ԳԵ গিরিশ-গ্রন্থাবলী SSASAS A SAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SJSAASAASAA AAAS দেবী। মহারাজ, সাধ্বী রাজ-কুল-বধূকে আশীৰ্ব্বাদ করুন। কি যত্নে তোমার অন্ধপুত্রের সেবা ক’রেছে— আমার কণ্ঠে বাগ দেবী এলেও বর্ণনা ক’রতে অক্ষম হব। অশোক । দেবি, আমি এই সাধবী জননীর কি পুরস্কার দেব—মা’র আমার চিত্ত-প্রসাদ পুরস্কার । মাগে, তোমার স্বামী অন্ধ, তুমি রাজরাণী হবে না—এই খেদে আমার হৃদয় বিদীর্ণ হচ্ছে! কাঞ্চন। পিতা, আক্ষেপ করবেন না ! পতিপ্রেমে আমি ইন্দ্রাণী অপেক্ষ বৈভবশালিনী। আমি পরম সম্পদ পতি-দেবীর অধিকার প্রাপ্ত হ’য়েছি, আমি অন্ত সম্পদ প্রার্থী नझे । পদ্মাবতী । আমার ! ( কাঞ্চনমালাকে আলিঙ্গন করিয়া ) ম, ম৷ (উপগুপ্তের প্রবেশ ) অশোক । গুরুদেব, গুরুদেব ! দেখুন, কত দিনে আমার শাস্তির অবদান হবে । ধিক্ রাজ্য, অশোক নামে ধিক্ ! বীতশোকের ছিন্ন মস্তক দেখেছি, রাজরাণীকে বনবাসিনী ক’রেছি, আজ আমার বংশধর কুনাল চক্ষুহীন ! পরমমুহৃদ প্রভূভক্ত অকাল বিষপানে মৃত ! প্রভু, আমি কি করে জীবন ধারণ করব । উপগুপ্ত। মহারাজ, দেহীর ধৈর্য্যাবলম্বনই শান্তির একমাত্র উপায়। সংসার যদি কণ্টক-শয্যা না হ’ত, কে নিৰ্ব্বাণ-কামনা করত ? মহারাজ, প্রভুর পরম কৃপায় সংসার বিষবং জ্ঞান হয়। আকাল, ওঠ’ ! তোমার রাজভক্তির আদশ-প্রদান সম্পূর্ণ হয় নাই। অকাল । ( ধীরে ধীরে গাত্রোথান করিয়া ) প্রভু, আবার ফেরালেন! আস্তে আস্তে দিবিব আলো দেখতে দেখ তে যাচ্ছিলুম ! উপগুপ্ত। বৎস, অচিরে নর-চক্ষে দিব্যজ্যোতি দর্শন করবে ! বৎস কুনাল, বুদ্ধদেব তোমার যেরূপ অন্তরে দর্শন দিচ্ছেন, জড়-দৃষ্টিতেও সেইরূপ দৰ্শন দেবেন, সেই জন্ত তোমার কুনাল-চক্ষু পুনরায় প্রাপ্ত হও । পদ্মাবতী। কৃপাময়, নিরানন্দ হৃদয়ে আনন্দদাতা ! অশোক। প্রভু, প্রভু, যদি কৃপা ক’রেছেন, আর , আমায় রাজ কাৰ্য্যে লিপ্ত রাখবেন না। কুনালকে সিংহাসন প্রদান ক'রে দাসকে আপনার পদ-সেবায় নিযুক্ত করুন। কুনাল । মহারাজ, মার্জন করুন, আমি ভিক্ষুব্রত AAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA MMMAMAMMAMMMMMAeMAMA AMMAMAAA AAAA AAAA AAAA AAAAA .میبایست بیمه مستحبیب یخ ۳ م অবলম্বন ক’রেছি, সে ব্রত ভঙ্গ করবেন না । উপগুপ্ত। মহারাজ, পাটলিপুত্রে চলুন। অশোক । প্রভু, আর আমার সিংহাসনে ইচ্ছা নাই। উপগুপ্ত। কুনালের পুত্র সম্প্রীতিকে সিংহাসনে অভিষেক ক’রে যেরূপ ইচ্ছা করবেন। (চিত্তহরাকে নির্দেশ করিয়া) এ হতভাগিনী রাজ-গলে মাল্য প্রদান ক’রেছিল, এর সৎকারের অভিজ্ঞা দিন । আকাল। প্রভু, কৃপা ক’রে একবার বাচিয়ে দিন— বেটীর চক্ষু-লজ্জা হয় কিনা, দেখি । উপগুপ্ত । বৎস, এ পাষাণীকে মার নরকে ল'য়ে স্থান দিয়েছে । পাপিনীর প্রাণ আর দেহে নাই । আকাল । বেটীকে নিয়ে মার বেটা ও ত্ৰাহি ত্ৰাহি ডাক্বে! ভাল, প্রভু, ও তো মারের সহচরী, মার কেন ওকে নরকে দিলে ? উপগুপ্ত। নরক মারের রাজ্য—মার স্বয়ং নরকবাসী— সমস্ত পাপীর উপর তার অধিকার। প্রজীবৃদ্ধির জন্ত মানবকে প্রতারিত করে। চলুন, মহারাজ, বিলম্বের প্রয়োজন নাই । [ রাধাগুপ্ত ব্যতীত সকলের প্রস্থান। ( দুইজন মার-অনুচরের প্রবেশ ) ১ম চর। মন্ত্রীমহাশয়, আমরা সৎকার করব । রাধাগুপ্ত। কি পুরস্কার প্রার্থনা কর ? ২য় চর। কার্য্য শেষ ক'রে পুরস্কার গ্রহণ ক’রব— আপনি যান । রাধাগুপ্ত। (স্বগত) ও বাবা, এরা কে ! যে হ’ক, আমি নিশ্চিন্ত । [ রাধাগুপ্তের প্রস্থান । ( মারের প্রবেশ ) ল’য়ে যাও, রাখ অস্থি নরকের দ্বারে । [ শব লইয়া মার-অনুচরদ্বয়ের প্রস্থান । বোধিবৃক্ষ, তব মূল কলুষিত করিব নিশ্চয়— রহ রহ, সময়সাপেক্ষ মাত্র তাহা । তৰ মূল শান্তিময় স্থান না রছিবে— । হিন্দুদনে মহা দ্বন্দ্ব বেীদ্ধের বাধিবে। মীর ।
