শান্তি গীতা । २,Gaॐ চৈতন্যে বিমলে পূর্ণে কশ্বিনৃ দেশেখণুমাত্ৰক । অজ্ঞানমুদিতং সত্তাং চৈত্তঙ্গপত্তিমাশ্ৰিতম্ ॥ ১s • তদজ্ঞানং পরিণতং স্বস্যৈব শক্তিভেদত: | মায়ারূপ ভবেদেক চাৰিদ্যাকপিণীতর ॥ ১৬ ॥ সত্ত্বপ্রধানমায়ায়াং চিদাভাসো বিভাসিতঃ । চিদধ্যসাচ্চিদাভাস ঈশ্ববোইস্কৃৎ স্বময়িয় ॥ ১৭ ॥ মায়াবৃত্তা ভৰেীশ: সৰ্ব্বজঃ সৰ্ব্বশক্তিমান। ইচ্ছাদিসৰ্ব্বকর্তৃত্বং মায়াবৃত্ত্বা তথেশ্বরে। ১৮ ॥ ততঃ সঙ্কল্পবানীশস্তদদ্ভুত্তা স্বেচ্ছয়া স্বতঃ। বহু: স্যামহমেবৈক: সঙ্কল্পো সা সমুখিতঃ । ১৯ ॥ মায়ায়৷ উদগতঃ কালো মহাকাল ইতি স্মৃত: । কালশক্তিমহাকালী চাদ্য। সদ্যসমূদ্ভবাৎ ২• ॥ কালেন জায়তে সৰ্ব্বং কালে চ পরিতিষ্ঠতি । কালে বিলয়মাপ্নোতি সর্বের কালবশামুগা: ॥ ২১ ॥ বিমল পূর্ণ-চৈতন্তেব কোন এক দেশে চৈতন্তের সন্তা স্মৃপ্তিকে আশ্রম্ব করিয়া অণুমাত্র অজ্ঞান উদিত হয়। সেই অজ্ঞান স্বীয় গুণ ও শক্তিভেদে পরিণত হইয়া দুই ভাগে বিভক্ত হয়। একের নাম মায়! ও দ্বিতীয়ের নাম অবিদ্যা । শুদ্ধ সত্ত্বগুণপ্রধান অজ্ঞান মায়ণ ও মলিন সত্ত্বগুণপ্রধান অজ্ঞান আবিষ্ঠা বলিয়। কথিত হয়। শুদ্ধ সত্ত্বগুণ প্রধান তেতু মায়াতে যে চৈতন্তেৱ জাভাস ভাসিত হয়, সেই চিদাভাসে চৈতন্যের অধ্যাস হওয়াতে চিদাভালযুক্ত মারাধিষ্ঠান চৈতন্যের সত্তাকে আশ্রয় করিয়া ঈশ্বর শৰে উক্ত হয়েন। সেই মায়া উপাধিবিশিষ্ট ঈশ্বর মায়াবৃত্ত্বিরূপ মননী শক্তি ধারণ করিয়া সৰ্ব্বজ্ঞ, সৰ্ব্বশক্তিমানও ইচ্ছাদি সৰ্ব্বকত্বত্বগুণবিশিষ্ট করেন। তখন তিনি স্বেচ্ছ বশতঃ সঙ্কল্পবান হওয়াতে “একোছ বহু স্যাং” এক আমি অনেক হইব, এই সঙ্কল্প তাহাতে উদিত হয়। সঙ্কল্প উদয় হইবামাত্র যুগপৎ তিনি এই নিখিল ব্ৰহ্মাওক্ষপে বিবর্তিত হয়েন। ক্রমস্বষ্টি অনুসারে মায়াশক্তি হইতে মহাকাল নামে কাল উৎপন্ন হইল, মাহাকালের শক্তি মহাকালী, তিনি প্রথমে উৎপন্ন করেন। এই কারণে মাস্তাশক্তি বলিয়া কথিত হয়েন ॥ ১৫-২• ॥ কালে সমস্ত উৎপন্ন , কালে স্থিতি করে এবং কালেতেই লয় તંત્ર रा, সকলই কালের বশ । ২১ ॥
