পাতা:গিরিশ-গ্রন্থাবলী (অষ্টম ভাগ).pdf/১৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৫২ AMMTAAA AAAA SAAAAA S AAAAAS S S AAAA S S S S AMAAA AAAA S S S AAAA AAAA AAAAM MA AMMAAASS SAA AAAA AAAA AAAA AA AAAA AAAA AAAA AAAAA পশিব কুটীরে আমি তুচ্ছ করি তোমা হেন জনে । পুরঞ্জন : মুখের গর্তন আর কার্য্যে পরিচয় প্রভেদ উভয়ে বহু । নিরঞ্জন। রোধ তবে কুটীরের দ্বার। (পুরঞ্জনের অস্ত্রাঘাত নিবারণের চেষ্ট্র ) তবে যা ও যম পুরে । ( পর গ্রনের পতন ) নিরঃন – নিরঞ্জন । ফিরে এস মৃত্যুর সময় । পুর গ্রন । ( নির নের কুটৗরাভিমুখে যাত্র। ;-সহস মারী, ললিত, রঙ্গলাল ও গঙ্গার বেগে বাহির হওন ) মাধুরী। প্ৰাণেশ্বর, প্ৰাণেশ্বর, একবার ফিরে চাও ! আমি তোমার দাসী, অসতী নই। চাও-চাও—ফিরে চা ও —একটী কথা ক ও ! যদি অপরাধিনী হ’য়ে থাকি, আমায় মার্জন করে, অতুমতি দাও, আমি সহমরণে যাব ; চিতায় আমায় ত্যাগ ক’রো না । পুরঃন। কে, মাধুরি । তুমি সতী, সতীর কন্য। আমি জেনেছি। অামার অপরাধ মার্জন কর । রঙ্গলাল । (স্বগত) বড় শেষাশেষি জানলে, আগে জানলে বড় মন্দ হ’তে না । ললিত। মাধুরি-মাধুরি । নিরঞ্জন তোমার স্বামী नग्न ? নিরঞ্জন। এ কি ! তুমি মাধুরী নও? তবে কি ভ্ৰমে ঘুরেছি, কি সৰ্ব্বনাশ করেছি! পুরঞ্জন। নিরঞ্জন ভাই! মৃত্যুকালে প্রার্থনা ক’চ্ছি, তুমি উদয়নারায়ণকে মার্জন কর। নিরঞ্জন । ভাই-ভাই, নিরস্ত্র তোমায় বধ ক'বুমে ! তুমি আত্মদানে আমায় কুকুরের মুখ হতে বাচিয়েছ, তার যথেষ্ট্র প্রতিদান দিলেম । আমি অতি হীন ! আমি বন্ধুঘাতী ! পুরঞ্জন । তুমি হন নও, তুমি পিতৃবংসল, তুমি বন্ধুবৎসল,—তুমি আমার জন্য সকল বিসর্জন দিয়েছ, স্বেচ্ছায় নিজের সর্বনাশ করেছ। আমি মৃত্যুকালে মুক্তকণ্ঠে বলছি, আমি তোমার নিকট ঋণী—তোমার বন্ধুত্বের প্রতিদান আমি দিতে পারি নাই । গিরিণ-গ্রন্থাবলী - کاسیت- سیمیاییع جمعیتچ عیبیه SAAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAeeAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AASAAAA নিরঞ্জন । পুরঞ্জন, নিরস্থ আমি তোমায় বধ ক'বৃনে: এ কি করে ভুলবো? এ কি,-তোমায় বধ ক'বৃলেম । রঙ্গলাল । তা করেছ – ক’রেছ, এখন যদি কোন রকমে ধাচে, তার চেষ্টা কর না, তাতে তো আর তত্ব আপত্তি নাই । ( মাধুরীর প্রতি ) মা মা, ভয় নাই, তন্ত সাংঘাতিক লাগে নাই । নিরঞ্জন, একটা কাজ কর, উন্নত্ব সৈন্যদের অত্যাচার নিবারণ কর । পুরঞ্জন আহত, তুর্দ এ কার্য্যের ভার ল ও । নিরঞ্জন (ললিতার প্রতি) শোন শোন, তুমি আনা মার্জন কর । আমার প্রান্তিই সকল সৰ্ব্বনাশের মূল । পিতার হত্যার কারণ হয়েছি, তোমায় সন্ন্যাসিনী ক’রেছি কাঙ্গাল হ’য়ে আপনি পথে পথে বেড়িয়েছি, অনেক বস্তু | দিয়েছি, অবশেষে বন্ধু হত্য করলেম । এই প্রার্থন আর একবার দেখা দিও, সকল কথা শুনে। যদি অপুরী বোধ কর, আর কখনও অভাগার দেখা পাবে না। ললিত । ন—ন, তুমি অপরাধী নও, অ’ অভাগিনী, কেন মনের কথা গোপন করেছিলেম ! রঙ্গলাল। দিন গিয়েছে, আক্ষেপে ফিরবে না। যাঃ ভাই, উন্মত্ত সৈন্যদের নিবারণ ক’রে এদের রক্ষার উপদ কর । তার এ দিকে এলে কি জানি, কি হয় । নিরঞ্জন । সত্য রঙ্গলাল, আমি চ'ল্লেম । ভাই – রঙ্গলাল। যাও ভাই, সৈন্যদের অত্যাচার নিবার করে ভ্রান্তির কতক প্রায়শ্চিত্ত কর । অনুতাপের fエ ঢের পাবে, ইচ্ছা হয়, আজীবন অনুতাপ ক’রে । [ নিরঞ্জনের প্রস্থান । গঙ্গা । ( ললিতার প্রতি ) কেমন দেবি । যে যাবে ভালবাসে, সে কি তারে পায় ? ললিত । কি হয় কে জানে । রঙ্গলাল । ( পুরঞ্জনের প্রতি ) অত বড় জোয়ানট। একটা পাজরা ভেঙ্গে গেছে,—তাতে অমন ক’চ্ছ কেন ? এই লও—এই ঔষধটা খাও । পুরঞ্জন । রঙ্গলাল, তুমিই স্বধী । ( ঔষধ সেবন)। রঙ্গলাল । তা হতে পারি, সে প্রশ্ন এখন না। এখন তোমার বাচ বার কথা, বেঁচে उ% । (?' প্রতি ) এই যে বিবি সাহেব রয়েছ ? পুরঞ্জন,