१३ शाशन झूनकूमन | রাগিণী ঝিকিট । তাল আড়া। কম্পিত কলেবর তৰু হলো গো আমার । অবলম্ব ত্রু ভঙ্গ যদি মণ কর নিস্তার ৷ সাধনে বিরত মন কিসে পাব ওচরণ ভক্তিহীন এ জীবন, নিজগুণে কর মা পার । পার হব ম{ আশা করি এ আশা নৈরাশ হলে কলঙ্ক হইবে তোমার । রাগিণী ঝিঝিট । তাল আড়া। আরে আমারে বল কি শ্যামের নয়নৰাণে মরে রয়েছি যাইতে যমুনীর জলে, সে কাল! কদম্বতলে, অ'খিঠেরে বলে আমার গলে মালা দি । ২৭৭ { রাগিণী বিঝিট । তাল অtড়ণ । দয়াময়ী তার আমারে । কহিতে আমার দুঃখ পাষাণ fর দরে । বল আমি কি করিব, মনোদুঃখ কারে কব, কেমনে নিস্তার পাব; এ ভব সংসারে । যদি মা নয়নে হের, ব্রহ্মপদ দিতে পার, কিঞ্চিং কৰুণা কর, কাতর কিঙ্করে । ত্ৰৈলোক্য তারিণী তারা, মহাদেব মনোহর', আর বেনে তার হার করন দীনেরে । ২৭৮ । রাগিণী গারাভৈরবী । তাল খয়ব । বড়ধুম লেগেছেরে কালের কাছারীতে । পাতিয়া শ্রবণ, শুন ওরে মন, কালের ডক্ট বাজিছে । মালদেওয়ানী নাইক সেথা, যুদ্রই ফৌজদারীর কথা, কি সওয়াল করিব সেথ, ঘরের ভেদি রয়েছে। নরচন্দ্র এই কয়, যেন দুর্গানামে জয়, দেখ হয় নয় শিবের কাছারি রয়েছে । ২৭৯ ৷৷ রাগিণী গীরাভৈরবী । তাল খয়রা । চল যাই কায নাই তারার তালুকে রে । কখন আছি
