পাতা:গিরিশ-গ্রন্থাবলী (অষ্টম ভাগ).pdf/২০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

AMASAMAMMAMSeAMAAASAAAAASA SAASAAAS بسمصحصحصہ صحمہ۔۔۔۔محے ۔سر - عضحهيصميمي যার বরে পিতৃদেব ভগীরথ মহাশয় আনিলেন গগণ মহীতলে । দেহ অনুমতি, . যাব আমি যজ্ঞ-রক্ষা হেতু । লক্ষণ | মুনিবর, প্রেরিতে শ্রীরামে কাতর, জনক মম, যদি হয় অনুমতি তব, যাই আমি যজ্ঞ-স্থানে, এক বাণে বধিব রাক্ষসী যজ্ঞবিঘ্নকারী । বিশ্বামিত্র । উভয়ে লইব সাথে যজ্ঞের রক্ষণে । শ্রীরাম । থাকুক অযোধ্যা-পুরে বালক লক্ষ্মণ । বিশ্বামিত্র । লক্ষ্মণের পরাক্রম না জান রাঘব, দুই ভাই চল সাথে । নয়নের মণি আমি আপি তব করে , ফিরে দি ও দরিদ্রের ধন । [ শ্রীরাম, লক্ষ্মণ ও বিশ্বামিত্রের প্রস্থান । হ। রাম, হা অযোধ্যার সার, স্বৰ্য্যবংশে রাহু সম বিশ্বামিত্র মুনি । ভরত। এত কি রে জানি আগে,— রামচন্দ্রে ল’য়ে যাবে জানিলে তখন, যাইতাম তাড়কার বনে । শত্রুঘ্ন। চল ভাই পাছু পাছু যাই দুই জনে, কি কাজ করি ভাই ফিরে আসি ঘরে ; কেন না লইল শুনি চারিজনে সাথে । [ উভয়ের প্রস্থান । চত,খ গভীক্ষ বন-পথ বিশ্বামিত্র, শ্রীরাম ও লক্ষ্মণ । বিশ্বামিত্র । এই বনে বৈসে নিশাচরী, গিরি সম দুর্জয় শরীর, বিকটবদন নর-চৰ্ম্ম পরিধান, উদ্ধ জটা মিলে ব্যোমদেশে, করি-শির বিদরিয়া নখে নিত্য ভুঞ্জে সে রাক্ষসী ; শুকায় শোণিত শুনি নিংহনাদ তার : কহ যেব। লয় তব চিতে, যাইবে কি বনপথে তাড়ক ভেটিতে ? ঋষিরাজ, তাড়ক বধিয়ে চল যাই যজ্ঞস্থানে । দেখ ধমুৰ্ব্বাণ— ভরদ্বাজ মুনি কৈল দান,— অস্ত্রের প্রভাবে, কোটি নিশাচরী নাহি ডরি, তাহে মহাতেজ তুমি তপোধন অলঙ্ঘ্য বচন তব, পাঠাইব যম-ঘরে ভীষণ রাক্ষস, তব পদধূলি ল’য়ে শিরে । এড় দগদ ব্রহ্মশির বাণ,— ঘুচে যাক রাক্ষস-সঞ্চার ধরাতলে । বিশ্বামিত্র । কিবা যুক্তি কর দুইজন বুঝিতে না পারি অামি, যাইতে কি বল মোরে তাড়ক ভবনে । মন কৰ্ম্ম নহে হে রাঘব, হৃং কম্প হয় মম স্মরিলে তাহারে । লক্ষ্মণ । কহ দেব, কোন স্থলে বৈসে নিশাচরী, রহ তুমি এই স্থানে । বিশ্বামিত্র। হন বুঝি মনে তব— ব্রাহ্মণেরে দিবে রঙ্গ :-সুখে ? একক রহিব আমি, কি জানি যদ্যপি পাছে আইসে নিশাচরী ! বিশ্বনাশ হয় দেব ইঙ্গিতে তোমার, কি ছার সে নিশাচরী, চল তিনজনে যাই বনে ; মধ্যে আইস তপোধন, আগু পাছু যাব দুইজনে । বিশ্বামিত্র। শালবৃক্ষ সম হস্ত তার, শূন্ত হতে যদি মোরে লয় জটে ধরি, সৰ্ব্বনাশী রোষে সে অামার নামে । : লক্ষ্মণ । তবে কিব। তব অভিপ্রায়, কহ ঋষিরাজ ? শ্রীরাম । লক্ষ্মণ । শ্রীরাম ।