°●ö গিরীশ-গ্রন্থাবলী । তোমার প্রেম তরঙ্গে ডুবে মরি, এসেছি তাই দেহ ধরি, হরি ৰ’লে ঘরে ঘরে ফিরি কিশোরী :– আমি খত লিখেছি আপন হাতে, অষ্ট সর্থী সাক্ষী তায় । আমার কি ধন আছে আর. সুধব তোমার ধার, তোমার প্রেমের ঋণে চন্দ্র (ননে দিই হে নয়ন ধার ;– অামায় দাস-খতে পার কর এবার न७ tइ 2{६] स्थान दोश्रृं । রাধে । কৃপা ক’রে রাখ ঋণের দায় } নিমাই । আমি সকলের কাছে দন্তে তৃণ ধ'রে বলছি আমায় দাসত্বে মুক্তি দাও, लां७ श्रांभांब्र मानtङ् मुखि लां७, ब्रांtष রাধে মানদণ্ডে যোগী ক’রে কি সাধ তোর পূরে নি। রাধে ! কতদিন রাখিবি বাধিয়ে পায়, দেখ দেখ আখিধারা বয়ে যায় বুন্দাবনে মম আদর্শনে, ৰত তুমি কেঁদেছ কিশোরী দেখ প্যারী কেঁদে মরি, হয় নি কি প্রতিশোধ তার ? রাধে! তোর প্রেম অকূল পাথার আমি লো রাখাল, সে প্রেমের ধার কেমনে সুধিব বল ? শুন কুঞ্জসখি তোর বিহঙ্গিনী দিতেছে গঞ্জন, ছি, ছি, ছি, ছিছি ছি হে গোপাল ! প্রেম তো জাননা ; সমীরণ বলে প্রেম নীরে রাধারে ভাসালে, অৰণtয় কাদালে রাখাল, বহি প্রেমভীর সহে ন লো অীর, কর হে উদ্ধার সুধাংশুবদনী রাই ! মরি মরি শুন ব্রজেশ্বরী লাঞ্ছনা সহিতে আর নারি, ত্রিসংসার শ্রীমতী তোমার সবে বার বার করে তিরস্কার, বলে ওই ওই শ্ৰীমতীর প্রেমদাস । রাধে কোথা যাব পরাণ জুড়াব, এস প্ৰাণেশ্বরী তোরে হৃদে ধরি নিভাব, নিভাব দাবানল । কেশ । একি হেরি অস্তুত প্ৰলাপ, নবীন বয়সে ভাবাবেশে অঙ্গ ঢল ঢল, হেন, সোণার কমল পবন-হিল্লোলে দোলে ; ৰিনি শতদল বদনমণ্ডল নয়ন যুগল তরুণ অরুণসম, সাধ হয় এ সোণার চাদে, রাখি হৃদে, স্নিগ্ধ করি কঠোর সন্ন্যাসী হিয়ে । আহা ! আহা ! কি দিব ইহারে, মরি মরি অকুল সাগরে ভাসাইয়ে কারে প্রেমের পাগল এল ; হায় কার আঁধার সংসার, এ কুমার নিভায়েছে গৃহ আল ! বৎস ! বল, বল, কে তুমি কি ভাবে এসেছ কুটিরে মম ? নিমাই। প্রভু! প্রভু এ দুস্তার ভবার্ণবে আমায় চরণ-তর দিন, তুমি পিতা, নব জীবনদাতা আমায় শিক্ষা দাও, কৃষ্ণপদে যেন,আমার মতি হয় । কেশ । বাপ ! আমি সন্ন্যাসী তুমি গৃহী, অামি তোমায় উপদেশ দেবার যোগ্য নই, এ কঠোর পন্থ। গৃহীর নয় ।
