দেখ ! সঙ্গ , তুমি আমার সখী ! মনের কথা তোমায় বলি, ভ্ৰান্তি مسیری cদর দূতী ছিলে ; তারে আনতে, তারে ঢেকে নে আমার কাছে দিতে তোমায় বড় ভালবাস তেম, কখন এসো, কখন এসো-ভাবতেম, এখন আর ভালবাসি ন, তুমি তারে এনে তো দাও না। না না, এখনো ললবাসি, তোমায় দে’থে সে ছবি আমার মনে হয় । তুমি জান তো, কত সোহাগ করতেম, মুখে মুণে, বুকে ংকে থাকতেম! তখন বিচ্ছেদ হয় নি, বিচ্ছেদের ভয় দুখন ছিল না । সে দিন দেখে ছ, আজ দেথ ; সে দিন ...তিসোহাগিনী দেখেছ, আজ পতিবর্জিত কাঙ্গালিনী আর কারে বলবো, কারে জানাবে, কে শুনবে, পরিহাস
| s k করবে। ( পুরঞ্জনের প্রবেশ ) পুরঞ্জন । এ কি ! তিমির বসনা ছায়-সহচরীর মত তমাচ্ছন্ন বিজনে বেড়াচ্ছে ! যেন কোথাও দেখেছি । ভয়ঙ্করী অথচ স্নেহময়ী মূৰ্ত্তি অন্নদ । এসে এসো, তোমার জন্যই আমি দাড়িয়ে আছি। তুমি এ পথে আসবে আমি জানি, কে যেন আমায় ব’লে দেয়, আমি আপনার লোকের কথা সব জানি । আমার মন তোমাদের কাছে প’ড়ে আছে, এক বারও আমার কাছে থাকে না, তোমাদের সঙ্গে থাকে, যেখানে থাক, সেখানে থাকে । পুরঞ্জন । এ কি মাধুরীর মা,- এই কি সেই উন্মাদিনী ? অন্নদা। ভাবচো উন্মাদিনী । উন্মাদিনী নই,- এ সময় উন্মাদিনী নই। আমি দিন গুণ চি, আমার সুখের দিন এলো ব’লে । সে দিন আবার নব-বাসর ! সে দিন কেউ পাগলিনী ব’লবে না, সে দিন কেউ ঘেন্না করবে না, সে দিন আমি তারে নিয়ে ডক্কা বাজিয়ে চ’লে যাবো । পুরঞ্জন । কে মা তুমি ! অন্নদা । দেখ চেয়ে – বেশু আমি, হয় কি প্রত্যয় ? কর আপাদ-মস্তক নিরীক্ষণ, অন্তর-দপণ নেহার নয়ন, কুটিলত বেশু্যার কি নেহার বদনে ? --- ASAA AAAS AAAAAeSAMAM SMAAA AAAA AAAAAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS MAAA S AAAAA SAAAAA SAAA AAAA SAAAAA S AA AASAS A SAS A SAS eeAAA AAAA SAAAAA AAAAeMSAM AAAA AAAAS AAAAAS A SAS S S AAAA S AAAA ASASASA AAA AAAA AAAASAASAASAASAASA SAASAA AAAS AAASASAAAAASA SAAAAA AAAA AAAA AAAAS AAAAAS AAAAA AAAS S AAAAS A SAS S S S S S S S S S S S S S S S S S S AAAA S আমি পতিপ্রাণ – পতি-প্রেমে ভি রিণী — উন্মাদিনী পতি-প্রেমে আমি । পতি ধ্যান-জ্ঞান ; * আছি এ সংসারে – পতির হইতে সহগামী । দেখ দেথ, বুঝহ লক্ষণ, পতি হেতু করিয়াছি আত্মবিসর্জন ; রাখিবারে পতির সম্মান, ভূমি দেশে দশে, ভিখারিণী বেশে, - রাজরাণী কেহ নাহি জানে । নাহি কর অধৰ্ম্ম সঞ্চয় – সতীরে অসতী জ্ঞানে । সুখে থাক করি আশীৰ্ব্বাদ । পুরঞ্জন কে মা তুমি ? অন্নদা | দেখেছি আমায় তব বিবাহের দিনে । হয় কি স্মরণ – এসেছিল উন্মাদিনী ? সেই আত্মত্যাগী কাঙ্গালিনী । স্বেচ্ছায় ক'রেছি শিরে কলঙ্ক ধারণ, করি কুকুরের উচ্ছিষ্ট অশন, । শয্যা ধরাতল, অfছাদন নীলাঙ্গর । তুমি মম দুহিতার পতি । সতী সে জননী সম তার ; তোমাগত প্রাণা, দুঃখের পাথারে— ভাসে বাম তোমার বিরহে । এস, এস— উন্মত্তত আসিবে আবার, ভুলে যাব অভিপ্রায় । এস, এস— মনে উঠে তার নিষ্ঠুরতা, মনে উঠে সহিয়াছি যতেক যন্ত্রণ ; অনল—অনলে দহে স্মৃতি, বিস্তৃতি— বিস্তৃতি । যাই—যাই গঙ্গাতীরে,— যথা অস্তাচলগামী পবিত্র তপন, । ১ 89
