পাতা:গুঞ্জন - বিজন কুমার আচার্য্য.pdf/৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রিয়ার কণ্ঠে যখন দুলিয়ে দিতে পেরেছেন কবি র্তার এই গীতিমালা তখন অকুণ্ঠ কণ্ঠেই বলা যায় মালা তার সার্থক হয়েছে। গুঞ্জরণের প্রথম প্রারম্ভেই পাই, প্রেমাম্পদের মনে প্রথম ভালবাসার সলজ্জ সপ্রতিভ মান অভিমান । আর, সেই ত আমাদের শাশ্বত কালের কাব্যের উপাদান । প্রতিভাবান ও শক্তিশালী কবির শিল্প সিদ্ধ হাতে পায় তা' বারে বারে নব নব রূপের নবীন ব্যঞ্জন! ! কারণ, কাব্যের ও সঙ্গীতের যা মুলবীজ তা’ নিহিত থাকে ওইখানেই । কবি বলছেন — “তোমার বাণীর ঝংকারেতে চিত্তে জাগায় গান, তোমার চলার ছন্দর্টুকু খোপার ফুলের গন্ধটুকু না হয় ভাল লাগে আমার—” এই ভাললাগাই' হ'ল সংসারে সকল শিল্পস্থষ্টির প্রধান প্রেরণা। শুধু কাব্য ও সঙ্গীতই নয়, রম্যকলা ও ভাস্কর্য, স্থাপত্য ও কারুশিল্প, এ সকলই স্বষ্টি করে মানুষ, যখন তার ভাব ও কল্পনাকে কোনও একটা ছোটবড় ভালো লাগা সজোরে একটু নাড়া দেয় । কারণ, এর পরই আমরা গুঞ্জনের মধ্যে শুনতে পাই জ্যৈষ্ঠের খরতাপে— “আলুলিত কেশ পাশ শিথিলিত বেশ-বাস ছবি সম বসে আছে आनयना झुष्ट–” এই ছবিই কবিকে কাব্যরচনায় অমুপ্রাণিত করেছে। কিন্তু কবি তার ছনোর ভাষায় আপন মনোভাব প্রকাশ করতে গিয়ে সহসা অনুভব क्ल|ङ्ग