կց օ g গিরিশ-গ্রস্থা निौ | কন্যাট মৃত্যুমুখে পতিতা । আহারাভাবে মারা যাইতেছে। তাহার উত্তরে ৫টী টাকা আসিল। যখন টাকা পৌছিল, তখন কন্যাটী অার নাই। সেই টাকায় তাহার সৎকার হইল। মনের ঘৃণায় মনোমোহিনী কোথায় চলিয়া গেল—কেহ জানে না। দাসী পাগলের মত হইয়াছিল। জিজ্ঞাসা করিলে বলিত,—“কেন, মা গঙ্গার কোলে গিয়াছে।” যাহাই হউক, মনোমোহিনী নিরুদ্দেশ । কিছুদিন পরে ধরণীধরের চাকরী গেল । গবর্ণমেন্টের টাকা তাহার নিকট জমা ছিল, তাহার হিসাব দুরন্ত করিতে পারেন নাই ; এ অপরাধে ফৌজদারী হইত, কিন্তু কোন এক সাহেবের অনুগ্রহে তাহার নিস্কৃতিলাভ হইল। ধরণীধর দেশে আসিলেন ; বৃদ্ধা দাসী তখনও জীবিত ছিল। কখন হাসিয়া, কখন কাদিয়া, বা গালি দিয়া সে জ্ঞানদণর অকালমৃত্যুর কথা, মনোমোহিনীর নিরুদ্দেশের কথা জানাইল । শেষে সে ধরণীধরের গৃহত্যাগ করিয়া চলিয়া গেল ; সে পাড়ায় আর রহিল না ; পাছে ধরণীধরের মুখ দেখিতে হয়। বুড়ী এক রকম ক্ষেপিয়া উঠিয়াছিল, তথাপি জ্ঞানদার প্রতি তাহার স্নেহ দূর হয় নাই। শ্মশানে যে স্থানে জ্ঞানদার শবদাহ হইয়াছিল, সেইখানে মাসে মাসে গিয়া দুধ ঢালিয়া দিত। দুধ ঢালিতে দু’চখে জলধারা পড়িত ; বলিত,—“আহা ! বাছ, খ,—ন। খাইয়া মরিয়াছিস মা " . . বুড়ীর কথা শুনিয়া ধরণীধরের মনে বিশেষ অনুতাপের সঞ্চার হইয়াছিল। হাতে ফেলিলেন। সেই টাকায় ব্যবসা করিয়া কিছুদিনমধ্যে আর্থিক উন্নতি হইল। তখন পুনৰ্ব্বার বিবাহ করিলেন ; এ পক্ষেও একটা কন্ত হইল, ককার নাম—স্থিরদামিনী । কস্তাটা ভূমিষ্ঠ হইবার পর, কারবারে বিশেষ উন্নতি হইতে লাগিল। দুই তিন বৎসরের মধ্যে বরণীধৰ বিষয়-আশয় বিষ্ণুকিনিলেন। ৰত্ন দেখা গেল। কষ্ঠাটা গুণ অপেক্ষ প্রিয়তম ; ক্রমে সে ছয় বৎসর অতিক্রম করিল, কিন্তু বালাসুলভ চঞ্চলত তাহতে নাই। স্থিরনেত্রে কি দেখে, অদৃষ্ঠে যেন কাহার সহিত কথ বলে—কাহাকে ভাকে— হাসে!—জিজ্ঞাসা করিলে কিছু বলে না। ধরণীধরের ইংরাজী ফ্যাসানের বাড়ী, চারিদিকে ইংরাজী ফাসানের বাগান। ৰাগ। নের মাঝে মাঝে লতাকুর আছে। সেই কুঞ্জের মধ্যে স্থিরদামিনী প্রায়ই বসিয়৷ থাকে। কুঞ্জ হইতে কখনও কখনও উচ্চ হাসি শোনা যায় ; -যেন কাহারও সহিত কথা কহিতেছে বোধ হয় ; কিন্তু জিজ্ঞাসা করিলে কিছুই বলে না। এই সময়ে ধরণীধরের দ্বিতীয় পত্নীর মৃত্যু হইল। তখন কন্যাটার প্রতি র্তাহার আরও স্নেহের বৃদ্ধি হইল। কন্যার পাছে অযত্ন হয়, এই নিমিত্ত ব্যবসাবণিজ্য যতটুকু ন দেখিলে নয়, তাহাই দেখিতেন । বিপুল সম্পত্তি হইয়াছে, ন দেখিলেও নয়, সুতরাং অনেক সময়েই ব্যতিব্যস্ত থাকিতে হইত। সেই সময়ে স্থিরদামিনী লতাকুঞ্জে প্রবেশ করিত। মাতৃবিয়োগের পূর্ব হইতেই স্থিরদামিনীর খাওয়া-দাওয়া কমিয়া আসিতেছিল। মাতৃবিয়োগের পর হইতে তাহার আহারে বিদ্বেষ জন্মিল । কবিরাজ, ডাক্তার দেখিয়া বলেন, “কোন রোগলাই,আদরে অাদরে এমন হইমাছে । জোর করিয়া খাওয়াইবার ব্যবস্থ৷ করুন,তাহা হইলেই রোগ সারিয়া যাইবে।” কিন্তু নানাপ্রকার চেষ্টাতেও কুন্তাটার আহারে রুচি জন্মিল না। জেলঞ্জ করিয়া ধমক দিয়া খাওয়াইলে তাহার বমন হইয়। যায়। ধরণীধর ভাবিলেন, কন্যাটার কি পীড়া হইয়াছে, চিকিৎসকেরা বুঝিতে পারিছে না। পরে একজন বিচক্ষণ কবিরাজকে ডাকা হইল। কবিরাজ জিজ্ঞাস করিয়া জানিতে পরিলেন,-কন্যাট ধেন অন্যমনে থাকে, ম্নে কি দেখিতেছে, কাহুৰুি সহিত কথা কহিতেছে-এরূপ ኸ፡ டி . ७वान्न बन्नकैर्षप्ट्सब्र जैौकछत्र -अच् िचङ्गृच्छ्रेcयॉर्ष इग्न । कथाशर्ण, खनिज कविब्राज
