আLম্পক * . ത .C سلسل0 مسیحیحجستجمساحتتحد ححماسهم প্রেমিক-প্রাণে কত পিয়াস জাগে, চোখে চোখে কৰা প্রাণে সোহাগ মাগে— ধরা ফুলমালিনী, নিশ শপিশালিনী । সুখের নিশি, খেলে মদন-রতি, হুখের নিশি, থেল’ যুব-যুবতী, স্বথের রাতি, খেল’ প্রমোজে মাতি— প্রয়ােদে কলিকা বােলে দ্বাসিনী । চিত্তহর। নে নে, তোদের আর গাইতে হবে না, চলে• যা । [ নর্তকীগণের প্রস্থান । সুসীম। কেন, শোন না, কি ক’রবে ? চিত্তহরা। যাও যুবরাজ ! তক্ষশিলার গোলাপকুঞ্জ আমার মনে পড়ছে, আর আমার কিছু ভাল লাগছে না । সুসীম। কিন্তু আমার ত ভাল লাগছে ? চিন্তহরা। তোমার নীরস প্রাণ, তাই তোমার ভাল লাগছে। সুসীম। তুমি গোলাপকুঞ্জ ত্যাগ ক’রে এসেছ ; কিন্তু আমার গোলাপকুঞ্জ আমার সঙ্গে । তোমার যৌবন— প্রফুল্ল উপবন—গোলাপকুঞ্জ তোমার কপোলে, গোলাপকুঞ্জ তোমার অধরে, কুসুমরাশির উপর উষার আভার দ্যায় তোমার বর্ণ-আভা, প্রভাত সমীরে ঈষৎ আন্দোলিত সরোবরতরঙ্গের ন্তায় তোমার অঙ্গ-তরঙ্গ । তুমি যেখানে, সেই খানেই আমার নন্দনকানন। চিত্তহরা। এখন আর তুমি আমার কোন কথাই শোন না। কেন বল দেখি, এত তাড়াতাড়ি তক্ষশিলা ত্যাগ ক’রে এলে ? মুসীম । না না বোঝ না, কেন চিন্তিত হ’চ্ছ ? পিতা শীঘ্রই ম’রবেন পত্র লিখেছেন। আমায় সিংহাসন দেবার অপেক্ষায় বহু যত্নে প্রাণবায়ু বহির্গত হ’তে দেন নাই। কেবল সিংহাসন-গ্রহণের বিলম্ব মাত্র। রাজমুকুট ধারণ ক’রেই আজ্ঞা দেব, পাটলিপুত্রের পরিবর্তে তক্ষশিলায় রাজধানী হবে। চিত্তহরা। তুমি যেমন ঐ বুড়োর কথায় বিশ্বাস কর। এই তো পক্ষাঘাত অাজ ক’বছর হয়েছে। এই আজ মরে, কাল মরেবরাবর শুনছি। তুমি যখন তক্ষশিলায় যেতে চেয়েছিলে, বুড়োর তোমার হাতে ধীরে কান্ন, “ঘেও না স্বসীম, গেলে আর দেখা হবে না !” সে তে আজ ফিরতে গেল, কই ম’ল ? সুসীম। না না, অবস্থা বড় শোচনীয় ! দিন দিন মন্দ হয়ে আসছে, রাজ-বৈদ্য স্বয়ং আমায় পত্র লিখেছেন। তা না হ’লে কি আমি তক্ষশিলা ছেড়ে আস্তুম ? 鬱 চিত্তহরা। আর কতদিন তাঁবুতে র্তাবুতে থাকৃতে হবে ? সুসীম। নিকটেই এসেছি, পাটলিপুত্র আর এক দিনের 어 1 . বছর ( পরিচারিকার প্রবেশ ) পরিচারিকা। মহারাজ, পাটলিপুত্র থেকে দূত এসেছে। শুনলুম, বড় দুঃসংবাদ । চিত্তহরা। তারে এই খানেই ডাক্, বুড়ো ম’ল কি না শুনি । [ পরিচারিকার প্রস্থান। বুড়ে যদি মরে থাকে, তোমায় কিন্তু তিন দিনের ভিতর তক্ষশিলায় ফিরতে হবে। মাথায় মুকুট পরার যা দেরী, আর দেরী করতে পাবে না। ( আকালের প্রবেশ:ও ক্রনন ) সুসীম। কি হ’য়েছে ? তুমি রোদন কক্ষ কেন ? আকাল। মহারাজ ম’রেছে। চিত্তহরা। খুব ক’রেছে। । আকাল। অম্নি খামক খুব ক’রবে ? এত অন্যায় সয়! ( ক্ৰন্দন ) বুড়ো হ’লে কি একটু আক্কেল থাকৃতে নাই! ম'লেই হ’লো, একটু তরু করতে নাই ! এই এখানে যুবরাজের তাবু, আর বেহায়া বুড়ো সেই খানে তুই মলি ! 藝 সুসীম। পিতা ম’রেছেন ? আকাল। খুব মরেছেন, মুখে রক্ত উঠে ম'রেছেন। মুসীম। আমায় রাজ্য দিয়ে গেছেন ? আকাল । তা বুড়ো তার তর করলে কই ? থামক ম’ল। আর সেইটে গে৷ সেইটে, রাণী-মাসী, যেটাকে দেখে ডরাও, সেই সিংহাসনে চেপে ব’সেছে। কি হবে গো কি হবে ! ( ক্রনন ) , ن স্বসীম। কে সিংহাসনে ব’সেছে ? আকাল । কে বল না গো মাসী-রাণী ? নিম না অশগ ? ঐ যে, কি একটা নাম বলে— বট নী
