গহীদাহ ఏఏS মহিম আর একদিকে চাহিয়া নীরব হইয়া রহিল । অচলা ব্যগ্রকন্ঠে জিজ্ঞাসা করিল, পশ্চিমেও তা বড় শহর আছে, সেখানেও ত বিক্লিক করা যায় ? আমার বন্ধে প্রায় দশ টাকা আছে, এখন তাতেই তা আমাদের যাওয়া হতে পারে ? চুপ করে রইলে যে ? বল না শিগগির । মহিম সন্ত্রীর চোখের দিকে চাহিতে পারিল না, কিন্তু জবাব দিল ; বলিল তোমার গহনা নিতে পারব না। অচলা । অকস্মাৎ একটা গারতের ধাক্কা খাইয়া যেন অচলা পিছাইয়া গেল । খানিক পরে কহিল, কেন পারবে না, শািনতে পাই ? মহিম তাহার উত্তর দিল না এবং কিছদ্মক্ষণ পযন্ত উভয়ে নির্বাস্তবধ হইয়া রহিল । হঠাৎ অচলা একসঙ্গে একরাশ প্রশ্ন করিয়া বসিল । কহিল, পথিবীতে স্বামী কি কেবল তুমি একটি ? দঃসময়ে তাঁরা নেন কি করে ? সন্ত্রীর গহনা থাকে কি জন্যে । MMD BB rBB DDDLDD LBBDD D BDBDB S DBBL LLL LLD DBB DBBD DB দিয়া ঠেলিয়া দিয়া কহিল, আর বিপদের দিনে যদি কোন কাজেই না লাগে ত মিথ্যে বোঝা বয়ে বেড়িয়ে কি হবে ? আগােন এখনও জ্বলচে, আমি টান মেরে ফেলে দিয়ে নিশিচন্ত হয়ে চলে যাই-তোমার মনে যা আছে করে । বলিয়া সে অচিল দিয়া চোখ চাপিয়া ধরিল ৷ মিনিট-দই চুপ করিয়া থাকিয়া মহিম ধীরে ধীরে কহিল, আমি সমস্ত ভেবে দেখলাম। অচলা । কিন্তু, তুমি তা জানো, আমি কোন কাজ ঝোঁকের ওপর করিনে ; কিংবা আর কেউ করে, সেও চাইনে, তুমি যা দিতে চাচ্ছে, তা নিজের বলে নিতে পারলে আজ আমার সখের সীমা থাকত না ; কিন্তু কিছতেই নিতে পারিনে । দুঃখ দেখে তোমার মত আরও একজন আরও ঢের বেশী আমাকে দিতে চেয়েছিল, কিন্তু সেও যেমন দয়া, এও তেমনি দয়া ; কিন্তু এতে না তোমাদের, না। আমার কারও শেষ পযন্ত ভাল হবে না বলেই আমার বিশ বাস । অচলা আর সহ্য ‘ করিতে পারিল না । কান্না ভুলিয়া বোধ করি প্রতিবাদ করিবার জন্যই দপ্ত চক্ষ-দটির উপরে তুলিবামাত্র স্বামীর দন্টি অনসরণ করিতে দেখিতে পাইল, কতকটা দরে তাহদের যে পদ্ধকরিণী আছে, তাহারই ঘাটের পাশে বাঁধানো নিমগাছতলায় সরেশ হাতে মাথা রাখিয়া আকাশের দিকে মািখ তুলিয়া চুপ করিয়া পড়িয়া আছে । অচলার মাখের কথা মখেই রহিয়া গেল এবং উদ্ধত মাথা তাহার আপনি হোেট ইইয়া গেল । কিন্তু মহিম যেন কতকটা অন্যমনস্কের মত আপন মনেই বলিতে লাগিল, শািন্ধ BBB BBB L KLB D DD DS SDBDBB DBBBB BB ueS BBBSBD SBDBt Sq সম্পমন্ধ কোন দিন আমাদের মধ্যে হয়নি । একটুখানি থামিয়া কহিল, অচলা, নিজেকে রিক্ত করে দান কন্নবার অনেক দঃখ । কিন্তু ঝোঁকের ওপর হয়ন্ত তাই একম হতে পারা যায়, কিন্তু তার ফলভোগ হয়। সারা জীবন ধরে । আমি জানি, একটা ভুলের জন্য তোমাদের মনস্তাপের অবধি নেই। আবার একটা ভুল হয়ে
