পাতা:গৃহদাহ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গহীদাহ S8ck কহিলেন, সতীলক্ষী হও মা, মায়ের মত হও । বড়োবয়সে না বঝে অনেক মন্দ কথা বলেচি, মা, রাগ করিস নে ; বলিয়া তাড়াতাড়ি সরিয়া গেলেন । মহিম গাড়িতে উঠিতে গিয়া অচলাকে একান্তে ক্ষমন্বরে চুপি চুপি কহিল, সে সত্যই আমাদের সঙ্গে দেখা করলে না । একটা কথা তাকে বলবার জন্য আমি प'धन Pाथ t56झछिब्जाभ । পিতার বাক্যে তাহার চোখ দিয়া জল পড়িতেছিল, সে কেবল ঘাড় নাড়িয়া জানাইল, না । দ্বারের অন্তরালে পিসীমা দড়িাইয়া ছিলেন । অচলা প্রগাঢ় ভক্তিভরে তাঁহাকে প্ৰণাম করিয়া পদধলি গ্রহণ করিতেই তিনি গদগদ-কণ্ঠে অসংখ্য আশীবাদ করিয়া বলিলেন, হাতের নোয়া অক্ষয় হোক মা, স্বামীকে নীরোগ করে শিগগির ফিরিয়ে sqना, ५३ ४ाथना कद्धि । এই আমার সবচেয়ে বড় আশীবাদ পিসীমা !—বলিয়া চোখের জল মাছিতে মাছিতে সে গাড়িতে গিয়া বসিল । কথাটা কেদারবাবরও কানো গেল। তিনি নিজে অমাজনীয় লক্ষ জায় যেন মরিয়া গেলেন । সপ্তবিংশ পরিচ্ছেদ হাওড়া সেন্টশন হইতে পশ্চিমের গাড়ি ছড়িতে মিনিট দশেক মাত্র বিলম্ব আছে । বাহিরে মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, টিপি-টিপি বষ্টির আর বিরাম নাই। লোকের পায়েপায়ে জলে-কাদায় সমস্ত প্লাটফর্ম ভরিয়া উঠিয়াছে,-যাত্রীরা পিছল বাঁচাইয়া ভিড় ঠেলিয়া কোম্যমতে মোটঘাট লইয়া জায়গা খাজিয়া ফিরিতেছিল ; এমনি সময় অচলা চাহিয়া দেখিল, প্ৰকান্ড একটা ব্যােগ হাতে করিয়া সরেশ আসিতেছে। বিস্ময়ে, দশিচন্তায় কেদারবাবর মাখ অন্ধকার হইয়া উঠিল, সে কাছে আসিতে না আসিতে তিনি চীৎকার করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, ব্যাপার কি সরেশ ? তুমি কোথায় চলেছ ? জবাবটা সরেশ অচলাকে দিল । তাহারই মাখের প্রতি চাহিয়া শিক্ষক হাসিয়া বলিল, নাঃ-তোমার উপদেশ, নিমন্ত্রণ কোনটাই অবহেলা করা চলে না দেখলাম । আজ সকালবেলা তুমি অমান করে চোখে আঙল দিয়ে না দেখালে হয়ত ধরতেই পারতুম না, শরীর আমার কত খারাপ হয়ে গেছে। চল, তোমাদের অতিথি হয়েই DSDBDBDB BDS DBB BB DS S DDDD BD DKYS বেশ ত, বেশ সরেশ । তা ছাড়া, নািতন জায়গায় আমাদেরও ঢের সাহায্য হবে ; বলিয়া মহিম পালকের জন্য একবার অচলার প্রতি দণ্টিপাত করিল। সেই মহাতে নিঃশব্দ ব্যথিত দণ্টি যেন সকলেরই উচ্চকণ্ঠে শনাইয়া অচলাকে কহিয়া शa घा:-so