। গতজন্মে তুমি বড়ই বাগী ছিলে মা, কিন্তু বড়ই বৃদ্ধিমতী ছিলে। বোমীর মৃত্যুর পর কারবারটি তুমি নিজেই চালাতে লাগলে। ঐ কেটা বাদী ছিল বিষম চোর। তোমার নানের গোলা থেকে গঙ্গার ঘাট প্রায় পোয়াটেক পথ। কেটা মাঝে মাঝে সমযোগ পেলেই পথে দুই এক কতা নন আধা-কড়িতে কাউকে বেচে ফেলতো। একদিন ধরা পড়ে যায়। তোমার কাছে খবর হ’ল। সেই শনে তুমি রেগে কাঁই ! সরকারকে হুকুম দিলে, হারামজাদা বেটাকে দশ জুতো মেরে গলাধাক্কা দিয়ে তাড়িয়ে দাও।”—কেটা অনেক কাকুতি-মিনতি করলে, সরকারের পারে ধরে কে’দে বললে, ‘দোহাই সরকার মোশাই, এবাব আমায় মাফ করতে আজ্ঞে হয়—আর কক্ষনো এমন কাজ করবো না। —সরকার বললে, কয়ীঠাকরণ নিজে হুকুম দিয়েছেন, আমি মাফ করবার কেবে বেটা ?—হাকুম তামিল হ’ল। কেটার পিঠে দশ ঘা জমতো মেরে তাকে দরে করে তাড়িয়ে দেওয়া হ’ল। কেটা দুঃখে, অভিমানে সেই দিন গঙ্গায় ডবে আত্মহত্যা করবে স্থির করলে। গঙ্গার ধারে গিয়ে, হে মা গঙ্গে, হে মা পতিতপাবনি! এই অধম সন্তানকে তোমার কোলে ঠাঁই দাও মা !—তোমার অভাগা সন্তানেব এইমাত্র ভিক্ষা, মা, আর জন্মে আমি ঐ হারামজাদী কত্রী ঠাকরণকে যেন উঠতে-বসতে জয়তোপেটা করতে পারি। এই বলতে বলতে কেটা १ड१शाझ याँ* भिटग्नर्वाङ्ञ ॥” कूनद्भा यलिल, “cन आशाग्न छष्ठा भाग्नरउदै ८ळ्रग्नाइण। उट्व आभाब्र व्याधौ श्रज्ञ জন্মালো কেন ?" বাবাজী বলিলেন, “এইটে আর বুঝতে পারলে না, মা ? নিজের বিবাহিতা সী ছাড়া অন্য সীলোককে কি জুতো মারা চলে ? শাস্ত্রের নিষেধ যে !" কথাগুলি শনিয়া কুসমের তখনই বিশ্বাস হইল না। সে বলিল, “কিন্তু বাবা, কই, সে ত আমার সঙ্গে কোন দিন কোন দব্যেবহার করেনি । বরঞ্চ-” গণৎকার বলিল, “দড়িাও মা, এখনই কি তাই সে করবে ?—এখনও যে তুমি, কি বলে হ: হয়-ছেলেমানষে কিনা। অরি বছর কতক যাক, তোমার চলে ২.১ গাছি পাকুক, তখন দেখো, তোমার সঙ্গে ও কি রকম ব্যবহার করে। অত কথায় কাজ কি, তোমার একটা পরীক্ষা আমি বলে দিচ্ছি, তা হলেই তুমি বুঝতে পারবে আর জন্মে ও বাদী ছিল कि ना !” * কুসমে আগ্রহের সহিত জিজ্ঞাসা করিল, “কি পরীক্ষা বাৰা ?” বাবা বলিলেন, “ও যখন আমবে, তুমি ওর পিঠ চেটে দেখো —আর জন্মে পিঠে নন বরে বয়ে পিঠ এমন নোনতা হয়ে গেছে যে, এখন ২৩ জন্ম লাগবে ওর সেই নন কাটতে –আচ্ছা, এখন ঘরে যাও মা, অনেক লোক এখনও অপেক্ষা করছে।” *