পাতা:গিরিশ-গ্রন্থাবলী (অষ্টম ভাগ).pdf/১৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

i ?...A_*్కణ్కాణాళా తాతా~*****ూ ”گیقیل-بی. AeMAeeAeAeAeeMASAeeAMeAeAeeMAMAeeSAeAeASeMAe eMAeeAeeAAASA SSASAS SSAS গঙ্গা । মুখপোড়, তোর কি চোখ আছে যে, তুই আমার পানে চাইবি ? তুই কি গানের ধার ধারিস, তুই কি রূপের ধার ধারিস, তুই কি গুণের ধার ধারিস, তুই ৰু রসিকতার ধার ধারিস্ ? তোর প্রাণে যদি একটু রস কেতে, তা হলে তুই আমায় চাইতি । রঙ্গলাল । একটু রস আছে বিবিজান ! গঙ্গা । না, সে নিংড়ে পাওয়া যায় না । রঙ্গলাল। তোমা চেয়ে আমি রসিক । গঙ্গা । তোর রসের মুখে আমি তুড়ে দিই । রঙ্গলাল । দেখ তোমার চিটে-গুড়ের রস ! কেমন স্থান ?—মুখে মুখে থুতু খাওয়া-খাওয়ি ! নিৰ্জ্জনে চোথে চাওয়া-চাওয়ি, ‘তোমায় ভালবাসি মণি, তোমায় ভালবাসি প্রাণ ? এই ত তোমার রস ? এ চিটেগুড়ের রম-দুনিয়ায় ছড়াছড়ি ! এক জোড়া পায়রা দেখো, দুটে চড়াই পাখী দেখে, তারাও ঠিক ঐ চিটেগুড়ের রসিক। তোমরা মানুষ হ’য়ে আর কি বড় বাড়াবাড়ি করলে ! গঙ্গা । তোমার রসটা কি শুনি ? রঙ্গলাল। এ রসের তরঙ্গ ! দুনিয়া একবার ঠাউরে নপ, তা হ’লে বুঝবে, আমার প্রাণে রস আছে কি না। যাকে তুমি রসিক বল, সে তোমায় চাদের মতন মুখ ব’ল্বে, পদ্মের মত চোখ ব’লবে, নদীর জলের মত টল্ডলে অঙ্গ বলবে —এই ত তোমার রসিক চূড়ামণি কবির বর্ণনা । তা চাদ দেখলেম, পদ্ম দেখলেম, নদীর ঢেউ দেখলেম, তা হ’লেই ত ফুরোল। কিন্তু গঙ্গা, একটা ছোট ফুল ফুটে কি কথা কয়, তা কি তুমি শুনেছ ? মেঘের মুখে কি প্রেম, তা কি তুমি দেখেছ ? চাদে তারায় নীরবে কেন ভেসে যায়, তা কি তুমি ভেবেছ ? দেবতার প্রত্যক্ষ-মূৰ্ত্তি মানুষকে কি তুমি ঠাওর করেছ ? থে, এ দুনিয়া একটা দেখবার জিনিস। দেখলে দেখতে পার। যদি দেখতে শেখ, তা হ’লে আমার মত একটা ছোট-খাট কীট-পতঙ্গ দেখবে না। তোমার প্রাণ উদার আকাশে মিশিয়ে যাবে, তুমি আপনাকে পূজে পাবে না, দেখবে যে, রসের তরঙ্গ বইছে! গঙ্গা । তোমার মত অত রস আমার নেই । আমি একটা ছিটেফোট। রসের কথা বলতে এসেছি, শোন । ভ্ৰান্তি AAAAAA AAAA AAAA SAAAAAMAeAAA AAAA AAAAS AAAAAM AAAA AAAASASASS SSSSSS Me eAee AAAA AAAA AAAAeeAeSeeeeAeAeeA eeeeA i S SeMe eS مہیہی۔ مہم۔؟۔ یہ عSumitaBot (আলাপ)ہ AMA M MAMAMAAA AAAA AAAAMMAAAA `రి) রঙ্গলাল । গঙ্গা। একটা ভুলে সৰ্ব্বনাশ হ’য়েছে। আমি রাজমহলে গিয়ে শুনলেম, পুরঞ্জনের সঙ্গে মাধুরীর বিয়ে হ’য়েছে, নিরঞ্জনের সঙ্গে নয় । 幢 রঙ্গলাল । তা বেশ শুনেছ। গঙ্গা। তোমার সব কথায় ঠাট্টা, কথাটা শোন না। : রঙ্গলাল। তোমার বলাট আগে, আমার শোনাট ত আগে নয় ; তুমি বললেই পার সোণার চাদ ! গঙ্গা ললিতা বলে রাজা উদয়নারায়ণের বন্ধুর এক কন্যা ছিল । উদয়নারায়ণ তারে ঘরে এনে রেখেছিলেন । নিরঞ্জন মনে ক’রেছে, সেই মাধুরী ;–তাইতে এই জঞ্জাল বেধেছে । রঙ্গলাল। মরি মরি, এটুকু যদি আগে বলতে বিবিজান, তা হ’লে এতটা ওলট-পালট হ’তে না । গঙ্গা । তুমি আমায় তিরস্কার করে না, তোমার তিরস্কার আমার বাজের মত ঠেকে ; তোমার জিবে আগুন আছে, আমায় পুড়িয়ে থাক ক’রে ফেলে। রঙ্গলাল । দেখ, গল্পে আছে,—এক রকম পার্থী বুড়ে হ'লে, আপনি চিতে সাজিয়ে পুড়ে মরে ; পুড়ে নবযৌবন পায়। সংসারে এসে যে পুড়তে পারে, সে নবযৌবন পায়। একটু পোড় না, নবযৌবন পাবে। গঙ্গা । নাও নাও—ন্তাকুরা রাখ, এখন কি ক’রবে বল ? রঙ্গলাল । কি ক’বৃবো ঠাউরে আমি কোন কাজই করতে পারি নে। আমি ঠাউরেছি এক রকম হয়েছে আর এক রকম। কে এক ব্যাটা সয়তান আছে, সে মাতুষ নিয়ে খেলা করে। তবে দেখ, তুমিও একটু চেষ্টা কর, আমিও একটু চেষ্টা করি, এই পৰ্য্যন্ত আমাদের হাত । এই বোঝ না, আর একটু আগে তোমার এই কথা জানলে, ঘটনাস্রোত আর এক রকম চলতো। এখন কোন দিক্‌ দিয়ে কি চলবে, তা তোমারও হাত নাই, আমারও হাত নাই। তবে আসি বিবিজান, তুমিও একটু চেষ্টায় থেকে | ( প্রস্থানোদ্যত, ) গজ। শোন না, শোন না,-আমি ললিত কোথা